ব্যাপন অনুব্যাপন নিঃসরণ বিন্দু সমান্তরাল রেখাংশ অনটু ফাংশন ট্যালিচিহ্ন পরিসংখ্যান কাকে বলে, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থক্য | What is diffusion, emissions, dot, parallel, segment, onto function, sign of tally, statistics and defference between diffusion an emission - Time Of BD - Education Blog

হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২৩ ভিজিটর বন্ধুরা। দোয়া করি, এই বছরের প্রতিটি মুহুর্ত যেনো সকলের অনেক আনন্দে কাটে।

ব্যাপন অনুব্যাপন নিঃসরণ বিন্দু সমান্তরাল রেখাংশ অনটু ফাংশন ট্যালিচিহ্ন পরিসংখ্যান কাকে বলে, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থক্য | What is diffusion, emissions, dot, parallel, segment, onto function, sign of tally, statistics and defference between diffusion an emission

ব্যাপন কাকে বলে, অনুব্যাপন কাকে বলে, নিঃসরণ কাকে বলে, ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য, কর্ম কাকে বলে, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী,  বিন্দু কাকে বলে, সমান্তরাল কাকে বলে, রেখাংশ কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ, ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে


আসসালামুআলাইকুম। প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আসাকরি আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলেই সুস্থ  আছো। পরিক্ষার সময় বা বিভিন্ন ক্ষেত্র তোমরা প্রায়সময়ই ব্যাপন কাকে বলে, অনুব্যাপন কাকে বলে, নিঃসরণ কাকে বলে, ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য, কর্ম কাকে বলে, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী,  বিন্দু কাকে বলে, সমান্তরাল কাকে বলে, রেখাংশ কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ, ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে প্রশ্নগুলো তোমাদের সামনে পড়ে। পাঠ্যবইয়ে পড়েও তোমরা ব্যাপন কাকে বলে, অনুব্যাপন কাকে বলে, নিঃসরণ কাকে বলে, ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য, কর্ম কাকে বলে, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী,  বিন্দু কাকে বলে, সমান্তরাল কাকে বলে, রেখাংশ কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ, ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে তোমরা বিষয়গুলো বেশিদিন মনে রাখতে পারোনা। তাই তোমাদের জন্য সহজ ও সাবলীলভাবে ব্যাপন কাকে বলে, অনুব্যাপন কাকে বলে, নিঃসরণ কাকে বলে, ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য, কর্ম কাকে বলে, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী,  বিন্দু কাকে বলে, সমান্তরাল কাকে বলে, রেখাংশ কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ, ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে বিষয়গুলো তুলে ধরলাম। আশাকরি তোমরা ব্যাপন কাকে বলে, অনুব্যাপন কাকে বলে, নিঃসরণ কাকে বলে, ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য, কর্ম কাকে বলে, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী,  বিন্দু কাকে বলে, সমান্তরাল কাকে বলে, রেখাংশ কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ, ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে সহজে মনে রাখতে পারবে।

       
       


    ব্যাপন কাকে বলে | অনুব্যাপন কাকে বলে | নিঃসরণ কাকে বলে | ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য | ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য

    ব্যাপনঃ কোনো স্থানে কঠিন, তরল বা বায়বীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়াকে ব্যাপন বলে। যেমনঃ ঘরের একস্থানে একটি একটি পাঁকা কাঠাল রাখলে কিছুসময় পর এর ঘ্রান সারাঘরে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এটিই ব্যাপন।

    অনুব্যাপন বা নিঃসরণঃ গ্যাসীয় পদার্থের উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলে সজোরে বেরিয়ে আসাকে অনুব্যাপন বা নিঃসরণ বলে। যেমনঃ একটি বায়ুপূর্ণ বেলুনের কোনো একটি অংশে ছিদ্র করলে বেলুনের সমস্ত বায়ু ঐ অংশ দিয়ে সজোরে বেরিয়ে আসতে চাই। এটিই নিঃসরণ বা অনুব্যাপন।

    ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থক্যঃ
    কোনো স্থানে কঠিন, তরল বা বায়বীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়াকে ব্যাপন বলে। যেমনঃ ঘরের একস্থানে একটি একটি পাঁকা কাঠাল রাখলে কিছুসময় পর এর ঘ্রান সারাঘরে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এটিই ব্যাপন। আর গ্যাসীয় পদার্থের উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলে সজোরে বেরিয়ে আসাকে অনুব্যাপন বা নিঃসরণ বলে। যেমনঃ একটি বায়ুপূর্ণ বেলুনের কোনো একটি অংশে ছিদ্র করলে বেলুনের সমস্ত বায়ু ঐ অংশ দিয়ে সজোরে বেরিয়ে আসতে চাই। এটিই নিঃসরণ বা অনুব্যাপন।
    উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি ব্যাপন স্বতঃস্ফূর্তভাবে বা নিজে নিজেই ঘটে থাকে। বাহ্যিক পরিবেশের ব্যাপনের উপর কোনো প্রভাব নেই। আর অনুব্যাপন বা নিঃসরণ ঘটার জন্য চাপের পার্থক্যের সৃষ্টি করতে হয়। অর্থাৎ এটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে বা এমনি এমনি ঘটেনা। বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা এর উপর প্রভাব না ফেললে এটি সংগঠিত হয়না।

    কর্ম কাকে বলে | কাজ কাকে বলে | কর্ম কী 

    কর্ম বা কাজঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সমম্তকিছুই কাজের সাথে সম্পৃক্ত। আমাদের জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ই কাজের দ্বারা নির্ধারিত হয়। আমাদের ভালো, মন্দ, খারাপ, সফলতা সকল কিছুই কাজের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়।
    ১. ব্যকরণিক ভাষায় আমরা দৈনন্দিন জীবনে যা কিছু করে থাকি সকল কিছুই কাজ।
    ২. সামাজিক বিজ্ঞানের ভাষায় সমাজের প্রয়োজনে যেসকল কিছু নিঃস্বার্থভাবে করে থাকি থাকি তাকে কাজ বলে।
    ৩. বিজ্ঞানের ভাষায়, বলের সাথে বস্তুর সরণের হারকে কাজ বল বলে। অর্থাৎ বল প্রয়োগ করলে সময়ের সাথে বস্তুর অবস্থান পরিবর্তিত হয় তাহলেই কাজ হবে। যেমনঃ ১. রহিম দেয়াল ধাক্কা দিচ্ছে। ২. সে ইট নিয়ে দোতলায় উঠছে। ৩. মেয়েটি বইগুলো নিয়ে দাড়িয়ে আছে।
    ৪. সৌরভ সোজা দৌড়ে চলে গেল। এখানে ১ ও ৩ নং ক্ষেত্রে বল প্রয়োগ হলেও দেয়াল ও মেয়েটি কারোরই অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি। তাই এক্ষেত্রে কাজ হইনি। ২ ও ৪ নং ক্ষেত্রে বলের সাথে সাথে ইটগুলো ও সৌরভ দুজনেরই অবস্থানের পরিবর্তন ঘটেছে। তাই এক্ষেত্রে কাজ হয়েছে।

    বিন্দু কাকে বলে | সমান্তরাল কাকে বলে | রেখাংশ কাকে বলে


    বিন্দুঃ জ্যামিতিতে যার কেবল জ্যামিতিক অবস্থান আছে কিন্তু দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা বেধ ও উচ্চতা নেই তাকে বিন্দু বলে। বিন্দুকেকে জ্যামিতিতে শূন্য মাত্রার সত্তা বলা হয়। বিন্দুই মূলত জ্যামিতির উৎস। বিন্দু দ্বারা জ্যামিতিক সকল কিছুর সজ্ঞা দেয়া যায়।


    সমান্তরালঃ ২টি বাহুর প্রতিটি বিন্দুর দূরত্ব পরষ্পর সমান হলে তাদেরকে সমান্তরাল বলে।



    রেখাংশঃ



    অনটু ফাংশন কাকে বলে| অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ | ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে | পরিসংখ্যান কাকে বলে

    অনটু ফাংশনঃ যদি ফাংশনের ডোমেন ও রেন্জ সমান হয় এবং ফাংশনটি এক-এক ও সার্বিক হয় তাহলে ফাংশনটিকে অনটু ফাংশন বলে।
    চিত্রে f : A→B কে অনটু ফাংশন বলা হবে যদি এটি একই সাথে এক এক এবং সার্বিক ফাংশন হয়।



    পরিসংখ্যানঃ পরিসংখ্যান বলতে কোনো অনির্দিষ্ট উপাত্তকে নির্দিষ্ট আকারে শ্রেণিবদ্ধ করে সাংখ্যিক তথ্যরূপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে বোঝায়।  
    পরিসংখ্যান গণিত শাস্ত্রের একটি ফলিত শাখা। এক বা একাধিক ঘটনা বা বিষয়ের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্ক ও বৈশিষ্ট্য নির্ণয়ের লক্ষ্যে সংগৃহীত উপাত্তের গাণিতিক শ্রেণীবিন্যাসকরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং ব্যাখ্যা প্রদানের সংশ্লিষ্ট পদ্ধতিকেই পরিসংখ্যান বলে।
    ল্যাটিন শব্দ status অথবা ইতালীয় শব্দ statista কিংবা জার্মান statistik শব্দ থেকে পরিসংখ্যান শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ statistics এর উৎপত্তি।


    ট্যালিচিহ্নঃ পরিসংখ্যানে শ্রেণিকৃত ব্যবধানের ক্ষেত্রে আমরা নির্দিষ্ট উপাত্তগুলোকে যে বিশেষ চিহ্নের সাহাযে প্রকাশ করে থাকি তাকে ট্যালিচিহ্ন বলে।
    যেমনঃ 1, 2, 3 & 4 এর পরিবর্তে ট্যালিচিহ্ন হবে |, ||, |||, ||||

    ট্যাগঃ ব্যাপন কাকে বলে, অনুব্যাপন কাকে বলে, নিঃসরণ কাকে বলে, ব্যাপন ও অনুব্যাপন এর পার্থ্যক্য, ব্যাপন ও নিঃসরণের পার্থ্যক্য, কর্ম কাকে বলে, কাজ কাকে বলে, কর্ম কী,  বিন্দু কাকে বলে, সমান্তরাল কাকে বলে, রেখাংশ কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে, অনটু ফাংশন কাকে বলে চিত্রসহ, ট্যালিচিহ্ন কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে।

    Next Post Previous Post
    No Comment
    Add Comment
    comment url

     আমাদের সাইটের সকল পিডিএফ এর পাসওয়ার্ড হচ্ছে timeofbd.com