স্বামী বিবেকানন্দ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদ্যাসাগর কবি মনীষীদের নীতি বাণী

Sadia
0

 

স্বামী বিবেকানন্দের বাণী, বিবেকানন্দের বাণী, রবীন্দ্রনাথের বাণী,  বিদ্যাসাগরের বাণী, মনীষীদের বাণী,কবিদের বাণী , নীতি বাণী


প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনাদের সবাইকে টাইম অফ বিডির পক্ষ থেকে জানাই সালাম ও শুভেচ্ছা আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু। আপনারা অনেকে বিভিন্ন বাণী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন যে বাণীগুলো সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন সেই বাণী গুলো নিয়েই আমরা আজকের পোস্টটি হাজির হয়েছি আশা করি পোস্টটি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। যে যে বাণীগুলো এখানে আলোচনা করা হয়েছে তা হলো স্বামী বিবেকানন্দের বাণী, বিবেকানন্দের বাণী, রবীন্দ্রনাথের বাণী,  বিদ্যাসাগরের বাণী, মনীষীদের বাণী,কবিদের বাণী , নীতি বাণী 



স্বামী বিবেকানন্দের বাণী |বিবেকানন্দের বাণী

আপনারা অনেকেই স্বামী বিবেকানন্দের বাণী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাই আমরা স্বামী বিবেকানন্দের বেশ কিছু বাণী নিয়ে এই পোস্টটি তৈরি করেছি আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে।

স্বামী বিবেকানন্দের অমূল্য বাণী সমূহ


"যখন আপনি ব্যস্ত থাকেন তখন সব কিছুই সহজ বলে মনে হয় কিন্তু অলস হলে কোনাে কিছুই সহজ বলে মনে হয়না”


"নিজের জীবনে ঝুঁকি নিন, যদি আপনি জেতেন তাহলে নেতৃত্ব করবেন আর যদি হারেন তাহলে আপনি অন্যদের সঠিক পথ দেখাতে পারবেন


"কখনাে না বলােনা, কখনাে বলােনা আমি করতে পারবােনা | তুমি অনন্ত এবং সব শক্তি তােমার ভিতরে আছে, তুমি সব কিছুই করতে পারাে”


"যা কিছু আপনাকে শারীরিক, বৌদ্ধিক < এবং আধ্যাত্মিকভাবে দুর্বল করে তােলে সেটাকে বিষ ভেবে প্রত্যাখ্যান করুন


"দুনিয়া আপনার সম্বন্ধে কি ভাবছে সেটা I তাদের ভাবতে দিন | আপনি আপনার লক্ষ্যগুলিতে দৃঢ় থাকুন, দুনিয়া আপনার একদিন পায়ের সম্মুখে হবে"

কখনও বড় পরিকল্পনার হিসাব করবেন Dি না, ধীরে ধীরে আগে শুরু করুন, আপনার ভূমি নির্মাণ করুন তারপর ধীরে ধীরে এটিকে প্রসার করুন


"ইচ্ছা, অজ্ঞতা এবং বৈষম্য - এই তিনটিই হলাে বন্ধনের ত্রিমূর্তি"


"মানুষের সেবাই হলাে ভগবানের সেবা" < I


"মহাবিশ্বের সীমাহীন পুস্তকালয় আপনার < 0 মনের ভীতর অবস্থিত


"ওঠো এবং ততক্ষণ অবধি থেমাে না, যতক্ষণ না তুমি সফল হচ্ছ"


"যতক্ষণ না আপনি নিজের প্রতি বিশ্বাস < 0 রাখবেন, ততক্ষন আপনি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করবেন না"


"মনের শক্তি সূর্যের কিরণের মত, যখন এটি এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয় তখনই এটি চকচক করে ওঠে



 রবীন্দ্রনাথের বাণী

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে বিশ্বকবি বলা হয় সর্বক্ষেত্রে ঠাকুরের পদচারণা রয়েছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অমূল্য বাণী সমূহ


"চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,জ্ঞান < ০ যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী বসুধারে রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি


"যদি তাের ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলাে রে


"নিন্দা করতে গেলে বাইরে থেকে করা যায়, কিন্তু বিচার করতে গেলে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়


"ক্ষুদ্রকে নিয়ে বৃহৎ, সীমাকে নিয়ে অসীম, প্রেমকে নিয়ে মুক্তি| প্রেমের আলাে যখনই পাই; তখনই যেখানে চোখ মেলি সেখানেই, দেখি সীমার মধ্যে সীমা নেই


"শিমুল কাঠই হােক বা বকুল কাঠই হােক, আগুনের চেহারাটা একই


সমস্তটাই তার অধীন


"কখনাে বা চাঁদের আলােয়, কখনাে বসন্ত সমীরণে, সেই ত্রিভুবনজয়ী অপার রহস্যময়ী আনন্দ মূর্তিখানি জেগে ওঠে মনে”


"প্রত্যেকটা মন আরেকটা মনকে খুঁজছে। নিজের ভাবনার ভার নামিয়ে দেওয়ার জন্য, নিজের মনের ভাবকে অন্যের মনে ভাবিয়ে তােলার জন্য


"প্রহর শেষের আলােয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস তােমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ


"আনন্দে আতঙ্কে নিশি নন্দনে উল্লাসে গরজিয়ামত্ত হা হা রবে ঝার সঞ্জীব বাধ উন্মাদিনী কালবৈশাখীর নৃত্য হােক তবে"


"মানুষ পণ করে, পণ ভেঙ্গে ফেলে হাঁফ ছাড়ার জন্য


  বিদ্যাসাগরের বাণী

বিদ্যাসাগর বাংলা সাহিত্যের একজন প্রতিভাবান ব্যক্তি তার সম্পর্কে এখানে কিছু আলোচনা করা হলো আশা করি এগুলো আপনাদের ভালো লাগবে।

১৮২৮ সালের নভেম্বর মাসে পাঠশালার শিক্ষা সমাপ্ত করে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য পিতার সঙ্গে কলকাতায় আসেন। তাদের সঙ্গে কলকাতায় এসেছিলেন কালীকান্ত ও চাকর আনন্দরাম গুটিও। কথিত আছে, পদব্রজে মেদিনীপুর থেকে কলকাতায় আসার সময় পথের ধারে মাইলফলকে ইংরেজি সংখ্যাগুলি দেখে তিনি সেগুলি অল্প আয়াসেই আয়ত্ত করেছিলেন। কলকাতার বড়বাজার অঞ্চলের বিখ্যাত সিংহ পরিবারে তারা আশ্রয় নেন। এই পরিবারের কর্তা তখন জগদ্দুর্লভ সিংহ। ১৮২৯ সালের ১ জুন সােমবার কলকাতা গভর্নমেন্ট সংস্কৃত কলেজে (যা বর্তমানে সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুল নামে পরিচিত) ব্যাকরণের তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন তিনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই সংস্কৃত কলেজের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৮২৪ সালে; অর্থাৎ, ঈশ্বরচন্দ্রের এই কলেজে ভর্তি হওয়ার মাত্র পাঁচ বছর আগে। তার বয়স তখন নয় বছর। এই কলেজে তার সহপাঠী ছিলেন মদনমােহন তর্কালঙ্কার। বিদ্যাসাগরের আত্মকথা থেকে জানা যায়, মােট সাড়ে তিন বছর তিনি ওই শ্রেণিতে অধ্যয়ন করেন।


ব্যাকরণ পড়ার সময় ১৮৩০ সালে সংস্কৃত কলেজের ইংরেজি শ্রেণিতেও ভর্তি হন ঈশ্বরচন্দ্র। ১৮৩১ সালের মার্চ মাসে বার্ষিক পরীক্ষায় কৃতীত্বের জন্য মাসিক পাঁচ টাকা হারে বৃত্তি এবং 'আউট স্টুডেন্ট হিসেবে একটি ব্যাকরণ গ্রন্থ ও আট টাকা পারিতােষিক পান।

 মনীষীদের বাণী

আপনারা অনেকেই মনীষীদের-বাণী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাই আমরা আমাদের এই পোস্টটি তৈরি করেছি বিভিন্ন মনীষীদের বাণী দিয়ে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

(১)ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর সেরা মানুষদের সাথে কথা বলা -দেকার্তে

(২)ভালো খাদ্য বস্তু পেট ভরে কিন্ত ভাল বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে।- স্পিনোজা

(৩)অনেক দিন আগেই আমি বুঝেছি যে শুয়োরের সঙ্গে দ্বন্দ্বযুদ্ধ করতে নেই। শরীর নোংরা হয়ে যাবে এবং শুয়োরটি এইটিই পছন্দ করবে। – সাইরাস চিং

(৪)যদি মনে কর তুমি পারবে, কিংবা মনে কর তুমি পারবেনা, দুই ক্ষেত্রেই তোমার বিশ্বাস সঠিক। – হেনরি ফোড।

(৫)বুদ্ধিুমান লোক জরুরী কাজেই তার জীবন ব্যয় করে-প্লেটো।

(৬)যে দেশে গুণের সমাদর নেই সে দেশে গুণী জন্মাতে পারে না-ডঃ মুহাম্মদশহীদুল্লাহ।

(৭)একটি সুন্দর মুখের চেয়ে একটি কুৎচিত মুখের মধুর কথা অধিকতরসুন্দর-এমার্সন।

(৮)নিরবতা এক ধরনের অলস্কার যা মহিলাদের জন্য অত্যন্ত শোভনীয়-হেনরীডেজন।

(৯)বিখ্যাত হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে বিশ্বাসী হওয়া-ওয়ান্ট হুইটম্যান।

(১০)সত্য কথা বলা এবং সুন্দর করে লেখা অভ্যাসের ওপর নির্ভরকরে-রাসকিন।

(১১)জ্ঞানী লোকেরা আমাকে এই বলে সতর্ক করে যে, জীবন হচ্ছে পদ্মপাতারজলের মত- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

(১২)অন্তত ষাট হাজার বই সঙ্গে না থাকলে জীবন অচল ।- ইউরোপ কাপানো নেপোলিয়ান

(১৩)প্রচুর বই নিয়ে গরীব হয়ে চিলোকোঠায় বসবাস করব তবু এমন রাজা হতে চাই না যে বই পড়তে ভালবাসে না ।- জন মেকলে

(১৪)আমি চাই যে বই পাঠরত অবস্থায় যেন আমার মৃত্যু হয়।- নর্মান মেলর

(১৫)যারা প্রত্যেক বস্তুরই দাম জানেন কিন্তু কোনও বস্তুরই প্রকৃত মূল্য জানেন না তারাই সমালোচক। – ওসকার ওয়াইড।

(১৬)পৃথিবীর সুন্দরতম ও শ্রেষ্টতর সড কিছুই স্পর্শ ও দৃষ্টির অতীত। সেগুলি হৃদয় দিয়ে অনুভব করা হয়। – হেলেন কিলা।

(১৭)এমনভাবে অধ্যায়ন করবে, যেন তোমার সময়াভাব নেই, তুমি চিরজীবি। এমনভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করবে, যান মনে হয় তুমি আগামীকালই মারা যাবে। – মহাত্মা গান্ধী।

(১৮)কোন কোনও পরাজয় জয়ের থেকে বেশি বিজয়োল্লাস কারণ হয়। -মাইকেল ডি মনটাগনি।

(১৯)সফল মানুষ হওয়ার চেষ্টা করার থেকে বরং মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো। – আলবার্ট আনিস্টাইন ।

 কবিদের বাণী

কবিদের বেশ কিছু বাণী নিয়ে এই পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে ।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে

১.“ পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে কুঁড়ে ঘরে থাকাও ভালো, অতৃপ্তি নিয়ে বিরাট অট্টালিকায় থাকার কোন সার্থকতা নেই॥ ” ———– উলিয়ামস হেডস।


২. প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন॥ ” ———– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।


৩. “ সেই সত্যিকারের মানুষ যে অন্যের দোষত্রুটি নিজেকে দিয়ে বিবেচনা করতে পারে॥ ” ——– লর্ড হ্যলি ফক্স।


৪.“ সবার সাথে যে তাল মিলিয়ে কথা বলে সে ব্যক্তিত্বহীন॥ ” ——– মার্ক টোয়েন।


৫.“ পুরুষের লক্ষ্য রাখা উচিত যত দিন বেশী তারা অবিবাহিত জীবনযাত্রা করতে পারে॥ ” ———– জর্জ বার্নাডস।


৬. “ যে সহজ সরল জীবনযাপন করে সুখ তার জন্য অত্যন্ত সুলভ্য॥ ” ————– আলেকজান্ডার।


৭. “ বন্ধু হচ্ছে দুটি হৃদয়ের একটি অভিন্ন মন॥ ” ———– সক্রেটিস।

৮. যে সব দৃশ আমরা খুব মন লাগিয়ে দেখতে চাই সে সব দৃশ্য কখনো ভালভাবে দেখতে পারি না সেই সব দৃশ্য অতি দ্রুত চোখের সামনে দিয়ে চলে যায়॥ ” ———– রবার্ট ফ্রস্ট।


৯.“ ভাগ্য বলে কিছুই নেই, প্রত্যেকের চেষ্টা ও যত্নের উপর তা গড়ে উঠে॥ ” ———– স্কট।


১০.“ বিদ্ধানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র॥ ” ———– আল হাদিস।


১১.যে যে বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছে সে সেই বিষয়ে শিক্ষিত, কাজেই সবাই শিক্ষিত –- নেপোলিয়ান


১২. যে দৃষ্টির সঙ্গে মনের যোগাযোগ নেই সে তো দেখা নয়, তাকানো –- যাযাবর


১৩.চিন্তা কর বেশী, বল কম, লেখো তার চেয়েও কম –- জনরে


১৪. মাত্র দুটি পন্থায় সফল হওয়া যায়! একটি হচ্ছে সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা, ঠিক যা তুমি করতে চাও। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া॥ ” —মারিও কুওমো।


১৫. “ ঝগড়া চরমে পৌঁছার আগেই ক্ষান্ত হও॥ ”-—হযরত সোলায়মান (আঃ)।


১৬.“ অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন॥ ” -—ডেল কার্নেগি।


 নীতি বাণী 

(১) সাফল্যের ৩টি শর্তঃ

– অন্যের থেকে বেশী জানুন!

– অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!

– অন্যের থেকে কম আশা করুন! —— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।

(২) আমি নষ্ট করেছি সময়, এখন সময় নষ্ট করছে আমায় ।— শেকসপীয়ার।

(৩) চন্দ্রের যা কলঙ্ক সেটা কেবল মুখের উপরে, তার জ্যোৎস্নায় কোনো দাগ পড়ে না। —— রবি ঠাকুর।

(৪) ”মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে” — কাজী নজরুল ইসলাম।

(৫) বিশ্বাস করুন,আমি কবি হতে আসিনি,আমি নেতা হতে আসি নি-আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম,প্রেম পেতে এসেছিলাম-সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম। —— কাজী নজরুল ইসলাম।

(৬) জীবন হলো পেন্সিলে আঁকা এক ছবির নাম, যার কোনো অংশ রাবার দিয়ে মুছে ফেলা যায় না। —— জন ডব্লু গার্ডনার।

(৭) ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানেনা … মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানেনা ।—- সমরেশ মজুমদার ।

(৮) বিরক্তিকর কোনো মানুষ ফ্রড হতে পারে না । পৃথিবী তে ফ্রড মাত্র ই ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার হয় । ——হুমায়ূন আহমেদ।


Tag:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী, বিবেকানন্দের বাণী, রবীন্দ্রনাথের বাণী,  বিদ্যাসাগরের বাণী, মনীষীদের বাণী,কবিদের বাণী , নীতি বাণী 



Post a Comment

0Comments

প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

Post a Comment (0)