বোকা বানানোর ও মিরাক্কেল হাসির জোকস-২০২১ | Funny jokes of making out fool and Mirakkel-2021 and
প্রিয় পাঠক-পাঠিকাবৃন্দ, আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। timeofbd.com এর পক্ষ থেকে সকলকে স্বাগতম।
সুস্থ ও খুশি থাকার জন্য সবচেয়ে বড় ঔষুধ হলো হাসি। হাসিখুশি থাকার জন্যই আমরা কতকিছু করে থাকি। কিন্তু কোনোকারণে প্রিয়জন থেকে দূরে থাকলে বা অন্য যেকোনো কারণে যদি আপনার মন খারাপ থাকে তাহলে আমরা আজ আপনার জন্য নিয়ে এলাম মিরাক্কেল হাসির জোকস-২০২১, ছোট জোকস, নতুন জোকস, হাসির চুটকি, বোকা বানানোর জোকস আমাদের এই সাইট থেকে আপনাদের পছন্দের মিরাক্কেল হাসির জোকস-২০২১, ছোট জোকস, নতুন জোকস, হাসির চুটকি, বোকা বানানোর জোকস নিজে পড়ুন এবং অন্যদের সাথেও শেয়ার করুন। আশাকরি এখান থেকে মিরাক্কেল হাসির জোকস-২০২১, ছোট জোকস, নতুন জোকস, হাসির চুটকি, বোকা বানানোর জোকস পড়ে আপনার ঠোঁটে আসবে হাসি এবং কেটে যাবে আপনার দুঃখ।
মিরাক্কেল হাসির জোকস-২০২১ | ছোট জোকস | নতুন জোকস | হাসির চুটকি | বোকা বানানোর জোকস
*সবাই রাতে দেয়, কেও সময় পেলে দিনেও দেয়,
টানা ১ ঘন্টা আবার ২ ঘন্টা ও দেয়, কেও কেও সারা রাত দেয়,
কেও আবার সকালেও দেয়!
দেওয়ার সময় পুরা গরম হইয়া যায় । .
.
.
.
.
.
.
.
.
এভাবেই সবাই মোবাইল চার্জ দেয়! হে হে হে ।"
*অনেক মেয়ে "মুলা" দিয়ে করে,
আবার অনেক মেয়ে "গাজর" দিয়ে ও করে,
আবার অনেক মেয়ে "শষা" দিয়ে ও করে।
আবার সব কিছু একসাথে দিয়ে ও করে।
কি করে জানো ??
.
.
.
.
.
.
আরে সালাদ তৈরী করে
*সে আসলো, আমার উপর বসলো,
আমাকে জড়িয়ে ধরলো, পরে কামর, চুমু দিল।
তারপর নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে চলে গেল।
খারাপ চিন্তা ভাবনা বাদ দিয়ে ভালো চিন্তা ভাবনা কর।
.
.
.
.
.
.
ঐটা একটা মশা ছিল।
*যখন তোমার একা লাগবে,
তুমি চারদিকে কিছুই দেখতে পাবে না,
দুনিয়া টা ঝাপসা হয়ে আসবে।
তখন তুমি আমার কাছে এসো।
.
.
তোমাকে চোখের ডাক্তার দেখাবো।
*ফুলের মাঝে ভ্রমর আসে,
নদীর ওপর নৌকা ভাসে,
শিশির নাচে সবুজ ঘাসে,
রাতের মাঝে জোছনা হাসে।
.
.
আর কিছু মেয়েদের ভালোবাসায় ফরমালিন আছে।
*অদ্ভুত কিছু আবেগ, অজানা কিছু অনুভূতি।
অসম্ভব কিছু ভালো লাগা, হয়তো বা কষ্টের ভয়,
একাকীত্ব নিরবতা।
.
.
.
.
.
এই নিয়ে আমাদের টয়লেটে বসে থাকা।
*যেখানে ভালোলাগা, সেখানেই ভালোবাসা।
যেখানে ভালোবাসা, সেখানেই প্রেম।
যেখানে প্রেম, সেখানেই ব্যাথা।
আর যেখানে ব্যাথা, সেখানেই টাইগার বাম মলম।
*কি দিন আইছে রে, বাতাস বইতেছে,
পাখি গান গাইতেছে, গরু ঘাস খাইতেছে,
জিনিয়াসরা এস.এম.এস করতাছে,
আর আবালটায় এস.এম.এস পড়তাছে।
*এক দিন তোমার জীবনে একটি সুন্দর মেয়ে আসবে।
সে তোমাকে ভালোবাসবে KISS করবে।
আবার তোমাকে জড়িয় ধরে বলবে
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
আব্বু আমাকে একটা চকলেট কিনে দাও।
*জল পড়ে পাতা নড়ে।মহা গাঁধা এসএমএস পড়ে।
ওরে গাঁধা রাগিস না। বোকার মতো হাসিস না।
এই এসএমএস পড়বি যত, বুদ্ধি হবে গাঁধার মতো।
*এখন আমার হাতে এক বোতল বিষ।
এত জ্বালা আমার সহ্য হয় না।
জানি এটা পাপ। এত যন্ত্রণা আর ভালো লাগে না।
তাই আমি যাচ্ছি .
.
.
.
.
.
.
.
.
ইদুর মারতে।
*চোখ বুজে দেখো স্বপ্ন দেখো কি না,
পা বাড়িয়ে দেখো পথ খুজে পাও কি না,
মন বাড়িয়ে দেখো কেউ ভালোবাসে কি না,
হাত বাড়িয়ে দেখো
.
.
.
.
.
.
.
কেউ পয়সা দেয় কিনা
*একটি ছাগলের চারটি বাচ্চা হয়েছে। একটি বাচ্ছা তার মাকে জিগাসা করল, মা আমার বাবা কোথায়? ছাগলটা বল্ল চুপ কর তোর বাবা এখন SMS পড়ছে।
*এক বছর পর দেখলাম, তারপর ধরলাম,
ভালো লাগল একটু টিপলাম,
নরম লাগল তারপর একটু
চুষে দিলাম মজা লাগল।
তাইতো বলি বছরের প্রথম
পাকা আমের স্বাদ-ই আলাদা
*এই চলোনা ওই দিকে নির্জনে যাই Plz না বলোনা।
আরে এত করে বলছি তাও যাবে না ?
.
.
.
.
.
.ওই বেটা না গেলে বল অন্য রিকশা ডাকি।
*নারী তুমি করিওনা রুপের বড়াই, সবাইতো জানে তোমার প্রিয় বনধু রান্না ঘরের কড়াই। যতই দেখাও তুমি রুপের ঝর্ণা,করতে হবে তোমাকে দরকারি রান্না..
*কপাল আর লুঙ্গীর মধ্যে মিল কোথায়? দুটোই যেকোনো সময় খুলে যেতে পারে !কপাল খুললে পৌষ মাস,আর লুঙ্গী খুললে সর্বনাশ।
*আম গাছে আম ধরে নারিকেল গাছে ঢাব ছেলেদেরকে মিসকল মারা মেয়েদের সভাব গাছের বল লতাপাতা মাছের বল পানি এ যুগের মেয়েরা চায় পঁয়সাওয়ালা স্বামী,.
*চরম ছড়াঃ
ছোট ছোট ছেলে- মেয়ে প্রেমে পড়েছে । পার্কে গিয়ে তারা আবার ধরা খেয়েছে । কে দেখেছে কে দেখেছে টিচার দেখেছে । এবার বলো টিচার কেন .......... পার্কে গিয়েছে...........??????
*মেয়ে:
-তুমি একটা বদ।
ছেলে:
-তুমি কি ভালো?
মেয়ে:
-হ্যা আমি ভালো।
ছেলে:
-তার মানে তুমি বদ না?
মেয়ে:
-হ্যা, আমি বদ না।
ছেলে:
-RFL বদনা?
মেয়ে:
-না, মানে আমি বদ না।
ছেলে:
সেটাই তো বললাম তুমি RFL বদনা।
*আপনে একটা গরু না, একটা ছাগল, না একটা ভেড়া. না না না বাজার থেকে একটা দেশী মুগরী কিনে আমাকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন।
*তুমি বীর , তুমি দুর্জয়, তুমি বাঙ্গালি, তুমি সাহসী, তোমার বুকে অনেক জোর, তুমি আমাদের গ্রাম' এর মুরগী চোর
*আমি ইট, তুমি খোয়া; আমি খই, তুমি মোয়া। আমি ফুল, তুমি কাঁটা; আমি গম, তুমি আটা। আমি নৌকা, তুমি ব্রীজ; আমি মাছ, তুমি ফ্রিজ। আমি রাত, তুমি ভোর; আমি ভালো, তুমি চোর। আমি বৃক্ষ, তুমি ফল; আমি নদী, তুমি জল। আমি মেঘ, তুমি বৃষ্টি; আমি চক্ষু, তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম, তুমি তরু; আমি চতুর, তুমি ভীরু। আমি বধির, তুমি বোবা; আমি সাগর, তুমি ডোবা আমি খাতা, তুমি কলম; আমি ট্যাবলেট, তুমি মলম। আমি কান্না, তুমি হাসি; আমি টাটকা, তুমি বাসি। আমি বিষন্ন, তুমি হতাশা; আমি কদমা, তুমি বাতাসা। আমি কাঁথা, তুমি বালিশ আমি ব্যথা । তুমি মালিশ। আমি হাত, তুমি পাও; আমি নগদ, তুমি ফাও........
*তুমি যমুনা হলে হব.. অামি যমুনা ব্রিজ.. তুমি চায়ের কাপ হলে হব চায়ের পিরিচ .. তুমি জীবন হলে হব অামি প্রেম.. তুমি দরজা হলে হব অামি দরজার ফ্রেম।।।।।।।..
*ওরে মন কথা শোন, যাবি চলে বান্দরবন, বানরের মত সবাই ঝুলবি নাকি বল? ওরে বাঁচাও আমায়, একটা বানর আমার পিছু নিয়েছে। সেই বানরতা এস এম এস পড়তে
*আমি চোর!আমার বাপ চোর!আমার দাদা চোর!আমার নানা চোর!আমার ১৪ গোষ্টি চোর!
"আরে বোকা আস্তে পড়ো।মানুষশুনলে তোমাকে পিটাবে !! !
*ও আমার ভাবি গো,তোমার হাতে চাবি গো।শুন মনের কথা গো,ছোট এক্কান দাবি গো।তোমার বইনরে ভালা ফাই,বউ কইরা আনতাম ছাই।মাইরে তুমি বুজাই কওবিয়ার মাত ফাটাই দেও।আদর কইরা রাখমু তাইরেআমার মনর ছোট্ট ঘরে।গয়না চুড়ি শাড়ি দিমু,পাঁচ কেয়ার জমি দিমু।আরো দিমু ভালবাসাকরমু পুরন হক্কল আশা।
*রান্না ঘরে রান্না করিচোখে লাগে ধোঁয়াএমন সময় বন্ধু এসেগালে দিল চুমা !!
*আমাদের ভালবাসায় হয়ে গেল ঘাস।খেয়া গেল গরু দিয়ে গেল বাশঁ।
*এল শীত তুমার দারে,, একলা তুমি থাক নারে… সাথে রাখ শুধু তারে,, ভালবাস তুমে যারে… এখন শুধু তার কাম,, জানি আমি তার নাম… সে তুমার সম্বল,, তার নাম কম্বল।
মীরাক্কেল জোকস
টএত আনন্দ
স্ত্রী: কখনো ভেবে দেখেছ, আমি একদিন মরে যাব। স্বামী: না না! তুমি মরে গেলে আমিও যে মারা যাব! স্ত্রী: কিন্তু কেন? স্বামী: কারণ এত আনন্দ আমি সহ্য করতে পারব না!
এত তাড়াতাড়ি বাসায় এলে যে
স্ত্রীঃ তুমি আজ এত তাড়াতাড়ি বাসায় এলে যে! স্বামীঃ বস্ আজ রেগে গিয়ে বললেন, তোমার এক্ষুনি নরকে যাওয়া উচিত।
এমন মানুষ খুঁজে পাবে
স্বামীঃ যখন আমি থাকব না তখন দেখবে আমার মতো এমন মানুষ তুমি আরেকজন খুঁজে পাবে না! স্ত্রীঃ আমার কি মাথা খারাপ হয়েছে যে আমি তোমার মতো আরেকজন মানুষ খুঁজতে যাব!
এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার
স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন— স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন। আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের? স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না। আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।
এমনই মিথ্যে বলে
সার্জেন্ট প্রচন্ড গতির গাড়িকে থামাল সার্জেন্ট : কেন আপনার গাড়ি থামিয়েছি বুঝতে পারছেন? চালক : ১০০ কিলোমিটার স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছি তাই …? স্বামীকে আশু বিপদের হাত থেকে উদ্ধার করতে তার পাশে বসা স্ত্রী বলে উঠল- : না না অফিসার, ওর কথা বিশ্বাস করবেন না! মদে চুর হলে ও এমনই মিথ্যে বলে।
ওয়্যারড্রোব
ছুটিতে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে বিদেশ যাচ্ছিলেন ফজল সাহেব। বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, ‘আমি আমাদের ওয়্যারড্রোবটাকে খুব মিস করছি।’ স্ত্রী: কেন? ফজল সাহেব: কারণ, বিমানের টিকিটটা ওয়্যারড্রোবের ভেতরে রেখে এসেছি।
ক’টা দিন জিরিয়ে নেব
স্ত্রী : আমি মরে গেলে তুমি সঙ্গে সঙ্গে আবার বিয়ে করবে না গো । স্বামী : মাথা খারাপ। আগে ক’টা দিন জিরিয়ে নেব।
কত কিছু টেস্ট করে রেখেছে
একদিন এক স্ত্রী তার স্বামীর জন্য খুব যত্ন নিয়ে চটপটি তৈরি করল। স্বামী এক চামচ মুখে দিয়েই ওয়াক করে ফেলে দিল আর বলল, ‘এটা কী রেঁধেছ? খেতে গরুর গোবরের মতো!’ স্ত্রী আঁচল দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে বলল, ‘ও মা! কত কিছু টেস্ট করে রেখেছে!’ সামা নূর টিকাটুলী, ঢাকা সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯
কথা শুনে কী বলল
বদমেজাজি এক মহিলা চাইনিজ রেস্তোরায় খেতে গিয়ে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া বাধিয়ে ফেলেছে। এক পর্যায়ে ভয়ানক উত্তেজিত হয়ে চেঁচিয়ে উঠল। ঢের-ঢের হারামি লোক দেখেছি, কিন্তু তোমার মতো জঘন্য, নীচ, পাজি লোক আর দেখি নি। প্রথমে থতমত খেয়ে গেলেও খুব দ্রুত সামলে নিল স্বামী। বলল, ঠিক করেছ। তোমার কথা শুনে কী বলল লোকটা ?
কবুল বলিস না
স্বামী টিভি দেখছিল। হঠাত চিৎকার করে উঠল: কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!! রান্নাঘর থেকে স্ত্রী জিজ্ঞেস করলো: টিভিতে কি দেখছ? স্বামী: আমাদের বিয়ের ভিডিও।
কবে পুরোপুরি মনে হবে
গিন্নি : তোমাকে ঠিক গাঁজাখোরের মতো দেখতে লাগছে। কর্তা : এখনো মতো। বল কী গিন্নি? গত ত্রিশ বছর ধরে গাঁজা খাচ্ছি, তবুও ‘মতো’ তবে কবে পুরোপুরি মনে হবে।
কমারশিয়াল পারপাসে
স্বামী : বাড়িওয়ালা হঠাৎ আমাদের ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছে। স্ত্রী : হঠাৎ উইদাউট নোটিশে … স্বামী : উনি বললেন ঘরটা নাকি কমারশিয়াল পারপাসে ইয়ুজ হচ্ছে।
কাকতালীয় ব্যাপার
এক সন্তানসম্ভবা স্ত্রী তার স্বামীকে বলল, “শুনছ, আজকেই হবে ?’ স্বামী : কী হবে? স্ত্রী : আমি মা আর তুমি বাবা হবে। স্বামী : দুজন একসাথেই। কী কাকতালীয় ব্যাপার।
কাজুবাদাম আর স্বামীর মধ্যে পার্থক্য
-বলুন তো, কাজুবাদাম আর স্বামীর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য কী? -কাজুবাদাম চিবানো হয় পকেটে টাকা থাকলে, স্বামীকে চিবানো হয় টাকা না থাকলে।
কাজের মেয়েটার ছবি
স্বামীঃ কাজের মেয়েটার ছবি তুলে থানায় দিয়েছিলাম, আর তো আসছে না। স্ত্রীঃ কনেস্টবল পাত্রের জন্য ফোটোসহ আবেদন হয়ে গিয়েছিল বোধহয়!
কানের মধ্যে যানজট
স্ত্রী: কোনো কথা বললে তোমার কানে পৌঁছাতে এত সময় লাগে কেন? স্বামী: কানের মধ্যে যানজট তো তাই সিগন্যাল না ওঠা পর্যন্ত শুনতে পাই না। এস এম নাজমুল হক সান্তাহার (চা-বাগান) বগুড়া। সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জুলাই ১০, ২০০৯
কার্বুরেটরেই পানি ঢুকেছে
মতিন সাহেব সকালে বসে পত্রিকা পড়ছিলেন। এমন সময় তাঁর স্ত্রী ছুটে এলেন। বললেন, ‘ওগো, শুনছ, তোমার গাড়ির কার্বুরেটরে পানি ঢুকে গেছে।’ মতিন সাহেব: অসম্ভব! তুমি তো কার্বুরেটর চেনোই না। বুঝলে কী করে, কার্বুরেটরেই পানি ঢুকেছে? স্ত্রী: না! সত্যি বলছি। আমি নিশ্চিত। মতিন সাহেব: কই, চল তো দেখি। কোথায় গাড়ি? স্ত্রী: সুইমিংপুলে!
কালার ব্লাইন্ড
কাবেরী : তুই লাল সিঁদুর না দিয়ে সবুজ দিয়েচিস যে ? সীমা : আমার স্বামী কালার ব্লাইন্ড ।
কিছুই টের পাই নি
সকালে চায়ের টেবিলে একখানা ডিটেকটিভ বই ফেলে দিয়ে স্বামী স্ত্রীকে বলল, দারুণ বই, আমি কাল রাত দুটো পর্যন্ত এক নিশ্বাসে পড়ে শেষ করেছি। : কিন্তু কাল বারটার পরই লোডশেডিং হয়ে গেল যে। পড়লে কী করে? : পড়তে পড়তে এতই মগ্ন ছিলাম যে কিছুই টের পাই নি।
কিছুই বলার নেই
স্ত্রী: এত দিন বাপের বাড়িতে থেকে সাত দিন পর আমি বাড়ি ফিরলাম। তোমার কি আমাকে কিছুই বলার নেই? গত কদিনে আমাকে বলার মতো কোনো কথাই জমা নেই? স্বামী: আছে—‘ধন্যবাদ’।
কিন্তু লাশটার কী হবে
বিয়ের তিন সপ্তাহের মাথায় জেনিসা ফোন করে তার বাবাকে জানাল যে সে ও তার স্বামীর ভেতর প্রচন্ড ঝগড়া হয়েছে। বাবা সান্ত্বনা দিয়ে বলল যে সংসার জীবনে এমন হয়েই থাকে। “কিন্তু লাশটার কী হবে?” -জেনিসার পরবর্তী প্রশ্ন।
৯৯% বনাম ১%
ছেলেরা যখন হঠাত করে বলে উঠে- ভালো লাগে না, তখন পৃথিবীর ৯৯% লোকে ৯৯% সময়ে সঠিক উত্তরটি বলে দিতে পারবে তাদের আসলে কী হয়েছে বা কী চায়। সেক্স। কিন্তু মেয়েরা যখন বলে- ভালো লাগে না, তখন পৃথিবীর ১% লোকেও ১% সময়েও সঠিক উত্তর দিতে পারবে না আসলে তাদের কী হয়েছে বা তারা কী চায়।
অন্য হাতে লিখবে
প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘ পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’ ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।’
আপনি তো জানেন…
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা। সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”
আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়– স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো? স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই। বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
আর না ঘুরে
স্বামী: ঢুকছে? স্ত্রী: হুম্ স্বামী: ব্যাথা পাও? স্ত্রী: না স্বামী: ভালো লাগছে? স্ত্রী: হুম্ স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
ইয়ে নিয়ে একটি জরিপের ফলাফল
প্রশ্ন: একা একা ইয়ে কেন করেন? ৩%: ঘুম আসে না। ৭%: মাথায় ইয়ে উঠে যায়। ৯০%: বল নিয়ে খেলতে খেলতে গোল দিতে না পেরে গোল পোস্টেই ঝুলে পড়ি।
ওই জিনিসটা
এক বন্ধুর অনেক কষ্ট। এত বয়স হয়ে গেল, তার এখনও একটা গার্লফ্রেন্ড জুটল না। আরেক বন্ধু তার জন্য গার্লফ্রেন্ড খুঁজে দেয়ার কাজে সাহায্য করতে আসল। –আচ্ছা দোস্ত বল, মেয়ের ভেতরে কোন জিনিসটা সবচেয়ে বেশী চাস? – আমার ‘ওই জিনিসটা’…
কনফেশন
ছেলেটি শোনে তার বন্ধুরা “কনফেস” করতে প্রতি সপ্তাহে চার্চে যায়। তাকেও যেতে বলে। এক সপ্তাহে কৌতূহলবশত সে-ও চার্চে যায় কনফেস করতে। কিন্তু কনফেস করার মত কোন বিষয় খুঁজে পায় না। পরের সপ্তাহে কনফেসের ব্যাপারটি সহজ হয়ে যায়। বিষয়বস্তু- পাদ্রীর সাথে এনাল সেক্স।
কার বেশি সুখ
: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়? : অব্যশই মেয়ে । : কেন ? : যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??
কী খেলে সেক্স বাড়ে
এক পশ্চিমা বাপ তার ছেলেকে শিক্ষা দিতেছে কী কী খেলে লিঙ্গ বেশি শক্ত হবে, এবং অনেকক্ষণ সেক্স করা যাবে। পাশের রুম থেকে ছেলের মা চিল্লাইয়া বলল, তাহলে ছোটবেলা তুমি নিজে কেন ওসব খাবার খাও নাই!
ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না। : প্রেমিকা আছে ? : না। : পরকীয়া করেন ? : ন… : টানবাজার যান ? : না। : মাস্টারবেট করেন? : না। ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”
ছেলেদের পর্ন দেখা
দেবী দুর্গার মত ছেলেদের দুইটির বেশি হাত নেই। তবুও তারা কখন একই সময়ে একাধিক কাজ করতে পারে? — পর্ন দেখার সময়। এক হাত দিয়ে মাউস নাড়ায়, আরেক হাত দিয়ে ‘হাত মারে’, এক চোখ দিয়ে পর্ন দেখে তো আরেক চোখ থাকে দরজার দিকে, আর দুইটি কানই সজাগ থাকে–কেউ আসল নাকি…
ছেলেদের সেক্স উঠলে কিভাবে বুঝবেন
রাতের বেলা বিছানায় শুয়ে সরদারজির গলা জড়িয়ে ধরে আদুরে গলায় সরদারজির স্ত্রী সরদারজিকে জিজ্ঞেস করল, ‘অ্যাই, তোমার কি সেক্স উঠেছে?’ সরদারজী বলল, ‘না…’ এবং ছেলেদের সেক্স উঠলে কিভাবে বুঝতে হবে- সারারাত ধরে স্ত্রীকে সেটা বোঝাতে লাগল…
জরিমানা
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল। বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে – ওভার স্পীড ৩০০ – হেলমেট না পরা ৩০০ – রং ওয়ে এট্রি ৪০০
জামাই হওয়ার উপায়
: তো, তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করে আমাদের জামাই হতে চাও? : আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।
জীবনে হতাশা কিভাবে আসে
পদা: গদা, তোর জীবনটা খুব একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছে সেটা কখন টের পাবি, বলতো? গদা: কখন? পদা: যখন তুই তোর লিঙ্গের সাইজ মাপতে যাবি। আর এই একঘেয়েমির সাথে প্রতিবার নতুন একটা উপসর্গ যোগ হবে। গদা: সেটা কী? পদা: হতাশা!
টুপি
স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ? স্বামীঃ যেটা ইয়ে করার আগে পরানো হয়–ক…কন…কনড…টুপি !!
ডাকাতি
সেদিন এক বন্ধু বলল, জানিস, পরকীয়া করা আর ডাকাতি করা একই জিনিস। আমি বললাম, আমি কী করে জানব? আমি তো কোনদিন ডাকাতি করি নাই।
ডার্টি ওয়ার্ড
শিক্ষক : আচ্ছা, ডার্টি ওয়ার্ড দিয়ে একটি বাক্যরচনা কর তো। ছাত্র : ঘুম থেকে উঠতে দেরি হওয়াতে সময়মতো স্কুলে আসার পথে আমাকে দৌড়াতে হয়েছিল। শিক্ষক : বাক্যটিতে তো ডার্টি ওয়ার্ড একটিও নেই। ছাত্র : ইয়ে মানে স্যার, দৌড়ানোর সময় অনেকগুলো পাদ দিছিলাম।
ডুবুরি ইভান
এক বন্দরের একেবারে তীরের কাছে পানির ভেতর থেকে মুখ তুলল জলকন্যা। তার কোলে ছোট্ট এক শিশু। তীরের পাশে দাঁড়ানো এক লোককে জিজ্ঞেস করল জলকন্যা: ‘ভাই, আপনি ডুবুরি ইভানকে চেনেন?’
তুমি কি তা চাইছ
নীল আলোর নিচে বিছানায় বেশ রোমান্টিক পরিবেশে শুয়ে আছেন স্বামী-স্ত্রী। হঠাৎ স্ত্রী বললেনঃ প্রিয়, তুমি কি ঘুমাচ্ছ? রোমান্টিক স্বরে স্বামী বললেনঃ না, প্রিয়তমা। স্বামীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে স্ত্রী বললেন, তুমি কি তা চাইছ? -হ্যাঁ, প্রিয়তমা। -তাহলে ঘুমাও।
ভিজিয়ে চেষ্টা করো
বাসর রাত। আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত। লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে… স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই। বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে।
মুখদর্শন
: (ঘুম জড়িত কন্ঠে) হ্যালো… : কিরে, কতবার ফোন করলাম ফোন ধরছিস না কেন? : ও না কাল রাতে খুব ডিস্টার্ব করছিল। আমি খুব রেগে ওকে বলে দিলাম- তোমার মুখদর্শন করতে চাই না… : ও তখন কী করল ? : কী আর করবে, আস্তে আস্তে উঠে ঘরের লাইটের সুইচটা অফ করে দিয়ে এল…
মুরগির ব্রেস্ট
: বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ? : মোরগের হাত নেই বলে।
মেয়ে আর বাচ্চাদের মধ্যে পার্থক্য
পদা: বলতো গদা, ছোট ললিপপ পেলে কারা সবচেয়ে বেশি সুখী হয়? গদা: কারা? পদা: বাচ্চারা। আর কারা সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়? গদা: কারা? পদা: মেয়েরা!
একই দিনে বানানো
রেস্তোরাঁয় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন, ‘গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।’ ওয়েটার: কী বলেন স্যার! দুটি কাটলেটই তো একই দিনে বানানো।
এখন এটা কী
রেস্টুরেন্টে বসে একজন খদ্দের বলছেন ওয়েটারকে, ‘এটা আমাকে কী খেতে দিয়েছ?’ ওয়েটার: কেন স্যার? এটা স্যুপ। খদ্দের: আমি দুই দিন আগে এটা কী ছিল, জানতে চাইনি। আমি জানতে চাইছি, এখন এটা কী?
কচ্ছপগুলোকে লজ্জা
ওয়েটার! বলুন, স্যার। কখনো চিড়িয়াখানায় গেছ? না, স্যার। যাও, ঘুরে আসো। কচ্ছপগুলোকে একবার লজ্জা দিয়ে এসো।
ট্যাগঃ মিরাক্কেল হাসির জোকস-২০২১, ছোট জোকস, নতুন জোকস, হাসির চুটকি, বোকা বানানোর জোকস।