৭ই মার্চের ভাষণ | ৭ই মার্চ রচনা | ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য

Govt Education Blog
0
৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো কি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি দেয় কবে,৭ মার্চের ভাষণ সর্বশেষ কোন ভাষায় অনূদিত হয়, ৭ ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর পিছনে কে ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ download, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমূহ , ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কি ধরনের ভাষণ দিয়েছিলেন, সাতই মার্চের ভাষণের সময়কাল কত? ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে কি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়? Bangabandhu speech in Bangla, 7 March speech in english, 7 March speech of Bangabandhu duration, 7 e march ar vason bangla rochona, 7 March vason pdf, Bongobondhu vashon bangla lyrics ,7th March Speech paragraph for HSC, 7 March speech in bangla

টাইম অফ বিডি'র পক্ষ থেকে সকল পাঠক বৃন্দ কে জানাই আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় আমরাও ভালো আছি। 
আমরা আজ আপনাদের মাঝে ৭ই মার্চের ভাষণ | ৭ই মার্চ রচনা | ৭ই মার্চ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরবো।

৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো কি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে | ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে কি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়?

৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সমবেত জনসমুদ্রে জাতির উদ্দেশে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন বঙ্গবন্ধু। আমরা অনেকেই জানিনা কবে ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো কি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে | ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে কি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়? তাঁর এই ভাষণ জাতিকে অনুপ্রাণিত করে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে। আমরা আজ ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো কি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে | ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে কি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়? সে বিষয়ে জানব।২০১৭ সালে ইউনেস্কো এই ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সেই ভাষণের পূর্ণ বিবরণ।
৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো ঐতিহাসিক দলিল  হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে

৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি দেয় কবে

৭ই মার্চ সম্পর্কে আমাদের জানার বা জানার আগ্রহের শেষ নেই। কারণ ৭ইমার্চ কে বাঙালির মুক্তির সনদ ও বলা হয়।৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি দেয় কবে আমরা অনেকেই জানি না। ওই সময় বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে বিভিন্ন দেশ বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সময়ে স্বীকৃতি দিয়েছে। আপনারা অনেকেই ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি দেয় কবে জানতে চেয়েছেন। ২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবর ইউনেস্কো এই ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

৭ ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর পিছনে কে ছিলেন

৭ ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর পিছনে কে ছিলেন ?৭ই মার্চ ভাষণ চলাকালীন বঙ্গবন্ধুর পাশে অনেকে ছিলেন। আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন ৭ ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর পিছনে কে ছিলেন বা ৭ ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর পিছনে কে ছিলেন লিখে সার্চ করছেন তাদের তাদের জন্য পোস্টটি।৭ মার্চের ভাষণ প্রচারিত হলে বঙ্গবন্ধুর পেছনে দাড়িয়ে থেকে মোহাম্মদ মহিউদ্দিনকে হাততালি দিতে দেখা যায়।

৭ মার্চের ভাষণ সর্বশেষ কোন ভাষায় অনূদিত হয়

বাঙালির মুক্তির সনদ বলা হয় ৭ই মার্চের ভাষণকে। পরবর্তীতে এই ভাষণ বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়। আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন ৭ই মার্চের ভাষণ সর্বশেষ কোন ভাষায় অনুদিত হয় তাদের জানানোর জন্য আমরা ৭ই মার্চের ভাষণ সর্বশেষ কোন ভাষায় অনুদিত হয় প্রশ্নের উত্তরটি তুলে ধরেছি।৭ মার্চের ভাষণ সর্বশেষ জাপানী ভাষায় অনূদিত হয়।
সাতই মার্চের ভাষণ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই মার্চ ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত এক ঐতিহাসিক ভাষণ। তিনি উক্ত ভাষণ বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শুরু করে বিকেল ৩টা ৩ মিনিটে শেষ করেন। উক্ত ভাষণ ১৮ মিনিট স্থায়ী হয়।

বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমূহ | ৭ই মার্চের ভাষণ 

বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কথাই বলেন। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমূহ | ৭ই মার্চের ভাষণ। মূলত ঐদিন তার বলা কথাগুলোই ৭ই মার্চের ও ঐতিহাসিক বাণী বলে খ্যাত।বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমূহ | ৭ই মার্চের ভাষণ । তিনি ভাষণে অনেক কথাই বলেন কিন্তু তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিক নিয়ে আলোচনা করেন:
  • সামগ্রিক পরিস্থিতির পর্যালোচনা
  • পশ্চিম পাকিস্তানি রাজনীতিকদের ভূমিকার ওপর আলোকপাত
  • সামরিক আইন প্রত্যাহারের দাবি জানানো
  • অত্যাচার ও সামরিক আগ্রাসন মোকাবিলার জন্য বাঙালিদের আহ্বান জানানো
  • দাবী আদায় না-হওয়া পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানে সার্বিক হরতাল চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত প্রদান
  • নিগ্রহ ও আক্রমণ প্রতিরোধের আহ্বান এবং বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করা 

সাতই মার্চের ভাষণের সময়কাল কত?

আমরা অনেকেই সাথী মার্চের ভাষণ সম্পর্কে জানি কিন্ত সাতই মার্চের ভাষণের সময়কাল কত? জানি না। তাই আমরা আজ ৭ই মার্চের ভাষণের সময়কাল কত আপনাদের জানাবো ৭ই মার্চের ভাষণ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই মার্চ ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত এক ঐতিহাসিক ভাষণ। তিনি উক্ত ভাষণ বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শুরু করে বিকেল ৩টা ৩ মিনিটে শেষ করেন। উক্ত ভাষণ ১৮ মিনিট স্থায়ী হয়। 

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কি ধরনের ভাষণ দিয়েছিলেন

৭ই মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি বাংলাদেশকে স্বাধীন করার যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ হয়। এজন্য ৭ই মার্চের ভাষণকে বাঙালির মুক্তির সনদ বলা হয়েছে। আপনারা যারা ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কি ধরনের ভাষণ দিয়েছিলেন জানতে চেয়েছেন তারা পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন। কারণে এই পোষ্টের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কি ধরনের ভাষণ দিয়েছিলেন তা জানতে পারবেন।
বঙ্গবন্ধু তার ৭ মার্চের ভাষণে বাঙালি জাতির বঞ্চনার কথা বলেছেন, রাজনৈতিক ইতিহাসের কথা বলেছেন, বাঙালির মুক্তির সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির কথা বলেছেন, সর্বোপরি স্বাধীনতার কথা বলেছেন,
‘তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল,
প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো।
তোমাদের যা কিছু আছে,
তা-ই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে...
মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেবো।
এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব...
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের প্রতিটি শব্দই গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ৭ মার্চ এবং ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণে রয়েছে নানা ঐতিহাসিক গুরুত্ব।
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কি ধরনের ভাষণ দিয়েছিলেন তা আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি।বাঙালি জাতি যেন যুগ যুগ ধরে এ ভাষণের জন্য অপেক্ষা করেছে তাদের মুক্তির জন্য, স্বাধীনতার জন্য। ইতিমধ্যে স্বাধীনতা ঘিরে অনেক সরকারি-বেসরকারি দিবস পালিত হয়। কিন্তু ৭ মার্চ সেভাবে কোনো দিবস হিসেবে পালিত হয় না।
ইতিহাসের প্রয়োজনে, নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিক ইতিহাস প্রবাহিত করার জন্য ৭ মার্চকে সরকারিভাবে জাতীয় দিবস হিসেবে পালন জরুরি। এ যাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে এবছর থেকে ৭ই মার্চ নতুন আঙ্গিকে পালনের সিদ্ধান্ত আগামী প্রজন্মের মধ্যে জাতিসত্তা ও আত্মবিশ্বাস বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে। 

Bangabandhu speech in Bangla | 7 March speech in bangla 

আমার লক্ষ্য করেছি আপনারা অনেকেই Bangabandhu speech in Bangla | 7 March speech in bangla লিখে সার্চ করছেন কিন্তু পাচ্ছেন না। তাদের জন্য আমরা এখানে Bangabandhu speech in Bangla | 7 March speech in bangla তুলে ধরেছি। আপনারা এখান থেকে Bangabandhu speech in Bangla | 7 March speech in bangla সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।বাঙালির জাতীয় জীবনে ৭ই মার্চ একটি উল্লেখযােগ্য দিন। এ দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সােহরাওয়ার্দি উদ্যান) লক্ষ জনতার সমাবেশে এক ঐতিহাসিক ও দিক নির্দেশনামূলক ভাষণ দেন। ইতিহাসে এটা ৭ই মার্চের ভাষণ হিসেবে পরিচিত।Bangabandhu speech in Bangla | 7 March speech in bangla তুলে ধরেছি।

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভ করে। নিয়ম অনুযায়ী আওয়ামী লীগই সরকার গঠন করবে। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানও শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আখ্যায়িত করেন। কিন্তু শুরু হয় বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা না দেয়ার তৎপরতা। জুলফিকার আলী ভূট্টো পাকিস্তানে দুটি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল (আওয়ামী লীগ ও পিপলস পার্টি) তত্ত্ব নিয়ে হাজির হন। ১লা মার্চ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘােষণা করেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে বিক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসে। ইয়াহিয়া খানের এই ঘােষণার প্রতিবাদে ২রা ও ৩রা মার্চ পূর্ব পাকিস্তানে সর্বত্র হরতাল পালিত হয়। চারদিকে শ্লোগান ধ্বনিত হতে থাকে বীর বাঙালি অস্ত্র ধরাে, বাংলাদেশ স্বাধীন কর”। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে পল্টন ময়দানে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা ও স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয়।১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু যে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেন ইতিহাসে এটা ৭ই মার্চের ভাষণ নামে পরিচিত। তৎকালীন সময়ে শুধু পাকিস্তানের জনগণ নয় সারা বিশ্বের মানুষ ও নেতৃবৃন্দের উৎসুক দৃষ্টি ছিল এই ভাষণের উপর। তিনি জাতীয় পরিষদে যােগদানের শর্ত হিসেবে চারটি দাবি উত্থাপন করেন। 
সামরিক আইন প্রত্যাহার, 
সমস্ত সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে,
সেনাবাহিনী কর্তৃক সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে হবে,
নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
শেখ মুজিব জনগণকে পূর্ণ অসহযােগ আন্দোলন চালিয়ে যাবার নির্দেশ দেন। মাত্র ১৮ মিনিটের এক বক্তৃতায় তিনি পাকিস্তানের ২৩ বছরের শােষণের ইতিহাস তুলে ধরেন। তিনি অসহযােগ আন্দোলনের পটভূমি ও কর্মসূচির বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেন। পাশাপাশি তিনি জনগণকে সামরিক প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানান। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ছিল পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ। এই ভাষণটি আব্রাহাম লিংকনের গেটিসবার্গ বক্তৃতার সাথে তুলনা করা যেতে পারে।

7 March speech in english 

আপনারা যারা 7 March speech in english লিখে সার্চ করছেন অর্থাৎ 7 March speech in english সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য আমরা এখানে 7 March speech in english সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরেছি। আপনারা এখান থেকে 7 March speech in english জানতে পারবেন।

The 7 March Speech of Bangabandhu was a public speech given by Sheikh Mujibur Rahman, the Founding Father of Bangladesh on 7 March 1971 at the Ramna Race Course (now Suhrawardy Udyan) in Dhaka to a gathering of over two million (2,000000) people. It was delivered during a period of escalating tensions between East Pakistan and the powerful political and military establishment of West Pakistan. In the speech, Bangabandhu informally declared independence of Bangladesh, proclaiming: "The struggle this time, is a struggle for our liberty. The struggle this time, is a struggle for our independence." He announced a civil disobedience movement in the province, calling for "every house to turn into a fortress". The speech is believed to have informally addressed the Bengali people to prepare for a war of independence amid widespread reports of armed mobilisation by West Pakistan. The Bangladesh Liberation War began 18 days later when the Pakistan Army initiated Operation Searchlight against Bengali civilians, intelligentsia, students, politicians, and armed personnel. On 30 October 2017, UNESCO added the speech to the Memory of the World Register as a documentary heritage.
7 March speech in english | 7 March speech in english
Bangabandhu started with the lines, "Today, I appeared before you with a heavy heart. You know everything and understand as well. We tried with our lives. But the painful matter is that today, in Dhaka, Chattogram, Khulna, Rajshahi and Rangpur, the streets are dyed red with the blood of our brethren. Today the people of Bengal want freedom, the people of Bengal want to survive, the people of Bengal want to have their rights. What wrong did we do?"
He mentioned four conditions for joining the National Assembly on 25 March:
The immediate lifting of martial law;
The immediate withdrawal of all military personnel to their barracks;
The immediate transfer of power to elected representatives of the people;
A proper inquiry into the loss of life during the conflict.
He also gave several directives for a civil disobedience movement, instructing that:
People should not pay taxes;
Government servants should take orders only from him;
The secretariat, government and semi-government offices, and courts in East Pakistan should observe strikes, with necessary exemptions announced from time to time;
Only local and inter-district telephone lines should function;
Railways and ports could continue to function, but their workers should not co-operate if they were used to repress the people of East Pakistan.
The speech lasted about 19 minutes and concluded with, "The struggle this time, is a struggle for our liberty. The struggle this time, is a struggle for our independence. Joy Bangla!"[5][6] It was a de facto declaration of Bangladesh's independence.
International media had descended upon East Pakistan for the speech amidst speculation that Sheikh Mujib would make a unilateral declaration of independence from Pakistan. However, keeping in mind the failures of Rhodesia's Unilateral Declaration of Independence and of the Biafra struggle in Nigeria, he did not make a direct declaration. Nevertheless, the speech was effective in giving Bengalis a clear goal of independence. 

7 e march ar vason bangla rochona, 7 March vason pdf, Bongobondhu vashon bangla lyrics 

আমরা আজ আপনাদের মধ্যে 7 e march ar vason bangla rochona, 7 March vason pdf, Bongobondhu vashon bangla lyrics তুলে ধরব।

৭ই মার্চ রচনা| 7e march ar vason bangla rochona

ভূমিকাঃ স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলেন বাঙ্গালী জাতির স্বাধীনতার এক মহা- নায়ক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে জন্ম না হলে হয়ত আজো আমরা পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ থাকতাম। তিনি না জন্মগ্রহণ করলে এ দেশের মানুষ স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহন করতে পারতো না। মূলত বাগালির স্বাধীনতার বীজ বপন করা হয় বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলনের হাত ধরে। এরই ধারাবাহিকতায় ৭১ সালে সংঘটিত হয় মুক্তিযুদ্ধ। এবং এই মুক্তিযুদ্ধে অগ্রনী ভূমিকা রাখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে বাঙালি স্বাধীনতা শব্দের মর্মার্থ বুঝতে পারে। তার এই ১৮ মিনিটের অলিখিত ভাষনের মাধ্যমে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর শোষণ নিপীড়ন ও বাঙালির অধিকার আদায়ে কথা তুলে ধরেন। এবং পরবর্তী মুক্তিযুদ্ধের জন্য বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করেন। 

৭ ই মার্চের ভাষনের পটভূমি ও তাৎপর্য্য:
বাঙালি জাতির ইতিহাসে অনেকগুলো দিন আছে, যা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাষণটি দিয়েছিলেন। ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান- বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐ দিন বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
সেই আন্দোলনমুখর পরিস্থিতিতে ঘনিয়ে এলো ৭ই মার্চ। সবার দৃষ্টি ৭ই মার্চের দিকে। ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কী বলবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান? ভাবিয়ে তুলল পাকিস্তানের সামরিক চক্রকেও। কারণ তারা বুঝে গেছে, বাংলাদেশের মানুষের ওপর তাদের আর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশ পরিচালিত হচ্ছে বিরোধী দলের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথায়। এই অবস্থায় ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু যদি রেসকোর্সের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন! চিন্তিত পাকিস্তানি সামরিক চক্র কৌশলের আশ্রয় নিল। ৭ই মার্চের এক দিন আগে, অর্থাত্ ৬ মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া খান টেলিফোনে কথা বলেন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা, আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সরকারের তত্কালীন তথ্য কর্মকর্তা মেজর সিদ্দিক সালিকের ‘Witness to Surrender’ গ্রন্থে এসব তথ্য রয়েছে। ৬ মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া তার দীর্ঘ টেলিফোন আলাপে তত্কালীন আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বলার চেষ্টা করেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) যেন এমন কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করেন, যেখান থেকে ফিরে আসার উপায় আর না থাকে।
এমন এক কঠিন সংকটময় পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ই মার্চ রেসকোর্সে তার ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের সামরিক কর্তৃপক্ষকে চারটি শর্ত দিয়ে ভাষণের শেষাংশে বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।’

৭ই মার্চের ভাষনের গুরুত্ব:
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণটি মূলত স্বাধীনতার ডাক ছিল। তিনি তার এই ছোট্ট একটি ভাষনের মাধ্যমেই সমগ্র বাঙালী জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে তুলেন। তার এই ভাষনের মাধ্যমে বাঙ্গালির অধিকার ও পাকিস্তানিসে শাসন ও শোষণের চিত্র তুলে ধরে। তিনি ৭ই মার্চের বিকাল ২.৪৫ মিনিট হতে ৩.০০ মিনিট পর্যন্ত এই ১৮ মিনিটে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেন। এবং বর্ণনা করেন পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতাদের ভূমিকা। এর পাশাপাশি সামরিক আইন প্রত্যাহারের দাবি জানান। এবং পশ্চিম পাকিস্তানের শাসন শোষণের বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য সর্বস্তরের বাঙ্গালীকে আহ্বান জানান। এবং এই আন্দোলন দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান সহ বাঙ্গালী জাতিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেন।

৭ ই মার্চ ভাষণের স্বীকৃতি ও আমাদের অর্জন:
গণ সূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার অমর কবিতা শুনিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭১ এর ৭ মার্চের পড়ন্ত বিকেলের অপ্রতিরোধ্য বজ্রকন্ঠ, দ্রোহের আগুন জ্বালিয়েছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলজুড়ে। শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে’ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম
ঢাকার রেসকোর্স মাঠে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণের অনবদ্য চিত্র তুলে ধরেছেন কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর স্বাধীনতা, এই শব্দটি কিভাবে আমাদের হল’ কবিতায়। কবি লিখেছেন, ‘সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের।’
বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণকে ২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবর ইউনেসকো ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বড় বিষয় হলো, যুদ্ধ ও সামাজিক বিপর্যয় এবং সংরক্ষণের অভাবে বিশ্বজুড়ে ঝুঁকিতে থাকা নথিগুলোকে ২০ বছর ধরে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ইউনেসকো। এ পর্যন্ত এসব স্বীকৃতির মধ্যে ইউনেসকো প্রথম কোনো ভাষণকে স্বীকৃতি দেয়, যা ছিল অলিখিত।

উপসংহার:
বাঙ্গালী জাতির স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা অনস্বীকার্য। তার এই ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষন বাঙ্গালির অন্তরে স্ফুলিঙ্গের মত ছড়িয়ে পড়ে। বাঙ্গালী স্বাধীনতার জন্য প্রানের মায়া ত্যাগ করে হাসিমুখে মৃত্যু বরন করতেও পিছপা হয়নি তার এই ভাষনের কারনে। তার এই ভাষন আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা হিসেবে যেমন কাজ করেছিল ঠিক তেমনি আজও এই ঐতিহাসিক ভাষনটি বিশ্বের প্রতিটি কোনায় কোনায় বাঙ্গালী জাতিকে পরিচয় করিয়ে দেয়। এনে দেয় সম্মান।

7th March Speech paragraph for HSC | The Historic Speech of 7th March

আমরা আজ আপনাদের মাঝে 7th March Speech paragraph for HSC | The Historic Speech of 7th March তুলে ধরেছি। আপনারা যারা 7th March Speech paragraph for HSC | The Historic Speech of 7th March জানতে চান তারা সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন এবং দেখুন।

The speech by Banga Bandhu Seikh mujibur Rahman on the 7th March of 1971 is known as the historic speech. Teh speech is a part of our national glory. It was the last speech by Banga Bandhu Sheikh mujibur Rahman. He has given this speech about the oppression of Pakistan. He has inspired the general people to gain freedom. People have stopped all their activities and started to join the war. They have taken weapons in hand to make the country free from oppression. The government permitted the people of the country to take weapons into their hands against the enemy of the nation. In this speech, he has highlighted all the oppression the Pakistani rules. He has mentioned how Pakistani people have collapsed the legal rights of the people of this country. It was the last speech of Seikh mujibur Rahman before the war of liberation in 1971. People were inspired by the speech. People were encouraged to establish their legal rights. The freedom fighters from all parts of the country were inspired. It was an encouraging speech. The people of Bangladesh have remembered the speech. This speech is the pride of the nation. It’s a historic documentary for people around the world. It was like an effective declaration of the war of liberation. The country has become free from oppression based on the encouragement of this speech. On the national special days like Independent day and the Victory day, we can hear the speech. People from every profession were encouraged. They have found the inspiration to struggle for the war. In recent times, UNESCO has recognized the speech as a historic speech. The speech has been honored by the entire world. Not only people around the country but also people around the world are giving value to the speech.

Hope that this article will be helpful for you to write your paragraph. You have got the best idea to write the paragraph properly. We will recommend you memorize the paragraph so that you can write properly for the exam. It will be helpful for you to get good marks.

Tag: ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো কি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি দেয় কবে,৭ মার্চের ভাষণ সর্বশেষ কোন ভাষায় অনূদিত হয়, ৭ ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর পিছনে কে ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ download, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমূহ , ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কি ধরনের ভাষণ দিয়েছিলেন, সাতই মার্চের ভাষণের সময়কাল কত? ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে কি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়? Bangabandhu speech in Bangla, 7 March speech in english, 7 March speech of Bangabandhu duration, 7 e march ar vason bangla rochona, 7 March vason pdf, Bongobondhu vashon bangla lyrics ,7th March Speech paragraph for HSC, 7 March speech in bangla 

Post a Comment

0Comments

প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

Post a Comment (0)