ল্যাম্বরগিনির ইতিহাস | ল্যাম্বরগিনি কার কিভাবে সৃষ্টি হলো | ল্যাম্বরগিনি/ল্যাম্বরগিনি | Lamborghini car price | Lamborghini car | Lamborghini bangladesh | Lamborghini showroom in bangladesh |

Safwan Alam
0

 
ল্যাম্বরগিনির ইতিহাস | ল্যাম্বরগিনি কার কিভাবে সৃষ্টি হলো | ল্যাম্বরগিনি/ল্যাম্বরগিনি | Lamborghini car price | Lamborghini car | Lamborghini bangladesh | Lamborghini showroom in bangladesh |

লেম্বরঘিনির ইতিহাস

আমার ফেবারিট গাড়ি লেম্বরঘিনি ❤😍😋 

এডাল্ট এইজে আসার পর প্রথম ক্রাশ যেটাকে বলে। আজ আপনাদের লেম্বরঘিনির ইতিহাস বলব। 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনি ইতালিয়ান বিমান বাহিনীরতে একজন মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন। এ কাজের জন্য তাকে রোডস নামক একটি নির্জন দ্বীপে থাকতে হয়েছিল, যেখানে তিনি নানা বিমান ও অন্যান্য ধ্বংসপ্রাত যানবাহনের মেরামতের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। সেখানে প্রচুর পরিমাণে বিভিন্নত যানবাহনের পরিত্যক্ত যন্ত্রাদি ছিল যা দিয়ে তাকে ধ্বংসপ্রাপ্ত যানবাহনগুলোকে মেরামত করতে হত। ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনি কিছুদিনের মাঝেই এই কাজে এতোটাই দক্ষ হয়ে গেলেন যে তিনি সেখানকার সবথেকে সেরা মেকানিক হয়ে উঠলেন এবং সেখান থেকেই তিনি ল্যাম্বরগিনি ট্রাক্টর তৈরির সিধান্ত নিলেন।ট্রাক্টর কথাটি শুনে নিশ্চই অবাক হচ্ছেন। তাহলে পড়তে থাকুন। আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন! এখানেই আয়রন ম্যান সিনেমার টনি স্টার্ক এর সাথে তার মিল, টনি স্টার্ক যেমন আয়রন ম্যান সিনেমায় কিডন্যাপ হয়ে গোহাতে থাকা অবস্থায় নিউক্লিয়ার রিয়েক্টর বানিয়ে ফেলেছিলেন যা কিনা কেবল মুভিতেই স্বম্ভব, তেমনি ল্যাম্বরগিনি ও নির্জন দ্বীপে থাকা অবস্থায় গাড়ি নির্মাণে তার হাতে খড়ি করেছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনি মেকানিক হিসেবে যে অভিজ্ঞতা বানিয়েছিলেন তা যুদ্ধের পর বাড়ি ফিরে এসে কাজে লাগাতে শুরু করেন। যুদ্ধের পর তিনি নানা পরিত্যক্ত যানবাহনের নানা যন্ত্রাংশ জোগাড় করে শুরু করে দিলেন তার নামের ব্র্যান্ডের ট্রাক্টর বানানো। যা বাজারে তখনকার সময়ে প্রচুর নামডাক করে।আর অল্প সময়ের মাঝেই ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনির ভাগ্য খুলে যায়। শুরু হয় ল্যাম্বরগিনি ব্র্যান্ডের।   তখনকার সময়ে বিখ্যাত ব্র্যান্ড ফেরারীর ২৫০জিটি মডেলের একটি গাড়ির মালিক ছিলেন ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনি । তার গাড়িতে সমস্যা হওয়ায় সে একদিন তার গাড়িটিকে মেরামত করারনোর উদ্দেশে ফেরারীর হেড কোয়ার্টার এ নিয়ে যান। সেখান থেকে গাড়িটি মেরামত করে পাঠানোর পর তিনি দেখলেন যে তার গাড়িটিতে যে পার্টসটি বদলিয়ে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে তা তিনি নিজের কোম্পানির ট্রাক্টর বানাতে ব্যবহার করেন। এটা দেখে তিনি এঞ্জো ফেরারীকে পার্টসটি বদলিয়ে দেয়ার জন্য বিনীতভাবে বলেন । এতে এঞ্জো ফেরারী ক্ষেপে যায় এবং ক্ষেপে গিয়ে তাকে বলে “ তুমি একজন ট্রাক্টর নির্মাতা তুমি কি বুঝব স্পোর্টস কার এর। ল্যাম্বরগিনি এই অপমান ম্যানে নিতে পারেননি ।বাড়িতে এসেই শুরু করলেন নিজের কোম্পানির জন্য স্পোর্টস কার এর এর ডিজাইন। আর মাত্র চার মাসের মধ্যেই বানিয়ে ফেললেন নিজের কোম্পানির প্রথম স্পোর্টস কারটি। তার বানানো প্রথম ল্যাম্বরগিনি গাড়িটির মডেল ছিল “ল্যাম্বরগিনি৩৫০জিটিভি”

এবার এর ডিটেইলস ঃঃ  অটোমোবিলি ল্যাম্বরগিনি এসপিএ একটি ইতালীয় বিলাসবহুল স্পোর্টসকার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যেটি অডির মাধ্যমে ভক্সওয়াগেন এর একটি সাবসিডিয়ারি।


Automobili Lamborghini S.p.A.

ধরন

ব্যক্তিগত

শিল্প

গাড়ি প্রস্তুতকারক

গাড়ি বিক্রয়কারী

প্রতিষ্ঠাকাল

সেন্ট আগাটা বলগ্নেস, ইতালি

(৩০ অক্টোবর ১৯৬৩)আমার জন্মদিনের এক দিন পর 😍😋

অটোমোবিলি ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনি এস পি এ নামে


প্রতিষ্ঠাতা

ফেরুসিও ল্যাম্বরগিনি

অবস্থা

সর্বস্বত্ব গ্রহণ অডি এ জি (সেপ্টেম্বর ১৯৯৮)

সদরদপ্তর

সেন্ট আগাটা বলগ্নেস, ইতালি, ইতালি

বাণিজ্য অঞ্চল

বিশ্বব্যাপী

প্রধান ব্যক্তি

স্টিফেন উইঙ্কলম্যান, প্রেসিডেন্ট[১]

ফিলিপ পেরিনি, পরিচালক, সেন্ট্রো স্টিল


পণ্যসমূহ

বিলাসবহুল গাড়ি

ইঞ্জিন

উৎপাদনের আউটপুট

বৃদ্ধি ২,১৯৭ টি গাড়ি (২০১২)

১,৭১১ টি গাড়ি (২০১১)

আয়

বৃদ্ধি €৪৬৯ মিলিয়ন (২০১২)

€৩২২ মিলিয়ন (২০১১)


নীট আয়

বৃদ্ধি -€২৪ মিলিয়ন (২০১১)

-€৫৭.১৮৪ মিলিয়ন (২০১০)

মোট ইকুইটি

€৮৩৭ মিলিয়ন (২০১১)

€৯৩৩.২১৩ মিলিয়ন (২০১০)


কর্মীসংখ্যা

বৃদ্ধি ৮৩১ (২০১১)

৮০৩ (২০১০)


মাতৃ-প্রতিষ্ঠান

অডি এ জি

অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান

ডুকাটি মোটর হোল্ডিংস এস পি এ

ইতাল্ডিজাইন জিজিরো এস পি এ

এমএমএল এস পি এ

ইতালিয়া এস পি এ❤❤❤

Tag:ল্যাম্বরগিনির ইতিহাস, ল্যাম্বরগিনি কার কিভাবে সৃষ্টি হলো, ল্যাম্বরগিনি/ল্যাম্বরগিনি, Lamborghini car price, Lamborghini car, Lamborghini bangladesh, Lamborghini showroom in bangladesh 

Post a Comment

0Comments

প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

Post a Comment (0)