কুরআনের | কুরআনের আলো | কুরআনের ছবি

RA Tipu
0


কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের | কুরআনের আলো

    আসসালামু আলাইকুম,আশা করি আপনারা  সবাই  ভালো আছেন।আজ আমরা এই পোষ্টে যে বিষয় আলোকপাত করবো তা নিচে চ্যাট আকারে দেওয়া হচ্ছেঃ

    1. কুরআনের
    2. কুরআনের আয়াত
    3. কুরআনের ছবি
    4. শব্দে শব্দে আল কুরআন
    5. কুরআনের পিকচার
    6. কুরআনের বাণী
    7. কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত
    8. কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত
    9. কুরআন শব্দের অর্থ কি
    10. কুরআনের আলো
    11. যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত
    12. কুরআনের তাফসীর pdf
    13. কুরআনের কথা
    14. কুরআনের বাংলা অনুবাদ
    15. কুরআনের আয়াত বাংলা
    16. বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download
    17. শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf
    18. জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত
    19. কুরআন অর্থ কি
    20. কুরআনের রুকু কি
    21. গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত
    22. কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত
    23. যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত
    24. কুরআনের তাফসীর বাংলা
    25. কুরআন সংকলনের ইতিহাস
    26. মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    যা তিনি তার সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর উপরে দীর্ঘ ২৩ বৎসর কাল-ব্যাপী বিভিন্ন অবস্তায়,প্রয়োজন অনুযায়ী সামান্য সামান্য করে অবতীর্ন করেছিলেন।ভাষা এবং ভাব উভয় দিক হতেই,কুরআন আল্লাহর কিতাব কুরআন আল্লাহর নাযিলকৃত সেই কিতাবকে বলা হয়।অর্থাৎ কুরআনের ভাব -যেমন আল্লাহর পক্ষ থেকে আগত তেমনি তার ভাষাও।

    নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষনের পরে আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ)-কে বেহেশ্‌ত হতে দুনিয়ায় পাঠানোর প্রাক্কালে আল্লাহ্‌ তায়ালা বলে দিয়েছিলেন যে, “তোমরা সকলেই এখান হতে নেমে পড়। অতঃপর তোমাদের কাছে আমার পক্ষ হতে জীবন বিধান যেতে থাকবে পরন্তু যারা আমার জীবন বিধান অনুসারে চলবে, তাদের ভয় ও চিন্তার কোন কারণ থাকবে না। (অর্থাৎ দুনিয়ার জীবনের সমাপ্তিতে তারা আবার অনন্ত সুখের আধার এই বেহেশতেই ফিরে আসবে)। আর যারা উহাকে অস্বীকার করে আমার নিদর্শন সমূহকে মিথ্যা সাব্যস্ত করবে, তারা হবে জাহান্নামের অধিবাসী এবং সেখানে তারা অনন্তকাল থাকবে”।(সূরা বাকারা আয়াত নং ৩৮,৩৯)

    কুরআনের আয়াত | শব্দে শব্দে আল কুরআন

    কুরআন মজিদ অথবা কুরআ-ন মাজী-দ বা কোরআন (আরবি: القرآن‎‎ আল্-কুর্'আন্[টী১]) ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা আল্লাহর বাণী বলে মুসলমানরা বিশ্বাস করে থাকেন।[১] এটিকে আরবি শাস্ত্রীয় সাহিত্যের সর্বোৎকৃষ্ট রচনা বলে মনে করা হয়।(২)(৩)(৪)(৫) কুরআনকে প্রথমে অধ্যায়ে (আরবিতে সূরা) ভাগ করা হয় ও অধ্যায়গুলো (সূরা) আয়াতে ভাগ করা হয়েছে।

    এই কিতাব আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল এর মাধ্যমে ইসলামিক নবি মুহাম্মদ এর কাছে মৌখিকভাবে ভাষণ আকারে কুরআনের আয়াতগুলো অবতীর্ণ করেন,[৬][৭] দীর্ঘ ২৩বছর ধরে সম্পূর্ণ কুরআন নাজিল হয়।কুরআনের ১ম আয়াত অবতীর্ণ হয় ৬০৯ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর যখন মুহাম্মদের বয়স চল্লিশ বছর[৮] ও অবতরণ শেষ হয় মুহাম্মদের তিরো ধানের বছর অর্থাৎ ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে।[১][৯][১০] মুসলমানরা বিশ্বাস করে থাকেন কুরআন হচ্ছে মুহাম্মদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অলৌকিক ঘটনা যেটা তার নবুয়তের প্রমাণস্বরূপ[১১] এবং ঐশ্বরিক বার্তা প্রেরণের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায় যা আদম থেকে শুরু হয়ে মুহাম্মদের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছিল। তবে সুফিবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করে থাকেন মুহাম্মদের সব কাজকর্ম উম্মতের কাছে বুঝিয়ে তোলার জন্যই কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছিল।কুরআনের আয়াতসমূহে মাঝে কুরআন শব্দটি ৭০ বার এসেছে।[১২]

    কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত

    ইসলামি ইতিহাস অনুসারে ২৩তেইশ বছর ধরে ছোট ছোট  অংশে এটি ইসলামের নবি মুহাম্মদের নিকট অবতীর্ণ হয়।কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে ইসলামের অনুসারীরা।কুরআনে আছে সর্বমোট ১১৪টি সূরা । আয়াত বা পঙ্‌ক্তি সংখ্যা ৬,৬৬৬ টি; মতান্তরে ৬,২৩৬ টি। এটি- মূল আরবি ভাষায় অবতীর্ণ হয়।[১৩][১৪][১৫][১৬] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবতীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের ১ম বাণী বাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেল সহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। কিন্তু কোরআনে কোনো ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। 

    কুরআনের ছবি | কুরআনের পিকচার

    আপনি কি পবিত্র কোরআনের সুন্দর সুন্দর চমৎকার ছবি খুঁজছেন?তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।আমরা আমাদের সাইটে পবিত্র কোরআনের চমৎকার ছবিগুলো দিয়ে রেখেছে।আপনি চাইলে আমাদের ছবিগুলো ব্যবহার করে আপনার গ্রাফিক্সের কাজ কিংবা অন্যান্য ইসলামিক কাজে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।নিচে দেওয়া পবিত্র কোরআনের চমৎকার ছবি গুলো আপনি ব্যবহার করতে পারেন

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি	, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf	, জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত


    কুরআনের বাণী 

    পবিত্র কুরআনের কিছু বানী নিচে দেওয়া হিলোঃ

    • তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে

    মিশিয়ে দিও না।

    [সূরা বাকারা ২:৪২]

    • সৎকার্য নিজে সম্পাদন করার পর

    অন্যদের করতে বলো। [সূরা বাকারা

    ২:৪৪]

    • পৃথিবীতে বিবাদ-বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি

    করো না।

    [সূরা বাকারা ২:৬০]

    • কারো মসজিদ যাওয়ার পথে বাধা

    সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:১১৪]

    • কারো অন্ধানুসরণ করো না। [সূরা

    বাকারা ২:১৭০]

    • প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো না। [সূরা

    বাকারা ২:১৭৭]

    • ঘুসে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা বাকারা

    ২:১৮৮]

    • যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করবে,

    শুধু তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই করো।

    [সূরা বাকারা ২:১৯০]

    • লড়াইয়ের বিধি মেনে চলো।

    [সূরা বাকারা ২:১৯১]

    • অনাথদের রক্ষণাবেক্ষণ করো। [

    সূরা বাকারা ২:২২০]

    • রজঃস্রাব কালে যৌনসঙ্গম করো

    না।

    [সূরা বাকারা ২:২২২]

    • শিশুকে পূর্ণ দুই বছর দুগ্ধপান করাও।

    [সূরা বাকারা ২:২৩৩]

    • সৎগুণ দেখে শাসক নির্বাচন করো।

    [সূরা বাকারা ২:২৪৭]

    • দ্বিনের ব্যাপারে কোনো

    জবরদস্তি নেই।

    [সূরা বাকারা ২:২৫৬]

    • প্রতিদান কামনা করে দাতব্য বিনষ্ট

    করো না।

    [সূরা বাকারা ২:২৬৪]

    • প্রয়োজনে তাদের সহযোগিতা

    করো।

    [সূরা বাকারা ২:২৭৩]

    • সুদ ভক্ষণ করো না। [সূরা বাকারা

    ২:২৭৫]

    • যদি ঋণীঅভাবগ্রস্তহয়তবে তাকে

    সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দাও। [সূরা

    বাকারা ২:২৮০]

    • ঋণের বিষয় লিখে রাখো। [সূরা

    বাকারা ২:২৮২]

    • আমানত রক্ষা করো। [সূরা বাকারা

    ২:২৮৩]

    • গোপন তত্ত্ব অনুসন্ধান করো না এবং

    পরনিন্দা করো না। [সূরা বাকারা

    ২:২৮৩]

    • সমস্ত নবির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন

    করো।

    [সূরা বাকারা ২:২৮৫]

    • সাধ্যের বাইরে কারো উপর বোঝা

    চাপিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা

    ২:২৮৬]

    • তোমরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন

    হয়ো না।

    [সূরা আল-ইমরান ৩:১০৩]

    • ক্রোধ সংবরণ করো। [সূরা আল-ইমরান

    ৩:১৩৪]

    • রূঢ় ভাষা ব্যবহার করো না।

    [সূরা আল-ইমরান ৩:১৫৯]

    • এই বিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি নিয়ে

    গভীর চিন্তাভাবনা করো। [সূরা আল-

    ইমরান ৩:১৯১]

    • পুরুষ ও নারী উভয়ই তাদের কৃতকর্মের

    সমান প্রতিদান পাবে। [সূরা আল-ইমরান

    ৩:১৯৫]

    • মৃতের সম্পদ তার পরিবারের

    সদস্যসের মাঝে বন্টন করতে হবে। [সূরা

    নিসা ৪:৭]

    • উত্তরাধিকারের অধিকার

    নারীদেরও আছে।

    [সূরা নিসা ৪:৭]

    • অনাথদের সম্পদ আত্মসাৎ করো না।

    [সূরা নিসা ৪১০]

    • যাদের সাথে রক্তের সম্পর্ক তাদের

    বিবাহ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৩]

    • অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ ভক্ষণ করো

    না।

    [সূরা নিসা ৪:২৯]

    • পরিবারের উপর কর্তৃত্ব চালাবে

    পুরুষ।

    [সূরা নিসা ৪:৩৪]

    • অন্যদের জন্য সদাচারী হও। [সূরা

    নিসা ৪:৩৬]

    • কার্পণ্য করো না। [সূরা নিসা ৪:৩৭]
    • বিদ্বেষী হয়ো না। [সূরা নিসা৪:৫৪]

    • মানুষের সাথে ন্যায়বিচার করো।

    [সূরা নিসা ৪:৫৮]

    • একে অপরকে হত্যা করো না। [সূরা

    নিসা ৪:৯২]

    • বিশ্বাসঘাতকদের পক্ষ নিয়ে বিতর্ক

    করো না।

    [সূরা নিসা ৪:১০৫]

    • ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকো।

    [সূরা নিসা ৪:১৩৫]

    • সৎকার্যে পরস্পরকে সহযোগিতা

    করো।

    [সূরা মায়িদা ৫:২]

    • সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে

    অন্যের সহায়তা করো না। [সূরা

    মায়িদা ৫:২]

    • মৃত পশু, রক্ত ও শূয়োরের মাংসা

    নিষিদ্ধ।

    [সূরা মায়িদা ৫:৩]

    • সৎপরায়ণ হও। [সূরা মায়িদা ৫:৮]
    • অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

    দাও।

    [সূরা মায়িদা ৫:৩৮]

    • পাপ ও অবৈধ জিনিসের বিরুদ্ধে

    শ্রম ব্যয় করো। [সূরা মায়িদা ৫:৬৩]

    • মাদক দ্রব্য ও আলকোহল বর্জন করো।

    [সূরা মায়িদা ৫:৯০]

    • জুয়া খেলো না। [সূরা মায়িদা

    ৫:৯০]

    • ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উপাস্যদের

    গালমন্দ করো না। [সূরা মায়িদা ৫:১০৮]

    • আধিক্য সত্যের মানদণ্ড নয়।

    [সূরা আন’আম ৬:১১৬]

    • মানুষকে প্রতারণা দেওয়ার জন্য

    ওজনে কম দিও না। [সূরা আন’আম ৬:১৫২]

    • অহংকার করো না। [সূরা আ’রাফ

    ৭:১৩]

    • পানাহার করো, কিন্তু অপচয় করো

    না।

    [সূরা আ’রাফ ৭:৩১]

    •  সালাতে উত্তম পোশাক পরিধান

    করো।

    [সূরা আ’রাফ ৭:৩১]

    • অন্যদের ত্রুটিবিচ্যুতি ক্ষমা করো।

    [সূরা আ’রাফ ৭:১৯৯]

    • যুদ্ধে পশ্চাদ্মুখী হয়ো না। [সূরা

    আনফাল ৮:১৫]

    • যারা নিরাপত্তা কামনা করছে

    তাদের সহযোগিতা করো ও

    নিরাপত্তা দাও। [সূরা তওবা ৯:৬]

    • পবিত্র থেকো। [সূরা তওবা ৯:১০৮]
    • আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে

    নিরাশ হয়ো না। [সূরা ইউসুফ ১২:৮যারা অজ্ঞতাবশত ভুলত্রুটি করে

    আল্লাহ্ তাআলা তাদেরকে ক্ষমা

    করবেন। [সূরা নাহ্ল ১৬:১১৯]

    • প্রজ্ঞা ও উত্তম নির্দেশনা দ্বারা

    আল্লাহ্ তাআলার প্রতি আহ্বাব করা

    উচিত। [সূরা নাহ্ল ১৬:১১৯]

    • কেউ কারো পাপের বোঝা বহন

    করবে না।

    [সূরা ইসরা ১৭:১৫]

    • পিতামাতার সাথে সদ্ব্যবহার

    করো।

    [সূরা ইসরা ১৭:২৩]

    • পিতামাতাকে অশ্রদ্ধা করে

    কোনো কথা বলো না। [সূরা ইসরা

    ১৭:২৩]

    •  অর্থ অপচয় করো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৯]
    • দারিদ্রের আশঙ্কায়

    সন্তানসন্ততিকে হত্যা করো না। [সূরা

    ইসরা ১৭:৩১]

    • অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ো না।

    [সূরা ইসরা ১৭:৩২]

    • যে বিষয়ে জ্ঞান নেই তার

    অনুবর্তী হয়ো না।

    [সূরা ইসরা ১৭:৩৬]

    • শান্তভাবে কথা বলো। [সূরা ত্বা-

    হা ২০:৪৪]

    • অনর্থ জিনিস থেকে দূরে থেকো।

    [সূরা মু’মিনুন ২৩:৩]

    • অনুমতি ছাড়া কারো গৃহে প্রবেশ

    করো না।

    [সূরা নূর ২৪:২৭]

    • যারা শুধু আল্লাহ্ তাআলার প্রতি

    বিশ্বাস স্থাপন করেন তিনি

    তাদেরকে নিরাপত্তা দেন। [সূরা নূর

    ২৪:৫৫]

    • বিনা অনুমতিতে পিতামাতার

    ব্যক্তিগত ঘরে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর

    ২৪:৫৮]

    • বিনয় সহকারে ভূপৃষ্ঠে বিচরণ করো।

    [সূরা ফুরকান ২৫:৬৩]

    • এই পৃথিবীতে তুমি তোমার

    অংশকে উপেক্ষা করো না। [সূরা

    কাসাস ২৮:৭৭]

    •  আল্লাহ্র সাথে অন্য কোনো

    বাতিল উপাস্যকে ডেকো না। [সূরা

    কাসাস ২৮:৮৮]

    • সমকামিতায় লিপ্ত হয়ো না।

    [সূরা আন্কাবুত ২৯:২৯]

    • সৎকার্যের আদেশ করো এবং

    অসৎকার্য হতে নিষেধ করো। [সূরা

    লোকমান ৩১:১৭]

    • দম্ভভরে ভুপৃষ্ঠে বিচরণ করো না।

    [সূরা লোকমান ৩১:১৮]

    • কণ্ঠস্বর অবনমিত রেখো। [সূরা

    লোকমান ৩১:১৯]

    • নারীরা যেন তাদের সৌন্দর্য

    প্রদর্শন না করে।

    [সূরা আহ্যাব ৩৩:৩৩]

    • আল্লাহ্ তাআলা যাবতীয় পাপ

    মোচন করে দিতে পারেন। [সূরা যুমার

    ৩৯:৫৩]

    • আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে

    নিরাশ হয়ো না। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]

    • ভালো দ্বারা মন্দ প্রতিহত করো।

    [সূরা হা-মিম সাজদা ৪১:৩৪]

    • যেকোনো বিষয়ে পরামর্শের

    মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নাও। [সূরা শূরা

    ৪২:৩৮]

    • মানুষের সাথে মানিয়ে চলার

    চেষ্টা করো।

    [সূরা হুজরাত ৪৯:৯]

    • কাউকে পরিহাস করো না। [সূরা

    হুজরাত ৪৯:১১]

    • সন্দেহ থেকে বিরত থেকো। [সূরা

    হুজরাত ৪৯:১২]

    • পরনিন্দা করো না। [সূরা হুজরাত

    ৪৯:১২]

    • সবচেয়ে আল্লাহ্ভীরু ব্যক্তি

    সবচেয়ে সম্মাননীয়। [সূরা হুজরাত ৪৯:১৩]

    • অতিথির সম্মান করো। [সূরা

    যারিয়াত ৫১:২৬]

    • দাতব্যকার্যে অর্থ ব্যয় করো। [সূরা

    হাদিদ ৫৭:৭]

    • দ্বিনের মধ্যে বৈরাগ্যের কোনো

    স্থান নেই।

    [সূরা হাদিদ ৫৭:২৭]

    • জ্ঞানীজনকে আল্লাহ্ তাআলা

    সুউচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করবেন। [সূরা

    মুজাদালাহ্ ৫৮:১১]

    • অমুসলিমদের সাথে সদয় ও ন্যায় আচরণ

    করো। [সূরা মুমতাহিনাহ্ ৬০:৮]

    • লোভ-লালসা থেকে সুরক্ষিত

    থেকো।

    [সূরা তাগাবুন ৬৪:১৬]

    • আল্লাহ্ তাআলার নিকট

    ক্ষমাপ্রার্থনা করো। তিনি

    মহাক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু। [সূরা

    মুযযাম্মিল ৭৩:২০]

    •  ভিক্ষুককে ধমক দিও না। [সূরা যুহা

    ৯৩:১০]

    • অভাবগ্রস্তকে খাদ্যদানের প্রতি

    উৎসাহ প্রদান করো। [সূরা মা’ঊন ১০৭:৩]

    কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    পবিত্র কুরআনে কোরবানির বিষয় কি বলা হয়েছে তা নিচে দেওয়া হলঃ

    (হে রাসূল) আপনি বলুন:"নিশ্চয়ই আমার নামাজ,আমার কুরবানী,আমার জীবন,আমার মরণ সবকিছুই সারা জাহানের মালিক মহান আল্লাহর জন্যে নিবেদিত।তার কোন আর শরীক নেই"।সূরা আন‘আম: ১৬২-৬৩

     আমি প্রতি উম্মাতের জন্য কুরবানীর বিধান নির্ধারণ করে দিয়েছি  যেমন তারা ঐ পশুগুলো জবাই করার সময় আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করে।আর তোমাদের মালিক তো এক আল্লাহ,তোমরা তাঁরই অনুগত্য হও।সূরা হজ্জ: ৩৪

    কুরবানীর পশুর-রক্ত বা গোশত আল্লাহর কাছে যায় না বরং তোমাদের তাকওয়াই শুধু আল্লাহর কাছে পৌঁছে থাকে।[সূরা হজ্জ: ৩৭]

    কুরআন শব্দের অর্থ কি

    কুরআন এ কুর'আন শব্দটি কয়েকটি অর্থে প্রায় ৭০ বার এসেছে।আর আরবি ব্যাকরণে "কুর'আন" শব্দটি একটি "মাসদার",যা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।৭৫:১৭,১৮ আয়াতে এটি,(قرأ) ক্বরা'আ ('পাঠ করা' বা 'আবৃত্তি করা') ক্রিয়ার ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এই ক্রিয়াপদটিকেই কুরআন নামের মূল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।

    এই শব্দটির "মাসদার" (الوزن) হচ্ছে غفران তথা "গুফরান"।এর অর্থ হল অতিরিক্ত ভাব,অধ্যবসায় বা কাজ সম্পাদনার মধ্যে একাগ্রতা।উদাহরণস্বরুপ, (غفر) নামক ক্রিয়ার অর্থ হল"ক্ষমা করা"; কিন্তু এর আরেকটি মাসদার রয়েছে যার যা হচ্ছে (غفران), এই মাসদারটি মূল অর্থের সঙ্কে একত্রিত করলে হয় ক্ষমা করার কাজে বিশেষ একাগ্রতা বা অতি তৎপর বা অতিরিক্ত ভাব। সেদিক থেকে কুরআন অর্থ কেবল পাঠ করা বা আবৃত্তি করা নয় বরং একাগ্র ভঙ্গীতে পাঠ বা আবৃত্তি করা। কুরআনের মধ্যেও এই অর্থেই কুরআন শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। কুরআনের সূরা আল-কিয়ামাহার (৭৫ নং সূরা) ১৮ নং আয়াতে এই শব্দটি উল্লেখিত আছে:"অতঃপর, আমি যখন তা পাঠ করি (ক্বুরা'নাহু), তখন আপনি সেই পাঠের (কুরআ'নাহ্‌) অনুসরণ করুন।"

    যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    প্রেম-ভালবাসা ব্যক্তিকে যেনা-ব্যভিচারে পতিত করে, এর ফলে অবৈধভাবে দুই যৌনাঙ্গ মিলিত হয়। যেনা করা কবিরা গুনাহ; মহাপাপ ও জঘন্য অপরাধ।এ কারণে আল্লাহ তাআলা আখেরাতের আগে দুনিয়াতেই এ অপরাধের শাস্তি ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন:

    “ব্যভিচারিণী নারী ব্যভিচারী পুরুষ;তাদের প্রত্যেককে একশ’ করে বেত্রাঘাত কর। আল্লাহর বিধান কার্যকর করণে তাদের প্রতি যেন তোমাদের মনে দয়ার উদ্রেক না হয়,যদি তোমরা আল্লাহর প্রতি ও পরকালের প্রতি বিশ্বাসী হয়ে থাক এবং মুসলমানদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে"।সূরা নূর ২

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “অবিবাহিত নারী ও অবিবাহিত পুরুষ ব্যভিচার করলে শাস্তি: একশ বেত্রাঘাত ও এক বছরের জন্য নির্বাসন। বিবাহিত নারী বিবাহিত পুরুষের সাথে ব্যভিচার করলে শাস্তি একশ বেত্রাঘাত ও পাথর নিক্ষেপে হত্যা।”সহিহ মুসলিম (৩১৯৯)

    কুরআনের তাফসীর pdf | কুরআনের কথা

    (আরবি: تفسير, রোমানাইজড: তাফসার [taf.ˈsiːr]) সাধারণত কুরআনের আয়াতকে বোঝায়। তাফসির রচয়িতা হলেন মুফাসসির (আরবি: مُفسّر; বহুবচন: আরবি: مفسّرون, রোমানাইজড: মুফাসসিরান)। একটি কুরআন তাফসির God'sশ্বরের ইচ্ছা সম্পর্কে সুস্পষ্ট বোধগম্যতা এবং দৃiction় বিশ্বাসের জন্য ব্যাখ্যা, ব্যাখ্যা, ব্যাখ্যা, প্রসঙ্গ বা মন্তব্য দেওয়ার চেষ্টা করে। [1]

    মূলত, একটি তাফসির ভাষাতত্ত্ব, আইনশাসন এবং ধর্মতত্ত্ব সম্পর্কিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করেন। দৃষ্টিভঙ্গি ও পদ্ধতির দিক থেকে তাফসিরকে বিস্তৃতভাবে দুটি ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে, তাফসির দ্বি-আল-মাথুর (লিঃ প্রাপ্ত তাফসির), যা ইসলামের নবী মুহাম্মদ এবং তাঁর সাহাবীদের মাধ্যমে ইসলামের প্রথম দিক থেকে প্রেরণ করা হয়েছিল, এবং তাফসির দ্বি-আল-রে (মতামত অনুসারে তাফসীর), যা ব্যক্তিগত প্রতিচ্ছবি বা স্বতন্ত্র যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনার মাধ্যমে আগত [[1]

    কুরআনের তাফসীর বাংলা

    সুন্নী ইসলাম, শিয়া ইসলাম এবং সূফিজমের মতো নিজ নিজ স্কুল ও মতবাদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিটি তাফসিরের জন্য আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য এবং traditionsতিহ্য রয়েছে। ইসলামের রচনা যুগে যুগে মুসলিম স্কলারশিপের প্রামাণ্য ব্যক্তিত্ব দ্বারা সংকলিত ক্লাসিক তাফসিরের মধ্যেও সাধারণ পার্থক্য রয়েছে এবং আধুনিক তাফসির যা সাধারণ মানুষ সহ এক বিস্তৃত শ্রোতাদের সম্বোধন করতে চায়। [1]

    কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত | কুরআন অর্থ কি

    কুরআনের বিজ্ঞান হ'ল প্রতিটি বিজ্ঞান যা পবিত্র কুরআন পরিবেশন করা এবং এর গোপনীয়তাগুলি আবিষ্কার করতে এবং এর রহস্য উদঘাটন করার চেষ্টা করে যেমন কুরআনের অবতীর্ণতা এবং কুরআনের লিপিগুলির গবেষণা, কুরআনের সংগ্রহ ও শ্রেণিবিন্যাস, তিলাওয়াতের পদ্ধতি এবং এটিকে আঁকুন, এর যথার্থতা এবং এর নমুনা, এর অ্যাগ্রোগেটর এবং রহিতকরণ, এর অলৌকিকতা এবং এর স্পষ্টতা, এর পদ্ধতি এবং এর গল্প। কুরআনের বিভিন্ন দিক ও তাদের বিভক্তির দিকনির্দেশনা, এই দিকগুলির প্রতিটি বিষয় অনুধাবনের ফলে মুসলিম আলেমদের দ্বারা "কুরআনের বিজ্ঞান" নামক একাধিক বিজ্ঞান এবং তাদের শাখা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আয-জারকাশি তাঁর “আল-বুরহান / দ্য প্রুফ” গ্রন্থে এই বিজ্ঞানের সংখ্যা নিয়ে এসেছিলেন সাতচল্লিশ প্রকারে, আল-হাফেজ আল-সুয়ুতি তাঁর “কুরআনের বিজ্ঞানের নিখুঁত গাইড” গ্রন্থে এটিকে আশি নিয়ে এসেছেন প্রকার। অন্যান্য ধরণের মধ্যে আমরা কয়েকটিটির উল্লেখ করার জন্য, ব্যাখ্যার বিজ্ঞান, ওহীর পরিস্থিতিতে বিজ্ঞান, কুরআনে অনিবার্যতার বিজ্ঞান, কুরআনের লিপিটির বিজ্ঞান এবং আরও অনেক কিছুর নাম উল্লেখ করি। কুরআনের বিজ্ঞানগুলি সম্পূর্ণরূপে ইসলামী এবং আরবি, তারা মুসলিম বিদ্বানদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যারা এর বিকাশে ব্যাপক অবদান রেখেছিল।

    কুরআনের বিজ্ঞানগুলি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে তাদের অস্তিত্বের দিক থেকে উদ্ভূত হয়েছিল, যেমন নিবন্ধকরণ এবং লেখার ক্ষেত্রে, তাদের উত্স প্রতিটি ধরণের অনুসারে পরিবর্তিত হয়। কুরআনের প্রাক-স্বীকৃতি ও প্রাক-সংগ্রহের যুগে রাসূল (সাঃ) এবং তাঁর সাহাবীগণ কুরআনের বিজ্ঞানের সাথে পরিচিত ছিলেন, তবে নিবন্ধন করেননি (লিখেছিলেন) এবং বইগুলিতে প্রকাশ করেননি কারণ তারা এটি করার প্রয়োজন ছিল না। ধার্মিক খলিফা ওথমানের যুগে (এমবিপিএইচও) কুরআন রচনা লেখার প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ হয়েছিল, এটি একত্রিত করে একটি পবিত্র গ্রন্থে সংগ্রহ করা হয়েছিল এবং এর বহু কপি তৈরি করা হয়েছিল, এগুলিকে বিজ্ঞানের উত্থানের ক্ষেত্রে ভিত্তি হিসাবে বিবেচনা করা হত কুরআনের। আলির রাজত্বকালে (এমবিপিডাব্লু) কুরআনকে আরব-ভাষার সাথে মিলিত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আরবি ভাষার নিয়ম বিকাশের প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করেছিল এবং এটি আরবি ব্যাকরণের (সিনট্যাক্স) সূচনা ছিল। উমাইয়া যুগে সাহাবী ও উত্তরসূরীরা ব্যাখ্যার বিজ্ঞানের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। তারপরে কোডিং ও রেকর্ডিংয়ের যুগ হিসাবে পরিচিত, এবং বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞানের বিভিন্ন বই রচনা করা হয়েছিল, এবং প্রথমে ব্যাখ্যার বিজ্ঞানের দিকে মনোনিবেশ করা হয়েছিল, এবং তারপরে বই এবং লেখাগুলি বিপুল সংখ্যক বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য রচনা করা হয়েছিল কুরআন। এই বিজ্ঞানগুলি দিনের পর দিন বহুগুণ এবং বিকাশ অব্যাহত রাখে।

    বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download | কুরআন সংকলনের ইতিহাস

    বেশ কয়েকটি হাদীস (ইসলামী নবী মুহাম্মদের কথা ও আমল সম্পর্কে মৌখিক রীতি) কেবলমাত্র কুরআনই নয় (মুহাম্মদের প্রতি ঈশ্বরের অবতীর্ণ, অবর্ণনীয় তবে সংকুচিত তথ্যযুক্ত) হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, সুন্নাহর (বিশদ বিবরণ) হাদিসের ভিত্তিতে কুরআনে প্রতিষ্ঠিত নীতিগুলির প্রতিদিনের প্রয়োগের ব্যাখ্যা)। এর মধ্যে একটি হাদীস মুহাম্মদকে উদ্ধৃত করেছেন (তাঁর বিদায় খুতবা [১])

    "সেরা অনুশীলন সংস্থানসমূহ" এবং সুন্নাহ ও হাদিসের বৃহত সংগ্রহ (সহিহ বুখারী, সহীহ মুসলিম (উভয় সম্পূর্ণ গ্রন্থ), মালিকের মুওয়াত্তা এবং সুনানে আবু দাউদ আংশিক সংগ্রহ) + .৪০হাদীস কোয়াডসি + অনুসন্ধানযোগ্য ডাটাবেস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    আহলু বাইত ডিজিটাল ইসলামিক গ্রন্থাগার প্রকল্প শিয়া পাঠগুলির জন্য দুর্দান্ত উত্স। অডিও, ভিডিও, উপস্থাপনা, চিত্র গ্যালারী, সংক্ষিপ্ত দৈর্ঘ্য এবং পূর্ণ দৈর্ঘ্যের পাঠ্যগুলির মতো বিভিন্ন মিডিয়া ফর্ম্যাটে অনলাইনে ইসলামিক সংস্থানগুলির বৃহৎ সংগ্রহ ।

    মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    কুরআন ও হাদিসে আদম ও হাওয়ার সৃষ্টি সম্পর্কে একই বর্ণনা রয়েছে। সুন্নী হাদিসের সাথে কুরআনকে সংশ্লেষ করলে নিম্নলিখিত বিবরণগুলি তৈরি করা যেতে পারে। কুরআন অনুসারে, যখন theশ্বর স্বর্গদূতদের জানিয়েছিলেন যে তিনি পৃথিবীতে একজন উত্তরসূরি স্থাপন করতে যাচ্ছেন, তখন তারা প্রশ্ন তুলেছিল যে মানুষের রক্তপাত ও ক্ষয়ক্ষতি ঘটবে কি না, কিন্তু তিনি তাদের বলেছিলেন যে তারা যা করেনি তা তিনি জানেন। [৪] তিনি আদমকে কাদামাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর মধ্যে জীবন নিশ্বাস ফেললেন। হাদিসে আরও বলা হয়েছে যে তিনি যে মাটি থেকে তৈরি হয়েছিলেন বা পৃথিবীর ত্বক (আদিম) তার নাম অনুসারে তাঁর নাম রাখা হয়েছিল আদম।

    কুরআনে ফিরে যখন ঈশ্বর সমস্ত ফেরেশতাদের আদমের সামনে সিজদা করতে বলেছিলেন, তারা সকলেই ইবলিস ব্যতীত আনুগত্য করেছিল। সে বললঃ আমি আগুন থেকে তৈরি, যখন আদম মাটি থেকে এসেছি। আমি তার থেকে উত্তম। আমি তাঁর সামনে সিজদা করব না।

    সুন্নি হাদিসে বলা হয়েছে যে আদম যখন ঘুমাচ্ছিলেন, তখন ঈশ্বর তাঁর কাছ থেকে একটি পাঁজর নিয়েছিলেন এবং সে থেকেই তিনি হবকে সৃষ্টি করেছিলেন; তবে কুরআনে আদম ও হাওয়ার সৃষ্টি সম্পর্কে উল্লেখ করা হলেও সৃষ্টির সঠিক পদ্ধতি নির্দিষ্ট করা হয়নি। [5] এরপরে কুরআনে বলা হয়েছে যে, Godশ্বর আদেশ করেছিলেন যে আদম ও হবা ইডেনের বাগানের একটি গাছ থেকে না খাওয়া, তবে ইবলিস তাদেরকে এটির স্বাদ নিতে রাজি করতে সক্ষম হয়েছিল। এরপরে তারা নিজেরাই coverাকতে শুরু করল কারণ তারা এখন জানত যে তারা উলঙ্গ ছিল [[]] এ জন্য, ঈশ্বর আদম এবং হবকে পৃথিবীতে নির্বাসন দিয়েছিলেন; অ-প্রচলিত সুন্নি হাদিসে বলা হয়েছে যে ফলগুলি কাঁটাগাছায় পরিণত হয়েছিল এবং গর্ভাবস্থা বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। প্রচলিত সুন্নী হাদিসে আরও বলা হয়েছে যে আদম ও হাওয়াকে অনেক দূরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, যাতে একে অপরকে অনুসন্ধান করতে হয় এবং শেষ পর্যন্ত আরাফাত পর্বতে একে অপরের সাথে দেখা হয়। [৫]

    ইসলামী ধর্মতত্ত্বগুলিতে বিশ্বাস করা যায় না যে আদমের পাপ তাঁর সমস্ত সন্তানই বহন করেছিল। []] হাদিসে বলা হয়েছে যে একবার আদম পৃথিবীতে ছিলেন, Godশ্বর তাকে শিখিয়েছিলেন কীভাবে বীজ রোপন করতে এবং রুটি বেক করতে হয়। এটি আদমের সমস্ত সন্তানের পথ হয়ে উঠবে [[8] অ্যাডাম প্রায় 1000 বছর বেঁচে ছিলেন, যদিও এটি বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে [[৮]

    ইসলামী পন্ডিত সাইয়্যেদ মমতাজ আলী, আদম প্রথম বা হবা কিনা তা নিয়ে মন্তব্য করার সময় বলেছিলেন যে "আদমকে প্রথমে সৃষ্টি করা বাচ্চা করা ছাড়া আর কিছুই নয়। প্রথমত, আমরা  প্রতিবাদ করতে প্ররোচিত হই যে এটি গ্রহণযোগ্য ছিল না বলেই ঈশ্বর যে একজন মহিলা এমনকি এক সেকেন্ডের জন্যও সঙ্গী ব্যতীত রয়েছেন সুতরাং, তার জন্যই তিনি আদমকে প্রথমে সৃষ্টি করেছিলেন তবে সত্য হিসাবে, বিশ্বাসটি যে আদমকে প্রথমে সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং পরে হবা এসেছিলেন খ্রিস্টানের অংশ of এবং ইহুদিদের বিশ্বাস এটি ইসলামী ধর্মের মোটেই অংশ নয় কুরআনে প্রথমে কে আদম বা হাওয়া সৃষ্টি হয়েছিল সে সম্পর্কে কোন উল্লেখ নেই "

    tags: কুরআনের, কুরআনের আয়াত, কুরআনের ছবি, শব্দে শব্দে আল কুরআন, কুরআনের পিকচার, কুরআনের বাণী, কুরবানী সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত, কুরআন শব্দের অর্থ কি, কুরআনের আলো, যিনা সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর pdf, কুরআনের কথা, কুরআনের বাংলা অনুবাদ, কুরআনের আয়াত বাংলা, বিষয় ভিত্তিক কুরআন ও হাদিস pdf download, শব্দে শব্দে আল কুরআন pdf , জুলুম সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআন অর্থ কি, কুরআনের রুকু কি, গীবত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত, যাকাত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত, কুরআনের তাফসীর বাংলা, কুরআন সংকলনের ইতিহাস, মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

    Post a Comment

    0Comments

    প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

    Post a Comment (0)