সহবাসের দোয়া আরবি বাংলা উচ্চারণ সহ | ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম । স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় ও উপকারীতা - Time Of BD - Education Blog

হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২৩ ভিজিটর বন্ধুরা। দোয়া করি, এই বছরের প্রতিটি মুহুর্ত যেনো সকলের অনেক আনন্দে কাটে।

সহবাসের দোয়া আরবি বাংলা উচ্চারণ সহ | ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম । স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় ও উপকারীতা

সহবাসের দোয়া ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম ।স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় / ইসলামে সহবাসের নিষিদ্ধ সময়,সহবাসের দোয়া,সহবাসের  দোয়া আরবিতে,স্ত্রী সহবাসের ইসলামিক দোয়া,স্ত্রী সহবাসের দোয়ার ফজিলত,স্ত্রী সহবাসের দোয়া কেন পড়বেন,সহবাসের দোয়া কি নারী-পুরুষ উভয়েই পড়তে পারবে,সহবাসের দোয়া না পড়োলে / পড়তে ভুলে গেলে,স্ত্রী সহবাসের উপকারিতা,সহবাসের নিয়ম /সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি / ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম,স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় / ইসলামে সহবাসের নিষিদ্ধ সময়

মহান রাব্বুল আলামীন নিকাহ বা বিয়ের মাধ্যমে নর-নারীর যৌন সম্ভোগ তথা বংশ বৃদ্ধিকে কল্যাণের কাজে পরিণত করেছেন। নিকাহের ফলে স্বামী-স্ত্রীর যাবতীয় বৈধ কার্যক্রম হয়ে ওঠে কল্যাণ ও ছাওয়াবের কাজ। বংশবৃদ্ধির একমাত্র মাধ্যমে হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর সহবাস। এর রয়েছে কিছু নিয়ম-নীতি ও দোয়া।

সহবাসের দোয়া

নারী-পুরুষ একে অপরের পরিপূরক। সৃষ্টিগতভাবেই আল্লাহ তাআলা উভয়কে এভাবে সৃষ্টি করেছেন। নারী ছাড়া পুরুষ অসম্পূর্ণ। পুরুষ ছাড়াও নারীর জীবন অপূর্ণ। একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

আদিপিতা আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করার পর আল্লাহ তাআলা হজরত হাওয়া (আ.)-কে আদমের জীবনসঙ্গী হিসেবে সৃষ্টি করেন। এরপর বিয়ের মাধ্যমে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন। সেই ধারাবাহিকতা এখনো পৃথিবীতে চলমান। এমনকি অনন্ত অনাবিল সুখের জান্নাতেও নারী-পুরুষ পরস্পরের সঙ্গবিহীন অতৃপ্ত থাকবে।

সহবাসের দোয়া আরবিতে

بِسْمِ اللَّهِ ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ ، وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়ত্বানা, ওয়া জান্নিবিশ শায়ত্বানা মা রাজাক্বতানা।

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার নামে আরম্ভ করছি। তুমি আমাদের নিকট হতে শয়তানকে দূরে রাখ। আমাদের যে সন্তান দান করবে (এ মিলনের ফলে)— তা থেকেও শয়তানকে দূরে রাখো।’

স্ত্রী সহবাসের ইসলামিক দোয়া

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী কারিম (সা.) বলেন, ‘যদি তোমাদের কেউ যদি স্ত্রী সহবাসের মনোবাসনায় বলে— بِاسْمِ اللَّهِ اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا; তাহলে তাদের ভাগ্যে যে সন্তান নির্ধারণ করা হয়, শয়তান কখনো তার ক্ষতি করবে না।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৩৮৮; মুসলিম, হাদিস : ১৪৩৪)

অন্য একটি বর্ণনায় এসেছে, ‘শয়তান তার ক্ষতি করবে না, এবং তার ওপর প্রভাব বিস্তার করতেও দেওয়া হবে না।’(বুখারি, হাদিস : ৩২৮৩)

এসব বর্ণনা প্রমাণ করে যে, সহবাসের সময় এ দোয়াটি পড়া সুন্নত। তাই যারা স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস মিলিত হবেন, তারা ওই সময়ে দোয়াটা পড়ে নেওয়া উত্তম। এতে আল্লাহ তাআলা অকল্যাণ থেকে রক্ষা করবেন।

স্ত্রী সহবাসের দোয়ার ফজিলত

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন তোমাদের কেউ আপন স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়ার ইচ্ছে করে তখন উক্ত দোয়া পড়ে যেন মিলিত হয়, যদি তখন তাদের গর্ভে কোন সন্তান আসে শয়তান সে সন্তানের কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা। (সহীহ বুখারী মুসলিম ও মিশকাত শরীফের হাদিস)

স্ত্রী সহবাসের দোয়া কেন পড়বেন

মানুষ যখন কোন ভাল কাজের দিকে ধাবিত হয় শয়তান তখনই মানুষকে পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে। আর মানুষ যখন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে পানাহ চাই সাহায্য চায় তখন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানুষকে সাহায্য করে থাকেন। মহান আল্লাহ তাআলার কাছে সাহায্য চাওয়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে দোয়া। মহান আল্লাহপাকের কাছে সহবাসের সময় সকল প্রকার শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য অবশ্যই দোয়া পড়া উচিত।

সহবাসের দোয়া কি নারী-পুরুষ উভয়েই পড়তে পারবে

সহবাসের দোয়া অবশ্যই নারী-পুরুষ উভয়েই পড়ে নিবেন। কেননা এই দোয়াটি মাধ্যমে আল্লাহর কাছে পানাহ বা আল্লাহর সাহায্য চাওয়া হয় যেন শয়তান আমাদেরকে কোন প্রকার কুমন্ত্রণা বা পথভ্রষ্ট না করতে পারে। তাই অবশ্যই শুরুর পূর্বে স্বামী স্ত্রী উভয়ই দোয়াটি পড়ে নিবেন

সহবাসের দোয়া না পড়োলে / পড়তে ভুলে গেলে করণীয়

এ দোয়া যে পড়ে এবং পরবর্তীতে যাকে সন্তান দেওয়া হয়, তার জন্য এ হাদিসে ওয়াদা রয়েছে : “শয়তান তার ক্ষতি করবে না।” তবে যে এ দোয়া পড়তে ভুলে যায়, শয়তান তার সন্তানের অবশ্যই ক্ষতি করবে, এমন কিছু এ হাদিসে নেই। বরং তা কতক মনীষী থেকে বর্ণনা করা হয়েছে।

তাই, আল্লাহ সন্তানকে শয়তান থেকে হিফাজত করবেন, এ আশায় নিয়মিত এ দোয়াটি পড়ে নেয়া জরুরি।

স্ত্রী সহবাসের উপকারিতা

ইসলাম এসেছে সমগ্র মানব জাতীর কল্যাণের জন্য। বস্তুজাগতিক ও ধর্মীয় ইহকালীন ও পরকালীন সর্বক্ষেত্রে। আর সহবাস জীবনের বিশেষ গুরুত্ববহ একটি বিষয়।

কাজেই ইসলাম তার বিধানে সহবাসের ক্ষেত্রে আদব শিষ্টাচার শিক্ষার সাথে সাথে এমন সব নির্দেশনা পরিবেশন করেছে যা দাম্পত্য জীবনে বিশেষ উপকারী।

ইমাম ইবনুল কায়্যিম – রাহিমাহুল্লাহ – তাঁর রচিত যাদুল মা’আদ গ্রন্থে বলেন –

সহবাসের ক্ষেত্রে নবি কারিম – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম – থেকে পরিপূর্ণ নির্দেশনা রয়েছে। যা দ্বারা স্বাস্থ্য নিরাপদ থাকে। তৃপ্তি পরিপূর্ণতা পায়।

আত্মীক প্রশান্তি লাভ হয়। সর্বোপরি এর দ্বারা সে সব উদ্দেশ্য অর্জিত হয় যে সব উদ্দেশ্যে শরিয়া তাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। কেননা শরিয়া সহবাসকে মৌলিক তিনটি কারণে স্বীকৃতি দিয়েছে।

  1. মানব বংশের সংরক্ষণ। মানব প্রজাতীকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখা যতক্ষণ না পুণর্জাগরণের ডাক আসে।
  2.  বীর্য বাহিরে নিয়ে আসা। যা শরীরে জমে থাকলে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
  3. যৌন চাহিদা মিটানো। আনন্দ ও পরিতৃপ্তি লাভ। এই একটি জিনিস কেবল জান্নাতে পাওয়া যাবে। কেননা সেখানে সন্তান হবে না। আর জামায়িত বীর্যও থাকবে না, যা অগরগাজম দ্বারা নিক্ষিপ্ত হয়।

এরপর তিনি বলেন – তাছাড়া সহবাসের উপকারের মধ্যে রয়েছে – চোখের হেফাজত। নফসের নিয়ন্ত্রণ। হারাম থেকে মুক্তির শক্তি লাভ। ইহ ও পরকালীন নানাবিধ কল্যাণ। এ সকল ক্ষেত্রেই স্বামী ও স্ত্রী উভয়ই সমান।

সহবাসের পূর্বে করণীয় | মধুময় মিলনের শ্রেষ্ঠ উপায়

1. ভালোভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা গ্রহণ করা। রাসুলুল্লাহ – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম – বলেন, ‘পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ।’ ( সহিহ মুসলিম – ২২৩) কেননা স্বভাবগতভাবে মানুষ পরিচ্ছন্নতা প্রিয়। তাই সহবাস পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে পরিচ্ছন হয়ে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। যা স্বামী স্ত্রী উভয়ের মৌন ইন্টারেস্ট তৈরি করতে পসেটিভ রিসাল্ট আনতে প্রভাব রাখবে।

2. শরীরের অবাঞ্চিত উপাদান পরিষ্কার করে নেওয়া। যেমন বগল – নাভির নিচের লোম, নখ ইত্যাদি কেটে রাখা। কেননা এই জিনিসগুলো আপনার মানসিক রুচির পরিচয় বহন করে। এগুলো অপরিষ্কার থাকলে আপনার সঙ্গীর নেতিবাচক মনোভাব জন্ম সৃষ্টি হতে পারে। রাসুলুল্লাহ – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম – বলেন, ‘পাঁচটি বিষয় মনুষ্য স্বভাবের অন্তর্ভুক্ত। খতনা করা, নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করা, নখ ও মোচ কাটা।’ (সহিহ বুখারি – ৫৮৮৯)

3. ভালো সুগদ্ধময় পারফিউম ব্যবহার করা। সুগন্ধির মধ্যে রয়েছে এক বিশেষ ক্ষমতা। যা আপনার সংঙ্গীকে মানসিকভাবে প্রফুল্ল করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। তা সহবাস করার আগ্রহ জন্মাবে। আয়িশা – রাদিয়াল্লাহু আনহা – বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ -সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- কে সুগন্ধি লাগিয়ে দিতাম। অতপর তিনি তাঁর স্ত্রীদের কাছে গমন করতেন।’ (সহিহ বুখারি – ২৬৩ )

4. সঙ্গীর সামনে অন্য কোনো কারো রূপ সৌন্দর্যের প্রশংসা করা থেকে বিরত থাকা। এটা সংঙ্গীর জন্য বিরক্তির কারণ হতে পারে। মানুষ তার প্রিয়জন থেকে নিজের প্রশংসা শুনতে ভালোবাসে। অন্য কারো প্রশংসা শুনলে হিতেবিপরীত হতে পারে।

5. স্ত্রীর রূপ সৌন্দর্য নিয়ে প্রশংসা করা। প্রায় সকল মানুষই নিজের প্রশংসা শুনতে ভালোবাসে। আর তা যদি হয় বিশেষ মুহূর্তে তাহলে সেটা আপনার স্ত্রীকে বহুগুণ বেশি প্রভাবিত করবে। তার মন ও শরীরকে প্রফুল্ল করে তুলবে।

6. সামান্য পরিমাণ হালকা মিষ্টি ও ঝাঝালো ফ্লেভারযুক্ত খাবার গ্রহণ করা। যেমন দারুচিনি, লবাঙ্গ, খেজেুর ইত্যাদি। এ ধরণের খাবার কণ্ঠ ও জিহবাকে সতেজ করবে। মুখে দুর্গন্ধ থাকলে সেটা দূর করবে।

সহবাসের নিয়ম | সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি | ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম

1. স্বামী স্ত্রীকে সহবাসের পূর্বে অবশ্যই পাকপবিত্র হতে হবে।

2. বিসমিল্লাহ বলে সহবাস করা মুস্তাহাব। যদি বিসমিল্লাহ বলতে মনে না থাকে তাহলে বীর্যপাতের আগে বলতে হবে।

3. সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল সাঃ সহবাসের পূর্বে সুগন্ধি ব্যবহার করতেন।

4. খেয়াল রাখতে হবে সহবাসের সময় দুর্গন্ধ থেকে মুক্ত থাকা যেমন, বিড়ি সিগারেট, মদ ইত্যাদি। এইগুলো স্বামী স্ত্রীকে সহবাসে অনাগ্রহ করে তুলে।

5. কাবা শরীফের দিকে হয়ে সহবাস করা থেকে মুক্ত থাকতে হবে।

6. স্বামী স্ত্রী সহবাসের সময় সম্পূর্ণ কাপড় না খোলা।

7. স্ত্রীকে তৃপ্ত না করে সহবাসের স্থান না ত্যাগ করা। সহবাসের সময় স্ত্রীকে পরিপূর্ণ তৃপ্তি দিতে হবে। স্ত্রী পরিপূর্ণ তৃপ্তি পেলে সহবাসের স্থান ত্যাগ করা।

8. বীর্যপাতের সময় মনে মনে সহবাসের দোয়া পড়া। কারন সেই বীর্য থেকে যদি আল্লাহ্‌ কোন সন্তান দান করেন তাহলে সেই সন্তান শয়তানের ক্ষতি থেকে মুক্ত থাকবে।

9. সহবাসের সময় স্বামী স্ত্রী কেউই লজ্জাস্থানের দিকে তাকিয়ে সহবাস করা যাবে না ।

10. স্বামী স্ত্রী সহবাস করতে পারবে না চন্দ্র মাসের প্রথমে ও চন্দ্র মাসের পনের তারিখে।

11. পিরিয়ড চলাকালীন অবস্থায় সহবাস করা হারাম। খেয়াল রাখতে হবে স্ত্রী হায়েস অবস্থায় আছে কিনা।

12. রাত্রি দ্বি-প্রহরের সময় সহবাস করা উত্তম

স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় | ইসলামে সহবাসের নিষিদ্ধ সময়

1. রোগাবস্থায় সহবাস না করা। কেননা এতে তার রোগ আরো বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

2. হায়েজ অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই রোগ হতে পারে।

3. সপ্নদোষ হলে গোছল না করে স্বামী স্ত্রী সহবাস করা যাবে না ।

4. ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস না করা ভালো।

5. অন্ধকার ঘরে ক্ষুদ্র বা নোংড়া জায়গায় স্ত্রী সহবাস করা ভালো নয়।

6. খুব ভীষণ ক্ষুধার সময় স্ত্রী সহবাস না করা ভালো।

7. জোহরের নামাজের পর স্ত্রীর সাথে সহবাস করা থেকে বিরত থাকা।

8. কুকুরের মত স্ত্রীর সাথে সহবাস করা যাবে না ।

9. বিদেশে যাওয়ার আগে স্বামী বা স্ত্রীর সহবাস করা যাবে না। এমনকি সফরের উদ্দেশ্য কোথায় জাওয়ার আগেও সহবাস করা যাবে না।

Tags: সহবাসের দোয়া ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম ।স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় / ইসলামে সহবাসের নিষিদ্ধ সময়,সহবাসের দোয়া,সহবাসের দোয়া আরবিতে,স্ত্রী সহবাসের ইসলামিক দোয়া,স্ত্রী সহবাসের দোয়ার ফজিলত,স্ত্রী সহবাসের দোয়া কেন পড়বেন,সহবাসের দোয়া কি নারী-পুরুষ উভয়েই পড়তে পারবে,সহবাসের দোয়া না পড়োলে / পড়তে ভুলে গেলে,স্ত্রী সহবাসের উপকারিতা,সহবাসের নিয়ম /সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি / ইসলামের দৃষ্টিতে সহবাসের নিয়ম,স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় / ইসলামে সহবাসের নিষিদ্ধ সময়


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url