ভাষা কারক বচন কর্ম কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী। What is language, acting, number, work and how kind of they and what's are they

Monjurul Hasan Manik
0
ভাষা কাকে বলে, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, কারক কাকে বলে, কারক কয় প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, বচন কত প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী, কর্ম কাকে বলে


আসসালামুআলাইকুম। প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আসাকরি আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলেই সুস্থ  আছো। পরিক্ষার সময় বা বিভিন্ন ক্ষেত্র তোমরা প্রায়সময়ই  ভাষা কাকে বলে, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, কারক কাকে বলে, কারক কয় প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, বচন কত প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী, কর্ম কাকে বলে প্রশ্নগুলো তোমাদের সামনে পড়ে। পাঠ্যবইয়ে পড়েও তোমরা ভাষা কাকে বলে, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, কারক কাকে বলে, কারক কয় প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, বচন কত প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী, কর্ম কাকে বলে তোমরা বিষয়গুলো বেশিদিন মনে রাখতে পারোনা। তাই তোমাদের জন্য সহজ ও সাবলীলভাবে ভাষা কাকে বলে, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, কারক কাকে বলে, কারক কয় প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, বচন কত প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী, কর্ম কাকে বলে বিষয়গুলো তুলে ধরলাম। আশাকরি তোমরা ভাষা কাকে বলে, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, কারক কাকে বলে, কারক কয় প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, বচন কত প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী, কর্ম কাকে বলে সহজে মনে রাখতে পারবে।


       
       

    ভাষা কাকে বলে | ভাষা কত প্রকার ও কী কী | ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী | ভাষা কত প্রকার ও কী কী

    ভাষাঃ মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগযন্ত্রের সাহায্যে  উচ্চারিত অর্থবোধক ধ্বনির সমষ্টিকেই ভাষা বলে।

    বিভিন্ন মানবগোষ্ঠীতে ভাষা বিভিন্নরকম। দেশ, কাল ও পরিবেশভেদে ভাষার পরিবর্তন ঘটে। বর্তমানে পৃথিবীতে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি ভাষা প্রচলিত রয়েছে। ভাষাভাষীর দিক দিয়ে বাংলা পৃথিবীর চতুর্থ বৃহৎ মাতৃভাষা। বাংলাদেশ ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, বিহার, উড়িষ্যা এবং আসামের কয়েকটি অঞ্চলের মাতৃভাষা বাংলা।


    বাংলা ভাষারীতিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।

    ১. মৌখিক রীতিঃ আমরা মুখে পরষ্পরের সাথে কথা বলার জন্য যেসমস্ত ভাষারীতি ব্যবহার করে থাকি তাকে মৌখিক রীতি বলে। মৌখিক রীতিতে আমরা ব্যকরণিক নিয়ম, গুরুচণ্ডালী দোষ প্রভৃতিকে সাধারণতে আংশিক উহ্য করে থাকি।

    ২. লৈখিক রীতিঃ আমরা লিখে পরষ্পরের সাথে ভাব বিনিময়ের জন্য যেসমস্ত ভাষারীতি ব্যবহার করে থাকি তাকে লৈখিক রীতি বলে। লৈখিক রীতিতে ব্যকরণিক নিয়ম, গুরুচণ্ডালী দোষ প্রভৃতিকে সম্পর্র্ণরূপে মেনে চলতে হয়।


    মৌখিক রীতিকে আবার ২ভাগে ভাগ করা হয়ঃ

    ১. চলিত ভাষা

    ২. আঞ্চলিক ভাষা

    লৈখিক রীতিকেও ২ ভাগে ভাগ করা হয়ঃ

    ১. চলিত ভাষা

    ২. সাধু ভাষা

    সুতরাং বাংলা ভাষা সাধারণত এই ৩ প্রকার।

    সাধুভাষাঃ যে ভাষারীতি সুনির্ধারিত ব্যকরণের নিয়ম মেনে চলে, শুধুমাত্র লেখার জন্য ব্যবহৃত হয়, শব্দগুলো গুরুগম্ভীর, বক্তৃতা ও নাটকের জন্য অনুপযোগী, তৎসম শব্দবহুল, পদবিন্যাস সুনির্দিষ্ট ও নিয়ন্ত্রিত এবং সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ বিশেষ গঠনপদ্ধতি মেনে চলে তাকে সাধুভাষা বলে।

    যেমনঃ "পরদিন প্রাতে হেডমাস্টার সাহেবের প্রস্তুত লিস্ট অনুসারে যে তিনজন শিক্ষক সাহেবের সহিৎ সাক্ষাত করিবার অনুমতি পাইয়াছিলেন, তাঁহারা আটটার পূর্বেই ডাক বাংলায় উপস্থিত হইলেন।" -- কাজী ইমদাদুল হক।


    চলিতভাষাঃ যে ভাষারীতি সুনির্ধারিত ব্যকরণের নিয়ম মেনে চলেনা, মৌখিক লেখা উভয়ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়, শব্দগুলো সংক্ষিপ্ত, সহজবোধ্য, বক্তৃতা ও নাটকের জন্য উপযোগী ও তদ্ভব শব্দবহুল, পদবিন্যাস কালের প্রবাহে পরিবর্তিত ও নিয়ন্ত্রিত নয় এবং সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ বিশেষ গঠনপদ্ধতি মেনে চলেনা তাকে চলিতভাষা বলে।

    যেমনঃ পুল পেরিয়ে বাঁশবাগান পড়লো। তারি মধ্য দিয়ে রাস্তা, মচমচ করে শুকনো বাঁশপাতার রাঁশ ও বাঁশের খোসা জুতোর নিচে ভেঙে যেততে লাগলো। -- বিভূতিভূষণ বন্ধোপাধ্যায়।


    আঞ্চলিক ভাষাঃ সব ভাষারই আঞ্চলিক রুপের কিছু বৈচিত্র থাকে। বাংলা ভাষারও তা আছে। বিভিন্ন অঞ্চলে কথিত রীতির বিভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। আবার কোথাও কোথাও কারো কারো উচ্চারণে বিভিন্ন অঞ্চলের ভাষার মিশ্রনও লক্ষ্য করা যায়।


    কারক কাকে বলে | কারক কয় প্রকার ও কী কী 

    কারকঃ 'কারক' শব্দটির অর্থ যা ক্রিয়া সম্পাদন করে। বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সাথে নামপদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে।

    কারক ৬ প্রকার।

    ১. কতৃকারক           ২. কর্মকারক

    ৩. করণ কারক        ৪. সম্প্রদান কারক

    ৫. অপাদান কারক   ৬. অধিকরণ কারক


    বচন কাকে বলে | বচন কত প্রকার ও কী কী | বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

    বচনঃ 'বচন' ব্যাকরণের একটি পারিভাষিক শব্দ। এর অর্থ সংখ্যার ধারণা। ব্যাকরণে বিশেষ্য বা সর্বনামের সংখ্যাগত ধারণা প্রকাশের উপায়কে বচন বলে।
    বচন ২ প্রকার।
    ১. একবচন
    ২. বহুবচন

    ১. একবচনঃ যে শব্দ দ্বারা কোনো প্রাণি, বস্তু বা ব্যক্তির একটিমাত্র সংখ্যার ধারণা হয়, তাকে একবচন বলে। যেমন- সে এলো। একটি কলম দাও। পাখিটি গাছের ডালে বসে আছে।

    ২. বহুবচনঃ যে শব্দ দ্বারা কোনো প্রাণি, বস্তু বা ব্যক্তির একেরর অধিক অর্থাৎ বহু সংখ্যার ধারণা হয়, তাকে বহুবচন বলে। যেমনঃ তারা গেল। পাখিরা উড়ে বেড়ায়। ছেলেরা স্কুলে যাচ্ছে।

    কাজ কাকে বলে | কর্ম কী | কর্ম কাকে বলে

    কর্ম বা কাজঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সমম্তকিছুই কাজের সাথে সম্পৃক্ত। আমাদের জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ই কাজের দ্বারা নির্ধারিত হয়। আমাদের ভালো, মন্দ, খারাপ, সফলতা সকল কিছুই কাজের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়।
    ১. ব্যকরণিক ভাষায় আমরা দৈনন্দিন জীবনে যা কিছু করে থাকি সকল কিছুই কাজ।
    ২. সামাজিক বিজ্ঞানের ভাষায় সমাজের প্রয়োজনে যেসকল কিছু নিঃস্বার্থভাবে করে থাকি থাকি তাকে কাজ বলে।
    ৩. বিজ্ঞানের ভাষায়, বলের সাথে বস্তুর সরণের হারকে কাজ বল বলে। অর্থাৎ বল প্রয়োগ করলে সময়ের সাথে বস্তুর অবস্থান পরিবর্তিত হয় তাহলেই কাজ হবে। যেমনঃ ১. রহিম দেয়াল ধাক্কা দিচ্ছে। ২. সে ইট নিয়ে দোতলায় উঠছে। ৩. মেয়েটি বইগুলো নিয়ে দাড়িয়ে আছে।
    ৪. সৌরভ সোজা দৌড়ে চলে গেল। এখানে ১ ও ৩ নং ক্ষেত্রে বল প্রয়োগ হলেও দেয়াল ও মেয়েটি কারোরই অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি। তাই এক্ষেত্রে কাজ হইনি। ২ ও ৪ নং ক্ষেত্রে বলের সাথে সাথে ইটগুলো ও সৌরভ দুজনেরই অবস্থানের পরিবর্তন ঘটেছে। তাই এক্ষেত্রে কাজ হয়েছে।


    ট্যাগঃ ভাষা কাকে বলে, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, ভাষা কত প্রকার ও কী কী, কারক কাকে বলে, কারক কয় প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, বচন কত প্রকার ও কী কী, বচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী, কর্ম কাকে বলে।

    Post a Comment

    0Comments

    প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

    Post a Comment (0)