বল্টুর মজার জোকস | Funny jokes of Boltu
প্রিয় পাঠক-পাঠিকাবৃন্দ, আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। timeofbd.com এর পক্ষ থেকে সকলকে স্বাগতম।
সুস্থ ও খুশি থাকার জন্য সবচেয়ে বড় ঔষুধ হলো হাসি। হাসিখুশি থাকার জন্যই আমরা কতকিছু করে থাকি। কিন্তু কোনোকারণে প্রিয়জন থেকে দূরে থাকলে বা অন্য যেকোনো কারণে যদি আপনার মন খারাপ থাকে তাহলে আমরা আজ আপনার জন্য নিয়ে এলাম বল্টুর জোকস, বল্টুর হাসির জোকস, হাসির জোকস, বল্টুর মজার জোকস আমাদের এই সাইট থেকে আপনাদের পছন্দের বল্টুর জোকস, বল্টুর হাসির জোকস, হাসির জোকস, বল্টুর মজার জোকস নিজে পড়ুন এবং অন্যদের সাথেও শেয়ার করুন। আশাকরি এখান থেকে বল্টুর জোকস, বল্টুর হাসির জোকস, হাসির জোকস, বল্টুর মজার জোকস পড়ে আপনার ঠোঁটে আসবে হাসি এবং কেটে যাবে আপনার দুঃখ।
বল্টুর জোকস | বল্টুর হাসির জোকস | হাসির জোকস | বল্টুর মজার জোকস
★বলটু ও বল্টুর বউ
*বল্টু বাড়িতে এসে দেখে যে
তার বউ
কান্না করছে...!!!
.
বল্টু : জানু কান্দো ক্যান...
মোখলেস
কি
আজও তোমায় প্রেমের অফার দিছে ?
.
বউ : না
.
বল্টু : দুধ ওয়ালা কি দুধে পানি
দিছে ?
.
বউ : না
.
বল্টু : মা তোমারে কিছু কইছে ??
.
বউ : না না না
.
বল্টু : তাহলে কি ?
.
বউ : কিরন মালার ভীষন বিপদ গো,
কিরন মালা কি পারবে, কটকটি কে
বিনাস করতে ?
.
>> বল্টু বেহুঁশ....!!!!😂😂😂😂
*বল্টুর বউ: তুমি আমাকে
দিতে পারো না, তোমার
সাথে সংসার করে কি লাভ
আমি বাপের বাড়ি চললাম ।
বল্টু: ঠিক আছে, যাও ।
কিছূদিন পর....
পল্টু: কিরে দোস্ত, ভাবী
নাকি চলে গেছে??
বল্টু: হ্যাঁ রে দোস্ত, দুঃখের
কথা কি আর বলবো..
তোর ভাবীকে আমি দিতে
পারি না দেখে বাপের বাড়ি
গেছে ।
পল্টু: কি বলিস, এসব ।
আবার কিছুদিন পর..
অনেক লোক বল্টুর বাড়িতে
এসে জড়ো হয়েছে । তারা
সবাই বল্টুকে একটা কথাই
বলছে, সেটা হলো:
বল্টু, তুমি নাকি তোমার
বউকে দিতে পারোনা বলে
তোমার বউ বাপের বাড়ি
চলে গেছে ।
বল্টু: একথা আপনাদের
বললো কে??
লোকজন: কে আবার, পল্টু
বলেছে ।
বল্টু: সালা পল্টুরে, তুই
আবার এই কথা সবাইকে
বলতে গেলি কেন??
পল্টু: দোস্ত, বলবো না তো
কি করবো?? তুই তোর
বউকে দিতে পারিস না এর
চেয়ে লজ্জার কিছু হয় ।
বল্টু: আরে সালা, কিসের
লজ্জা । বউকে ভাত-কাপড়
দিতে পারিনা তাই,শুশুরবাড়ী চলে গেছে ।
আমি কাজকর্ম করি না
টাকা-পয়সা আয় করি না
তাই, আমি নিজেই ওকে
রেখে আসছি ।
.
.
[ বল্টুর কথা শুনে,
সবাই পুরাই #ব্যাক্কল ]
*বল্টু আজ বিয়ে করেছে বল্টুর বউ
ট্রাফিক পুলিশ...
তো বাসর রাত শেষে সকালে
বউ : ১০০০ টাকা দাও
বল্টু : কেন?
বউ : জরিমানা।
বল্টু : কিসের জরিমানা?
বউ : নিয়ম ভঙ্গ করার জন্য ৩০০ টাকা,
হেলমেট ছাড়া
ড্রাইভিং করার জন্য ৩০০ টাকা... আর ওভার
স্পিডে গাড়ি
চালানোর জন্য ৪০০ টাকা.... মোট
১০০০ টাকা।
বল্টু : সবই বুঝলাম,,,,
কিন্তু শেষেরটার জন্য ৪০০ টাকা
কেন? বউ : কারন,
তোমার বোঝা উচিত ছিল নতুন গাড়ি,
একটু
যত্নসহকারে আস্তে আস্তে চালাই।
যাতে
কোন
স্পট না পরে।
কিন্তু তুমি সেটা বোঝনি।
না বুঝেই জোড়ে জোড়ে
চালাইছো। আর
হেডলাইটাও দাগ
পরাই দিছো।
তাই ১০০ টাকা বেশি ধরা হয়েছে।
😇😇😇😇😇😇
😁😁😁😁😁
*বল্টু বউ ;ওগো আমার পেটে তোমার বাচ্চা
.
.
বল্টু ;কী আমার বাচ্চা তোমার পেটে কও কী
.
.
বল্টুর বউ :ধুর খালি মশকরা করে
.
.
বল্টু :তো কয় মাস
.
.
বল্টুর বউ :এই তো ৫ চলতেছে
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু :ভাবছিলাম ছেলে হইলে নাম দিমু এলাকা
.
.
কারন আমি যখন রাস্তা দিয়া হাটমু তখন সকলেই কবো ঐ দেখ এলাকার বাপ যাইতাছে।
অতপঃর বল্টুর বউ বেহুশ
*বল্টুর বউ সকালে ঘুম থেকে উঠে বল্টুকে বলতেছে:-
বউ: কিগো, চা কোথায়?
!
বল্টু তা শুনে হন হন করে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছে...
.
বউ: কিগো কোথায় যাচ্ছ?
।
বল্টু: উকিলের কাছে।
।
বউ: ওমা! কেন?
।
বল্টু: তোমাকে ডিভোর্স দেবো। (এই বলে বল্টু ঘর থেকে বেড়িয়ে গেল)
।
কিছুক্ষন পর বল্টু বাড়িতে ফিরে এছে মাথা নিচু করে রান্নাঘরের দিকে গেল।
তা দেখে তার বউ তার পেছন পেছন গিয়ে__
।
বউ: কিগো কি হলো উকিলের বাসায় গিয়ে?
।
বল্টু: কি আর হবে! ওখানে গিয়ে দেখি উকিল বাসন মাজতেছে।।। 😀 😀 😀
!
এবার বল্টুরে কেউ মাইরালা___
*বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল. ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখটাকা দিব। চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর, চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে।
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number
চাকর এখন কি করবে.....?
*বল্টু শহরে থাকে। তার
বউ সখিনা থাকে গ্রামে। বল্টুরই বন্ধু আবুল।
.
.
বল্টু একদিন সখিনার জন্য “শাড়ি” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমে। :
:
প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল
শাড়ির প্যাকেট
খুলে দেখেছে।
.
.
.
কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য “ব্লাউজ” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমেই। আবারো প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল প্যাকেট খুলে
দেখেছে।
.
.
বেশ কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য প্যাকেট “দুধ” কিনে পাঠালো ঐ আবুলের মাধ্যমেই। :
:
এবার সখিনা প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখে প্যাকেট তো খোলা এর উপর আবার প্যাকেটে অর্ধেক দুধ নাই।
.
.
তাই সখিনা রাগে- দুঃখে বল্টুকে চিঠি লিখলো। চিঠিতে যা লিখলো
.
.
.
. .
.
শোন তোমার বন্ধু ঐ
আবুইল্যা একটা জানোয়ার !! সে প্রথমে আমার শাড়ি খুলছে, আমি কিছু বলি নাই। আবার ব্লাউজ খুলছে তারপরেও
তোমারে কিছু কই নাই !!.
.
এখন সে আমার অর্ধেক দুধ খাইয়া ফালাইছে! কিছু একটা কর.... .
.
.
চিঠি পড়ার পর বল্টু তো পুরাই বেহুঁশ...😂😁
*বল্টু আর বল্টুর বউ
রাতের খাবার
খাচ্ছিল...
.
বল্টু :- জানু, আমি
বলছি কি....
.
বউ :- একদম চুপ.!!!
খাওয়ার সময় কথা
বলতে নেই ।
.
রাতের খাবারের পর...
.
বউ :- জানু, তুমি
খাওয়ার সময় কি যেন
বলতে চেয়েছিলে ??
এখন বল ??
.
বল্টু :- বলতে
চেয়েছিলাম, তোমার
প্লেটে একটা তেলাপোকা
ছিল, যেটা তুমি চিংড়ি
মাছ ভেবে খেয়ে ফেলছো😂😂
*বউ মারা গেছে, তাকে ভিসন
কাঁদতে দেখে
এলাকার মুরুব্বিরা এসে কইলো...!!
.
মুরুব্বিরা : কি বেপার বল্টু তোমার মা
মারা গেলো,
বোন মারা গেলো, এতোটা
কাঁদোনি, আর বউ মারা
যাওয়াতে এতো কান্না...??
.
বল্টু : আমিতো বউ এর জন্নো কাদছি
না...!!
.
মুরুব্বিরা : তাহলে কেনো কাদছো...??
.
বল্টু : যখন আমার মা মারা গেলো তখন
এলাকার
মহিলারা এসে বল্লো এতো কাদিস
না, বল্টু তোর মা
মারা গেলে কি হয়েছে আমরা আছি
না আমারাই
তোর মা।
.
মুরুব্বিরা : ঠিকিতো আছে তাতে কি
হয়েছে...??
.
বল্টু : আমার বোন যখন মারা গেলো,
এলাকার
মেয়েরা এসে বল্লো আমরাই তোমার
বোন।
.
মুরুব্বিরা : এটাতো ঠিক আসে তাহলে
তোর কান্নার
কারন কি...??
.
বল্টু : কিন্তু আমার বউ মরলো তিন দিন,
এখনো কেউ
এসে বল্লো না আমারাই তোর বউ...!!
>বল্টুরে কেউ পানিতে ডুবা
*বল্টুর বউয়ের একটা পুত্র সন্তান জন্ম
হয়েছে ।
তাই বল্টু খুব খুশি হয়ে সর্বপ্রথম
সাংবাদিকের অফিসে ফোন করে
বললো :-
আমি তিন কেজি ওজনের একটি
সোনা
পেয়েছি ,,,! 😮
*
সাংবাদিক ঐ খবর পাওয়া মাত্রই
বল্টুর
বাড়িতে গিয়ে ,,, বল্টু বাড়িতে
আছে কি ,,,?
*
বল্টুর বউ চৈতালী :- জি ,, না । উনি
খুশির
চোটে মিষ্টি খাওয়াইতে
গিয়েছে ওনার
বন্ধুদেরকে ।
*
সাংবাদিক :- অ ,,,! আমরা কি ঐ
জায়গাটা
দেখতে পারি ,,, যেখানে থেকে
সোনা
বেরিয়েছে ,,,? :v :v
*
চৈতালী :- না ,,,! পারবে না । ঐটা
প্রাইভেট
জায়গা । 🙂 🙂
*
সাংবাদিক :- আচ্ছা বলুনতো ,, বল্টু
কত দিন
ধরে চেষ্টা করেছিলেন এই সোনা
বের করার
জন্য ,,,? 😉
*
চৈতালী :- গত দুই বছর ধরে ।
*
সাংবাদিক :- কোন সময় বেশি
চেষ্টা
করেছিলেন ঐ সোনা পাওয়ার
জন্য,,,? :3
*
চৈতালী :- রাতের বেলা
বেশিরভাগ চেষ্টা
করেছিলেন । 😞
*
সাংবাদিক :- বল্টু মনে হয় খুবই কষ্ট
এবং
পরিশ্রম করেছিলেন তাইনা ,,,?
*
চৈতালী :- অবশ্যই ,,,! পুরা শরীর ঘাম
দিয়ে
ভিজে যেত । :3
*
সাংবাদিক :- আমরা কি ঐ
সোনাকে দেখতে
পারি ,,,?
*
চৈতালী :- জি হ্যাঁ ,,,! তা অবশ্যই
পারবে ।
সন্তানকে বিছানায় থেকে কোলে
করে
বাইরে এনে -- এইতো আমার সোনা
,,,!
সাংবাদিক বেহুশ।।।।
*বল্টু টুনি একদিন বাস স্টোপে,, সুদর্শন
বল্টুকে দেখে তার প্রেমে পড়ে গেল....
.
সরাসরি বল্টুর কাছে গিয়ে
নির্দ্বিধায় বলল,
.
" আমি তোমাকে ভালোবাসি ! "
.
বল্টু টুনির কথা
শুনেই, হকচকিয়ে গেল প্রথমে....
.
কিছুক্ষণ পরে নিজেকে সামলিয়ে নিয়ে, টুনির মাথায় হাত
রেখে, বল্টু বলল,
.
" এই ভালোবাসা কথাটি একটি
সাময়িক মোহ....এই মোহের বশে মানুষ দিক্-বিদিক
জ্ঞান হারিয়ে ফেলে....
তুমি ফিরে যাও, ভালোভাবে লেখাপড়া শেষ করে, নিজের
জীবনকে সাফল্য মণ্ডিত কর....,"
.
বল্টু তারপর, নিজের বুক পকেট থেকে
একটা
ছোট্ট ডাইরি বের করে, তার পাতায়
কিছু একটা
লিখে, পাতাটি ছিঁড়ে ভাঁজ করে টুনির
হাতে
দিয়ে বলল,
.
" এটায় কিছু উপদেশ লিখে দিলাম,
রাতে ঘুমোবার আগে, দয়া করে পড়ে
নিও ! "
.
এই বলে বল্টু চলে গেল ।
.
টুনি কাঁদতে কাঁদতে ফিরে গেল তার
হোষ্টেলে......
.
রাতে শোবার আগে, বল্টুর দেওয়া
ডাইরি'র ভাঁজ
করা পাতাটি খুলে, টুনি পড়তে লাগল.....
.
" তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছিল...না, অন্ধ হয়ে
গিয়েছিলে. ..পেছনে আমার বৌ দাঁড়িয়ে ছিল !
যাইহোক, আমার ফোন নম্বর লিখে দিলাম...যখন খুশী
আমাকে ডেকো...আর হ্যাঁ, আমিও তোমাকে খুব
ভালোবাসি, ডার্লিং....!
.
পড়া শেষে কি আর হবে
টুনি বেহুঁশ হয়ে গেলো।
*বল্টু মদ
খেয়ে বেশি রাত করে
যখন বাড়ি ফিরে
দেখলো টুনি দরজা
কিছুতেই খুলতে
চাইছে না!
.
বল্টুঃ ও গো
দরজাটা খুলো
.
.
টুনিঃ লজ্জা করেনা তোমার, রাত
বিরেতে ছাই-পাস গিলে এসেছো?
আজ বাইরেই থাকো, নয়তো যেখান
থেকে গিলে
এসেছো সেখানেই যাও,
আমি দরজা খুলবই না।
.
বল্টু অনেক কাকুতি
মিনতি করলো তাও
দরজা খুললো না। শেষে
বল্টু টুনিকে হুমকি
দিল বললো
.
বল্টুঃ যদি
দরজা না খুলো তো
আমি কিন্তু পুকুরে
ঝাঁপ দিয়ে মরে যাবো।
.
ঘরের ভেতর থেকে
কোনো সাড়া না পেয়ে
ভাবলো ওষুধে কাজ
হয়েছে,
.
কিন্তু কিছুক্ষণ পর ওই টুনি বলে উঠলো--
.
টুনিঃ তুমি যাই করো আমার যায়
আসেনা, আজ তোমার ঘরে আসা
বন্ধ।
.
বল্টু চুপচাপ করে ঘরের এক পাশে অন্ধকার
জায়গায় গিয়ে লুকিয়ে একটু অপেক্ষা
করলো,
.
কিন্তু টুনি দরজা
খুললো না। তখন একটা
ইট তুলে ছুড়ে দিল
পুকুরে, আর অন্ধকারে
ঘাপটি মেরে বসে
রইলো।
.
এদিকে টুনি
শুনতে পেলো জলে কিছু
পড়ার আওয়াজ! সঙ্গে
সঙ্গে দরজা খুলে ছুটে
গেল পুকুর পাড়ে। ঠিক
সেই সুযোগে বল্টু ঘরে
ঢুকে দরজা বন্ধ করে
দিল।
.
টুনি ফিরে এসে অনেক
ধাক্কা দিল কিন্তু
বল্টু দরজা খুললো না।
.
তখন টুনি খুব রেগে
বললো--
.
টুনিঃ তুমি দরজা খুলবে, না আমি
চেঁচিয়ে লোক
ডাকবো?
.
বল্টুঃ একটু জোরে জোরে চিল্লাও
যাতে করে বেশি লোক ঘুম থেকে
উঠে চলে
আসে, তারপর আমি
তাদের সামনে তোমার
কাছে জানতে চাইবো
যে এতো রাতে তুমি
কোথায় গিয়েছিলে?
তাও আবার . . . . . . . . . . . .
. . . . নাইট ড্রেস পরে?
.
টুনি বেহুঁশ..... !!
*সন্দেহবাতিক স্বামী বল্টু। খালি
বউকে সন্দেহ করে। যেমনঃ
বল্টুঃ “হ্যালো, তুমি কই?”
স্ত্রীঃ “বাসায়”
বল্টুঃ “ঠিক তো?”
স্ত্রীঃ “হ্যাঁ!!!”
বল্টুঃ “মিক্সার ব্লেন্ডার অন করো”
স্ত্রীঃ (মিক্সারব্লেন্ডার অন করল)
ভরররররররর
বল্টুঃ “ওকে ডার্লিং, লাভ ইউ”
আরেকদিন
বল্টুঃ “হ্যালো, তুমি কই?”
স্ত্রীঃ “বাসায় জানু”
বল্টুঃ “ঠিক তো?”
স্ত্রীঃ “হ্যাঁ!!! ঠিক”
বল্টুঃ “মিক্সার ব্লেন্ডার অন করো”
স্ত্রীঃ (ব্লেন্ডার অন করল) ভরররররররর
বল্টুঃ “ওকে জানু, লাভ ইউ”
এর পরেরদিন বল্টু হটাৎ করে না
জানিয়ে বাসায় আসলো, এসে দেখে
বাসায় শুধু পিসিমা একা। সে
পিসীমাকে জিজ্ঞেস করল
“তোমার বৌমা কোথায়?” পিসিমা
জবাব দিল “আমি জানি না। ওতো
মিক্সার ব্লেন্ডার নিয়ে বাইরে
গেছে”।
*-- বল্টু ইদানিং সারাদিনই ফোনে গেমস খেলে ।
তাই, বল্টুর বউ রেগে
গিয়ে বল্টুকে দিল কয়েকটা
ঝারি আর বললো যে,
আর কখনোও যদি গেমস
খেলতে দেখি তাহলে খবর
আছে ।
বল্টুও বউয়ের কথামতো
গেমস খেলা বন্ধ করে দিল,
( কারণ, বল্টু তার বউকে
প্রচুর ভয় করে )
এভাবে সারাদিন কেটে গেল
বল্টু আর র গেমস খেলার
সাহস পেল না ।
এরপর..
রাতে,
বল্টুর বউ খাওয়া-দাওয়া
শেষ করে রুমে গিয়ে
দরজা-জানালা বন্ধ করে
লাইট অফ করে বল্টুর
কাছে এসে বল্টুর কানে
কানে বললো :
কি ব্যাপার? খেলতে ইচ্ছে
করতেছে না, আজ রাতে
খেলবা না ।
বল্টু বেচারা, কি না কি
মনে করে লাফিয়ে উঠে
বলল :
হ্যা, খেলবো তো । তাইলে
আমি এক্ষুনি ফোনটা নিয়ে
আসছি ।
এরপর..
সালার বল্টু ফোনটা নিয়ে
এসে, গেমস খেলা শুরু
করলো ।
বল্টুর কান্ডজ্ঞান দেখে,
বল্টুর বউ পুরাই #ব্যাক্কল
*-- বল্টু ইদানিং সারাদিনই ফোনে গেমস খেলে ।
তাই, বল্টুর বউ রেগে
গিয়ে বল্টুকে দিল কয়েকটা
ঝারি আর বললো যে,
আর কখনোও যদি গেমস
খেলতে দেখি তাহলে খবর
আছে ।
বল্টুও বউয়ের কথামতো
গেমস খেলা বন্ধ করে দিল,
( কারণ, বল্টু তার বউকে
প্রচুর ভয় করে )
এভাবে সারাদিন কেটে গেল
বল্টু আর র গেমস খেলার
সাহস পেল না ।
এরপর..
রাতে,
বল্টুর বউ খাওয়া-দাওয়া
শেষ করে রুমে গিয়ে
দরজা-জানালা বন্ধ করে
লাইট অফ করে বল্টুর
কাছে এসে বল্টুর কানে
কানে বললো :
কি ব্যাপার? খেলতে ইচ্ছে
করতেছে না, আজ রাতে
খেলবা না ।
বল্টু বেচারা, কি না কি
মনে করে লাফিয়ে উঠে
বলল :
হ্যা, খেলবো তো । তাইলে
আমি এক্ষুনি ফোনটা নিয়ে
আসছি ।
এরপর..
সালার বল্টু ফোনটা নিয়ে
এসে, গেমস খেলা শুরু
করলো ।
বল্টুর কান্ডজ্ঞান দেখে,
বল্টুর বউ পুরাই #ব্যাক্কল
*বল্টু 5লাখ টাকা হারিয়ে
বিছানায় চিৎপাটাং হয়ে শুয়ে
আছে...
..
বল্টু তার ছেলেকে বলতেছে এক গ্লাস
পানি দে রে ভাই
.. স্ত্রী: তুমি কি পাগল হয়ে গেছে ।
ছেলেকে ভাই বলে কেউ
...
বল্টু: টাকা হারালে এমনই হয় মা
..
মেয়ে: বাবা এসব কি বলতেছ
,
.
.
বল্টু: আপনি কে বোন..??
*বল্টু ও বল্টুর বৌ ফোনে কথা
বল্টুর স্ত্রী: হ্যালো!
বল্টু: হ্যালো!
বল্টুর স্ত্রী: অফিস ছুটি হইছে না?,এত দেরি
কেন?,তুমি কই?
বল্টু: তোমার কি মনে আছে গত
ঈদে তুমি একটা নেকলেস
পছন্দ করেছিলে........
বল্টুর স্ত্রী: (খুশিতে লুতুপুতু হয়ে) হ্যাঁ মনে
আছে
কেনো জানু?
বল্টু: তুমি বলেছিলে ওটা কেনার জন্য
তোমার
অনেক শখ
বল্টুর স্ত্রী: হুম ! তোমার
মনে আছে তাহলে
বল্টু: মনে আছে দোকানদার অনেক দাম
চেয়েছিল?
বল্টুর স্ত্রী: হুম !
বল্টু: এত টাকা আমার কাছে ছিল না!
বল্টুর স্ত্রী: হুম!
বল্টু: বলেছিলাম পরে কিনে দিবো
বল্টুর স্ত্রী: হ্যাঁ
বল্টু: আরে ঐ যে নিচতলার বড় দোকানটা
বল্টুর স্ত্রী: আরে বাবা মনে আছে তো. .
.
.
.
.
.
বল্টু: আমি ওই দোকানের পাশের ছোট
চায়ের
দোকানে বসে
চা খাচ্ছি....
(বল্টুর স্ত্রী বেহুঁশ)
বল্টু ও বল্টুর শিক্ষক
*স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
বল্টু : বিয়ে
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
বল্টু : জামাই
স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ?
বল্টু : বউ
স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
বল্টু : বউ নিয়ে আসবো
স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
বল্টু : নাতী নাতনী
স্যার : ইয়া খোদা…তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
বল্টু : বিয়ে
স্যার অজ্ঞান…..
আমার চিন্তা ভাবনা ও একই। 😂😂😜😜
*স্যার: বল্টু, তোকে একটা প্রশ্ন করি??
বল্টু: জ্বী স্যার, করুন ।
স্যার: ধর যে, আমি একটি গাড়ি চালাচ্ছি, গাড়িতে প্রথমে ১০ জন উঠল
এরপর ৫ জন নেমে গেল
এবং আবার ১০ জন উঠল,
তাহলে বলতো দেখি,ড্রাইভারের বয়স কত??
বল্টু: এইটা কোন ব্যাপার
হইলো !
স্যার: ব্যাপার না তাহলে
বল দেখি, কেমন পারিস ।
বল্টু: স্যার, ড্রাইভারের
বয়স হবে ৪০ বছর ।
স্যার: সঠিক উত্তর, আচ্ছা
তুই কি করে বুঝলি??
বল্টু: স্যার, খুবই সহজ ।
আমাদের গ্রামে একটা হাফ
মেন্টাল আছে, তার বয়স
২০ বছর, আর আপনি তো
পূরাই মেন্টাল তাহলে
আপনার বয়স হবে,
২০+২০ = ৪০ বছর ।
.
.
বল্টুর কথা শুনে স্যার,
পুরাই #ব্যাক্কল !!
.
.
ওরে, বল্টুরে কেউ
মাইরালা !!
*স্যার*বল্টু বলতো
ভারতে "চেন্নাই"
নামক স্থানটির
নাম করন কিভাবে হলো?
.
.
.
বল্টু*স্যার ঐখানকার মানুষে লুঙ্গি পরতো*
আর লুঙ্গিতে তো চেন নাই*
তাই ওখানকার নাম চেন্নাই*
,,,স্যারের মাথা হ্যাং,,,
স্যার*আচ্ছা তুই কি লুঙ্গি পরিস?
বল্টু*না স্যার*
স্যার*লুঙ্গি পরার মতো আরাম আর আছে নাকি?
আমিতো লুঙ্গি ছাড়া চলতেই পারিনা ,,
বল্টু*স্যার এটা তো জানি*
স্যার*তাহলে পরিসনা ক্যান?
বল্টু*স্যার লুঙ্গি পরলে
যেসব ছোট ছোট প্রানী আছে
তারা তো সব দেখে ফ্যালে*
আপনার ইজ্জতের নাহয়
দাম নাই,,
আমারতো আছে*
,,বল্টুরে কেউ মাইরালা,,
*শিক্ষক :- বলতো বল্টু বৃষ্টির সময় বার বার বিদুৎ চমকায় কেন???
বল্টু :- কারণ বৃষ্টি টর্চ মাইরা দেখে, কোথাও শুকনো আছে কি না😂😂
শিক্ষক :-তুই কালকে স্কুল আসিস নি কেন???
বল্টু :-স্যার আমার নানি মারা গেছে।
শিক্ষক :- তোকে মাইরা পিঠের চামড়া তুইল্লা দিব। এই নিয়া তুই ৭-৮ বার নানি মরার অজুহাত দেখাইলি😡😡😡
বল্টু :- কি করমু স্যার বলেন! নানি যতবার মরে নানা ততবারই বিয়ে করে।
শিক্ষক :- তুই খুব পাকা হইছোস। আজকে তোরে একটা ইমোশনাল প্রশ্ন করি। বলতো বিয়ের সময় মেয়েরা এতো কাঁদে কেন?
বল্টু :- কারণ এতগুলো ছেলের সাথে লুতুপুতু করার পর একটা মাত্র জামাই, তা কি সহ্য হয়???
শিক্ষক :- আচ্ছা বলত তোর বাবার বয়স কতো??
বল্টু :- স্যার আমার বয়স যত, আমার বাবারও বয়স তত😆😆😆
শিক্ষক :- হারামজাদা! সেইডা কেমনে সম্ভব???
বল্টু :- কারণ স্যার আমার জন্মের পরেই ত উনি বাবা হইছে😂😂😂
শিক্ষক :- এক পায়ে নুপূর, অন্য পা খালি। এর পরের লাইন কি হবে???
বল্টু :- স্যার একপাশে আমার বউ আর অন্য পাশে শালি😂😂😂😂😂😂
*স্যার : বল্টু কালকে তিনটা ডায়লগ মুখস্থ করে আসবি*
বল্টু : আচ্ছা স্যার্*
(বল্টু বাড়ি গিয়ে বাবাকে বললো)
বল্টু : বাবা একটা ডায়লগ বলোনা*
(বাবা ব্যস্ত ছিলেন তাই রেগে😡😠 গিয়ে বললেন)
বাবা : তোর বকবক ভালো লাগছেনা এখান থেকে যা*
(বল্টু ভাইয়ের কাছে গিয়ে একই কথা বললো)
(ভাই ও রেগে গিয়ে)😡😠
ভাই : বেশি কথা বললে থাপড়াইয়া তোর দাঁত ফালাইয়া দিমু কিন্তু*
(এবার দাদার কাছে গেলো)
(দাদা ও রেগে)😡😠
দাদা : তুই একটা পাগল ছাড়া কিচ্ছুনা |
(পরদিন )
স্যার : বল্টু ডায়লগ বল?
বল্টু : তোর বকবক ভালো লাগছেনা তুই যা তো*
(স্যার রেগে গিয়ে হেড স্যারের কাছে নিয়ে গেলো)
হেড স্যার : তুমি তোমার স্যারের সাথে বেয়াদবি করেছো ক্যান?
বল্টু : বেশি কথা বললে থাপড়াইয়া তোর দাঁত ফালাইয়া দিমু কিন্তু*
(হেড স্যার চরম রেগে গিয়ে)😡😠😡
হেড স্যার : তুমি জানো আমি কে?
বল্টু : তুই একটা পাগল ছাড়া আর কিছুইনা**
.......বল্টুর হাতে টিসি......
*স্যার বল্টুর পড়া নিচ্ছে.....
স্যারঃ অাচ্ছা বল্টু তুমি স্কুলে আসো কিসের জন্য?
বল্টুঃ আমি তো স্যার শিখার জন্য স্কুলে আসি।
স্যারঃ তাহলে ঘুমাচ্ছো কেন?
বল্টুঃ কারন স্যার আজকে আমার
শিখা স্কুলেই আসে নাই।
স্যারঃ বলো তো পাখি কাকে বলে?
বল্টুঃ যার পাখা আছে, যে উড়তে
পারে তাকে পাখি বলে।
স্যারঃ সাবাস বাঘের বাচ্চা।
পারছোস।
বল্টুঃ আমি বাঘের বাচ্চা না স্যার।
মানুষের বাচ্চা।
স্যারঃ ঠিক আছে। এবার একটা উদাহরন দে?
বল্টুঃ এ ধরেন মশা।
স্যারঃ কি??????? আচ্ছা বলতো বালিকা কাকে বলে?
বল্টুঃ যে জাতি ভালোবাসার মর্ম বুঝেনা তাকে বালিকা বলে।
স্যারঃ গুড।হারামজাদা।
বল্টু তুই বিয়ে করছোস?
বল্টুঃ জি স্যার।
স্যারঃ কাকে?
বল্টুঃ একটা মেয়েকে।
স্যারঃ কি????কখনো কাউকে ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছিস?
বল্টুঃ জি স্যার।
স্যারঃ কাকে?
বল্টুঃ আমার বোনকে।
স্যারঃ অাচ্ছা বল্টু ঢাকার কয়েকটা
জায়গার নাম বলো তো?
বল্টুঃ গুলিস্থান, পাকিস্তান, আফগানিস্থান,
কাজাকিস্তান,তুরকিস্তান ইত্যাদি।
স্যারঃ What????এগুলোই শিখছো?
বল্টুঃ জি স্যার। কেন হয় নি?
স্যারঃ বেয়াদপ। ok এখন কয়েকটা
ফুলের নাম বলো?
বল্টুঃ আমার নাম আশরাফুল, বাপের নাম
সাইফুল, আপনার মেয়ে Wonderful, দেখতে
লাগে Beautiful, ফিগারটা বড় Houseful.
স্যারঃ Setup..
বল্টুঃ Setup না স্যার। 7up হলে ভালো হয়।
স্যারঃ ok. রসায়ণের কয়েকটি মৌলের নাম বল?
বল্টুঃ যেমন স্যার ক্লোরিন, ফ্লোরিন, আইরিন,
নাছরিন, জেরিন,শারমিন ইত্যাদি।
স্যারঃ রেগে আগুন!!!! অাচ্ছা পানিতে বাস করে
এমন কয়েকটি মাছের নাম বলো?
বল্টুঃ এই যেমন পুঁটিমাছ, পুঁটিমাছের মা,
বাবা, ভাই, বোন।
স্যারঃ আমি শেষ!!!
বল্টুঃ না স্যার বলেন?
স্যারঃ পরমানু কাকে বলে? বল?
বল্টুঃ পুরোটা মনে নাই স্যার। শেষের টুকু বলি?
স্যারঃ অাচ্ছা বল???
বল্টুঃ..............তাকে পরমানু বলে।
স্যারঃ রেগে এবার আগুন না, বেগুন।
বল্টুঃ জি!!! বলেন স্যার?
স্যারঃ H S C full meaning বল?
বল্টুঃ Headmaster senddel chor.
স্যারঃ কি? Haramjada soytan cele.
বল্টুঃ স্যার আপনার টাও হইছে।
স্যারঃ সারাক্ষন তে পাকনামি করছো।
এবার ডায়লগ বলবা না কি প্যারাগ্রাফ বলবা?
বল্টুঃ প্যারাগ্রাফ বলবো।
স্যারঃ ok. বল?
বল্টুঃ সালা মারবো এখানে লাস পরবে শশানে।
স্যারঃ???????????? আমারে মাইরালারে।.......
*স্যার:~বল্টু বলতো....."ধূমপান" কোন কারকের কোন বিভক্তি??
বল্টু:~ স্যার, এইটা তো অনেক সহজ! এটি হলো ক্ষতিকারক এর পকেট শূন্য বিভক্তি!😂😜😎
*স্যারঃ এই বল্টু দাড়া
.
.
বল্টুঃ ওকে
..
.
.
স্যারঃ বলতো ৫ থেকে ৫ বিয়োগ
করলে কত থাকে?
..
.
.
বল্টুঃ পারি না স্যার৷
.
.
.
স্যারঃ বোকা, ধর তোর কাছে ৫ টা
রুটি ছিলো সেখান থেকে
আমি ৫ টা রুটিই নিয়ে নিলাম
তা হলে তোর কাছে কি পড়ে রইলো?
..
.
বল্টুঃ কি আর থাকবে স্যার তরকারি
পড়ে রইলো 😛 😀 😀
.
#স্যার_বেহুশ 😀
*স্যার*বল্টু বলতো ঘুম পেলে
আমরা বিছানার
কাছে যায় কেন?
"
"
বল্টু*স্যার বিছানা আমাদের কাছে আসতে পারেনা তাই আমরা যায়*
(স্যারের মাথা হ্যাং)
স্যার*বল্টু তুমি কয়বার ফেল করেছো?
বল্টু*একবারও না*
স্যার*তাহলে গত তিন বছর ক্লাস ৭ এ পড়ে আছো কেন?
বল্টু*স্যার আমি ফেল করার ভয়ে
গত তিন বছর কোন পরিক্ষাই দেইনি*
স্যারের মাথাই কেউ পানি ঢাল
*স্যার:বলতো কোন পাখি উরতে পারে না
বল্টু:মরা পাখি
স্যার:কোন পরাশুনাই করছ না তুই
বল্টু:এর জন্য আবার পড়াশুনার দরকার হয় নাকি আচ্ছা আপনি কি জীবনে মরা পাখি উরতে দেখছেন
স্যার:চুপ কর,এই তোর নামকি
বল্টু:কথা ঘুরান কে মরা পাখি উরতে পারে
>এই তুই থাকসকই
>আমার বাসায়
>আবার ঘার তেরামি করছ
>কেন কি ঘার তেরামি করছি আমি
>সেদিন তো একটা অংক জিগাইছিলাম পারছ নাই
>কেন কোন অংক পারি নাই এখন ধরেন
>ধর তোর কাছে ২০টাকা আছে তার থেকে ১০টাকা একজনকে দিলি এখন তোর কাছে কই টাকা থাকব
>আপনি অংক বাদ দেন আমি কি এতই বলদ যে ১০টাকা আরেকজনকে দিয়া দিমু
>এই যে আসলে তোর মাথায় কোন বুদ্ধি নাই
>কেন আমার বুদ্ধি পরীক্ষা করে দেখেন
>ধর সমুদ্রের মাঝখানে একটা লেবু গাছ লাগানো আছে সেখান থেকে তুই লেবু কিভাবে আনবি
>ডানা দিয়া উইরা উইরা
>ডানা কি তর বাপে লাগাইবো
>লেবু গাছ কি তর বাপে লাগাইব
>তুই এবার মার খাবি
>আমি বার্গার চিকেন এর বিল দিতে পারমু মার এর বিল দিতে পারমু না
>তুই আমার মাথা খাইয়া ফালাই তাছোস
>বাষায় এত খাওন থাকতে আপনার মাথা খাইতে যামু কেন
>আমার ক্লাসে থেকে বের হ
>মানে ছুটি
> হবাসায় যা
*1) শিক্ষকঃ বলতো বল্টু মেয়েদের
লজ্জা বেশি না, ছেলেদের
বেশি..?
বল্টুঃ ছেলেদের।
শিক্ষকঃ কিভাবে..?
বল্টুঃ স্যার, সব ফিল্মে মেয়েরা
হাফ
প্যান্ট পরে আর ছেলেরা পরে
ফুল
প্যান্ট।
শিক্ষকঃ হারামজাদা দাড়া
শয়তান।
2) শিক্ষকঃ বলতো বল্টু তুমি বড় না
তোমার বাবা বড়..?
বল্টুঃ আমি স্যার।
শিক্ষকঃ কিভাবে..?
বল্টুঃ স্যার, আমি এখন আর আমার
মায়ের সাথে ঘুমাই না,
কিন্তু বাবা এখনও মায়ের সাথে
ঘুমায়।
3) শিক্ষকঃ বলতো বল্টু , আকবর
জন্মেছিলেন কবে..?
বল্টুঃ স্যার, এটা তো বইয়ে নেই।
শিক্ষকঃ কে বলেছে বইয়ে নেই।
এই
যে আকবরের নামের পাশে
লেখা আছে
১৫৪২-১৬০৫.
বল্টুঃ ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ,
আমি তো ভেবেছিলাম ওটা
আকবরের
ফোন নাম্বার। তাই তো বলি,
এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং
নাম্বার বলে কেন..?
শিক্ষকঃ বেঁহুশ
*ক্লাসে স্যার কবিতা
লিখতে দিয়েছে
এখন বল্টু লিখছে…
মার্ক: 20
*ছাগলের লেজ ছোট
ছোট*
কুকুরের লেজ বাঁকা,
ঐ মেয়ে তোর
চেহারাটা
দারুণ ঝাঁকানাকা
.
মোটরসাইকেল দুই
চাক্কা
ভ্যানের চাক্কা তিন,
*বউয়ের জ্বালায়
সকল*
স্বামীর জীবন
কেরোসিন !
.
ব্রয়লার মুরগীর দাম
কম
দেশী মুরগীর বেশি,
গয়না-শাড়ী কিনে
দিলে
মেয়েরা অনেক খুশি !
.
কিল মারে পিঠেতে
আর
ঘুষি মারে নাকে,
পার্লারেতে মেয়েরা
মুখে
ময়দা-সুজি মাখে !
.
বিড়াল ডাকে ম্যাঁও
ম্যাঁও
কুকুর ডাকে ঘেউ,
মেয়েদের মন বোঝার
মতো নাই রে দুনিয়ায়
কেউ !
.
*সাপে কামড়ায়
পায়েতে*
আর
মশা কামড়ায়_গালে*
কল না দিয়ে মেয়েরা
থাকে
মিসকল দেয়ার তালে
বল্টুকে কত নাম্বার
দেওয়া যায়..
*একবারক্লাসে গান প্রতিযোগীতা হচ্ছে।প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করবে তিন জন :১. আবুল২. পল্টু৩. বল্টু*স্যার প্রথমে আবুলকে গান বলতেবলল,তখন,আবুল গান বলল এই,
১.” বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর””বদনা হাতে আব্দুল গফুর””আকা বাকা গ্রাম্য পথে,লুঙ্গি তুইলা হাইটা যায়”তাই দেখিয়া বুকটা আমারবেলুনেরমতফাইটাযায়……..*আবুলের গান শুনে স্যার বেইজ্জতি।********
২এবার পল্টুর পালা,পল্টু গান বললো,২.”হৈ হৈ বাশের পাতাখসখসে,”লাউয়ের পাতানরম,”ছকিনার মুখেচুমু দিতে,”আমার লাগেশরম,,,….***এবার স্যারের মাথা হ্যাং,,,*****এবার বল্টুর পালা,
*বল্টু স্যারের মেয়েকে ভালবাসত।স্যারের মেয়ের নাম ছিল জরিনা।তাইক্লাসে জরিনাকে লক্ষ্য করে, বল্টুব্যান্ডের গানবললো,*” চাদ উঠেছে আকাশে”,,,,,”জরিনা আমার বাম পাশে”,,,,”আমি সমুদ্র জরিনা ঢেউ”……”জরিনা কুত্তা আমি ঘেউ….ভ্রক ভ্রউউউউউউঊউ………*স্যার পুরাই বেহুশ।*হা হা হা হা মাইরালাইচেরে.মাইরালাইচে.*এবার আপনারাই বলুনপ্রতিযোগীতায় কে ফাস্ট হবে
*স্যার: বল্টু তুমি
গতকাল
স্কুলে আসনাই কেন?
বল্টু: আমার
নানী মারা গিয়েছিল
স্যার।
আবার!!!!!
কিছুদিন পর
স্যার: বল্টু তুমি
গতকাল
স্কুলে আসনাই কেন?
বল্টু: আমার
নানী মারা গিয়েছিল
স্যার।
স্যার: আজসহ তুমি
আটবার
নানী মরার অজুহাত
দেখালে।
মানুষের একজন নানী
কতবার
মরে?
বল্টু: কি করব স্যার,
নানী যতবার –
ই মরে নানা ততবার -ই
বিয়ে করে
:
স্যার বেহুশ
*বল্টু স্যারকে বলছে-
.
বল্টু: স্যার 'নাটুরে' মানে কি? o.O
.
স্যার: (একটু ভেবে) বল্টু এর উত্তরটা আমি কালকে তোকে দেব
.
বল্টু: আচ্ছা স্যার
.
(এক সপ্তাহ পর)
স্যার: বল্টু তোর 'নাটুরে' বানানটা বল তো!!!
.
বল্টু: 'Nature'
.
স্যার: ওরে হারামজাদা ইতর বদমাশ সঠিক উৎচ্চারন করতে পারিস না Nature(ন্যাচার) কে নাটুরে বলিস!!! তোর নাটুরের অর্থ খুজতে গিয়ে আজ ৭ দিন ধরে মাথা চুলকাইতে চুলকাইতে আমার মাথার সব চুল উঠাইয়া ফেলছি দাড়া আজ তোর একদিন না হয় আমার একদিন angel emoticon
.
বল্টু:স্যার,মাইরেন না স্যার।মারলে আমার ফুটুরে(Future) নষ্ট হইয়া যাইব।
বল্টু রে কেউ নোবেল দে.
*শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ...
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা....
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার...
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।
★বল্টু ও ডাক্তার
*বল্টুর ছেলে বাইক একসিডেন্ট করেছে তাই সে হাসপাতালে গেল ডাক্তার ডাকতে,,,,
বল্টু: ডাক্তার সাহেব, ডাক্তার সাহেব তারাতারি আমার বাড়িতে চলুন,, আমার ছেলে বাইক একসিডেন্ট করেছে । "বিদেশী ডাক্তার বাংলা বোঝেনা"
ডাক্তার:I don't understand,please talk me English,,, (ডাক্তারের কথা শুনে বল্টু মনে মনে ভাবলো সে তার ইংরেজী ভাষার দক্ষতা ডাক্তারকে বুঝিয়ে দিবে),,,,
বল্টু: মাই লন্ডা কি ভন্ডা ফ্রম হিরো হুন্ডা টুটি কাটি ফর দু পাটি,,, বল্টুর ইংরেজী শুনে ডাক্তার বেহুশ...
*দাঁতের ডাক্তারের দাঁতের ডাক্তারের কাছে
এক দিন বল্টু এসে বলল ডাক্তার
সাহেব, আপনি
কি দাঁত তুলতে পারেন..?
.
ডাক্তার : হ্যাঁ, পারিতো।
.
বল্টু : তাহলে যে
আমার সঙ্গে আমাদের
বাড়ি যেতে হবে।
আমার দাদির দাঁত
তুলতে হবে।
.
ডাক্তার : তা যাওয়া যাবে। ফি
কিন্তু ডাবল দিতে হবে।
.
বল্টু : সেটা সমস্যা না, চলেন
আমার সঙ্গে।
ডাক্তার বল্টুর বাড়িতে গেল।
সেখানে গিয়ে বল্টুর দাদিকে
বলল দেখি আপনার
কোন দাঁত তুলতে হবে..?
.
দাদি : আমার সঙ্গে
একটু কষ্ট করে
পুকুরপাড়ে চলেন।
পুকুর পাড়ে গিয়ে
দাদি বললেন,
.
.
আজ গোসল করার সময়
খুলি করতে গিয়ে।
পুকুরে দাঁত পড়ে গেছে। আপনি
কষ্ট করে তুলে দেন।
.
.
ডাক্তার তো বেহুস ।
*একদিন বল্টুর খুবই অসুখ। তো বল্টুকে নিয়ে বল্টুর বউ ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তার:: কি সমস্যা আপনার???
বল্টুর বউ:: দেখুন না ডাক্তার সাহেব,,বেচারা দুইদিন ধরে খুবই অসুস্থ।কিছুই খেতে পারছে না।।
ডাক্তার:: আচ্ছা আমি কিছু ঔষধ লিখে দিচ্ছি এগুলো খাওয়াবেন,,,,আর হাঁ ওকে বেশি বেশি দুধও খাওয়াবেন,,,ক্যামন???
বল্টুর বউ:: কিযে করি ডাক্তার সাহেব ওকে প্রতিদিন আমি খেতেই দিই,,,কিন্তু ও শুধুই টিপে!!!!!
*বল্টু গেছে ডাক্তারের কাছে....
.
বল্টু: ডাক্তার সাহেব, ডাক্তার সাহেব। আমারে বাচান!
.
ডাক্তার: কি হয়েছে আপনার?
.
বল্টু: আমার পেটের খুব সমস্যা।
.
ডাক্তার: ও তা আপনার পায়খানা কেমন?
.
বল্টু: ডাক্তার সাহেব গরিব মানুষ কেমন আর হবে? তিন পাশে চটের বস্তা দিয়ে ঘেরা।
.
ডাক্তার: আরে মিয়া ফাইজলামি করেন।
আপনার নিজের পায়খানা পাতলা না শক্ত।
.
বল্টু:পাতলা!।
.
ডাক্তার: কেমন পাতলা?
.
বল্টু: মনে করেন আপনি কুলি করতে পারবেন।
.
ডাক্তার: ওয়াক থু! কি বলেন এসব!
.
(>)
.
৭ দিন পর বল্টু রেগে মেগে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল-
.
আরে মিয়া কি ওষুধ দিছেন এখন পায়খানা এত শক্ত যে বাইরে বের হতেই চায়না।
.
ডাক্তার: রাগ করবেন না মশাই তা পায়খানা কেমন
শক্ত?
.
বল্টু: এখন এমন শক্ত হইছে যে আপনি মুখে দিয়েও টেনে ছিড়তে পারবেন না!
.
এসব শুনে ডাক্তার বমি করতে করতে মেডিক্যালে ভর্তি করলেন।
*এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার। তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল। এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায়। ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল।
ডাক্তার : স্যার, আমাদের ধারণা আপনি সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করেছেন। তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে। এবার আপনি বলুন, এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কী করবেন?
পাগল : আমি! সত্যি বলব?
ডাক্তার : বলুন।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব। তারপর সেটা পরে আমি রূপসী বাংলা হোটেলে যাবো ডিনার খেতে।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর?
পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো। মদ খাওয়াবো।
ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব। নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো। স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার। এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি।
ডাক্তার : তারপর?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি। এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো। আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙে চুরমার করে দিব আমি!!
*ডাক্তার:- " বল্টু সাহেব চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার
অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ,
আসলে তা নয়।"
.
.
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন
ডাক্তার।
.
.
ডাক্তার:- "বল্টু সাহেব আপনার চাচার কি অবস্থা?"
.
.
বল্টু:- "খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা
গেছেন!"
*ডাক্তার পল্টুঃ বলছি না,
এক বছরের
শিশু যা খায়
তাই খাবেন!
..
.
.
..
রোগী বল্টুঃ অনেক খেয়েছি আর
পেরে উঠছি নাতো!
.
.
.
ডাক্তার পল্টু: কি কি খাচ্ছেন?
.
.
.
..
রোগী বল্টুঃ ১ বছরের বাচ্চারা যা
খায় তাই,, মাটি, জুতার ফিতা,
কাগজ, ময়লা ইত্যাদি!
#ডাক্তার_পল্টু_বেহুশ
*ডাক্তার : তুমি পাগল
হলে কিভাবে.......??
বল্টু :- পাগল কি
হইছি সাধে!!!!!!!!!!!
, আমি এক বিধবা মহিলারে
বিয়ে করছিলাম।।।।।।।।।।
,
তার এক যুবতী মেয়ে ছিল।
তাকে বিয়ে করল আমার
বাবা।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। ,
তো আমার মেয়ে হয়ে
গেল আমার মা এবং আমি
হয়ে গেলাম আমার বাবার
শশুড় ।
, তার ঘরে একটা মেয়ে হলো
সে হলো আমার বোন কিন্ত
আমি তার নানীর জামাই ।
,
সে দিক থেকে সে আমার
নাত্নীও। .
এভাবে আমার একটা পোলা
হইলো।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
,
তো আমার পোলা আমার
বাপের শালা।।।।।।।।।।।।। ,
আর আমি আমার পোলার
ভাইগ্না ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
,
ডাক্তার:- চুপ কর শালা
আমারেও..... তো পাগল বানাইয়া
ছারবি....!!!!!!
হা হা হা
বল্টু কি জিনিষ ইয়ার,,,,,,
*রোগী: ডাক্তার সাহেব আমি
ঘোড়ার মত কাজ করি, গরুর মত খাই,
কুকুরের মত ক্লান্ত হয়ে পরি। কি করবো?
ডাক্তার: আমি কি ভাবে বলবো?
আমিতো পশুর ডাক্তার নই!
*রোগী: আমি একটা কলম গিলে
ফেলেছি।
ডাক্তার: কিছু কাগজ গিলে ফেলেন।
রোগী: কেন ডাক্তার?
ডাক্তার: কবিতা, গল্প, উপন্যাস বের
হয়ে আসবে।
ট্যাগঃ বল্টুর জোকস, বল্টুর হাসির জোকস, হাসির জোকস, বল্টুর মজার জোকস।