www এর জনক কে | www এর অর্থ সূচনা এবং ইতিহাস


www এর জনক কে, www এর প্রতিষ্ঠাতা কে, www এর অর্থ কি , www এর সূচনা হয় কোথায়, www এর কাজ কি, www এর ইতিহাস


    www এর জনক কে

    প্রিয় পাঠকবৃন্দ টাইম অফ বিডি এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও সালাম আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু। কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও রহমতে ভালো আছি। আপনারা হয়তো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় www সম্বন্ধে জানতে চাচ্ছেন। আর তাই আজকে আমরা আমাদের পোষ্ট টি তৈরি করেছি। আমাদের আজকের এই পোস্টে www সম্পর্কে যা যা থাকছেঃ সেগুলো হলোwww এর জনক কে, www এর প্রতিষ্ঠাতা কে, www এর অর্থ কি , www এর সূচনা হয় কোথায়, www এর কাজ কি, www এর ইতিহাস ।
    আশা করছি আপনারা পুরো পোস্টটি ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন এবং সঠিক তথ্যটি পাবেন।

     www এর প্রতিষ্ঠাতা কে 

    www এর পূর্ণরূপ হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এবং এটি হাজার 1989 সালে আবিষ্কার করেন। world-wide-web এর আবিষ্কারক হলো টিম বার্নার্স লি।

    www এর অর্থ কি 

    www এর full meaning world wide wave. এবং বাংলাতে www এর পূর্ণরূপ হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব। world-wide-web যা সাধারণত ওয়েব নামে পরিচিত।

    www এর সূচনা হয় কোথায় 

    ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী টিমথি বার্নার্স-লি সুইজারল্যান্ডের জেনেভার সার্ন সংস্থার একটি প্রকল্প হিসেবে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উদ্ভাবন করেন। তিনি বেশ কিছু বিদ্যমান ধারণাকে একটিমাত্র ব্যবস্থাতে সংযুক্ত করেন, যাতে পদার্থবিজ্ঞানীরা ইন্টারনেটে আরও সহজে তথ্য ব্যবহার করতে পারেন। বার্নার্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান হল তিনি পূর্বতন গােফার সেবায় ব্যবহৃত হাইপারলিংকের ধারণার সাথে মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির (অর্থাৎ ছবি অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষমতা) সমন্বয় ঘটান। বার্নার্স-লি ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকেই হাইপারটেক্সট নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। ওয়েবের একটি শুরুর দিকের প্রােটোটাইপ রূপ ১৯৮৯ সাল থেকে সার্নে ব্যবহৃত হতে শুরু করে। বার্নার্সের এই উদ্ভাবন দ্রুত বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ে।

    www এর কাজ কি

    টেমপ্লেট:Product ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব

    (সংক্ষিপ্তরূপ দি ওয়েব) হল ইন্টারনেট দিয়ে দর্শনযােগ্য আন্তঃসংযােগকৃত তথ্যাদির একটি ভাণ্ডার। একটি ওয়েব ব্রাউজারের সহায়তা নিয়ে একজন দর্শক ওয়েবপাতা বা ওয়েবপৃষ্ঠা দেখতে পারে এবং সংযােগ বা হাইপারলিঙ্ক ব্যবহার করে নির্দেশনা গ্রহণ ও প্রদান করতে পারে।

    ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরস্পরের সাথে যুক্ত হাইপার টেক্সট ডকুমেন্টগুলাে নিয়ে কাজ করার প্রক্রিয়া ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব নামে পরিচিত। হাইপার লিংকের সাহায্যে ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে,১ ওয়েব পৃষ্ঠা দেখা যায়, যা টেক্সট, চিত্র, ভিডিও ও অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ হতে পারে। ১৯৮৯ সালের মার্চে ইংরেজ পদার্থবিদ টিম বার্নাস লি, বর্তমানে যিনি ওয়ার্ল্ড ওয়েব কনসাের্টিয়ামের ডাইরেক্টর, পূর্ববর্তী হাইপারটেক্সট সিস্টেম হতে ধারণা নিয়ে, যে প্রস্তাবনা লেখেন তা হতেই উপত্তি ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েবের।[২] পরবর্তীতে এ কাজে লি'র সাথে যােগ দেন বেলজিয়ান বিজ্ঞানী রবার্ট কাইলিয়াউ। এসময় তারা উভয়েই সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় সেন্নে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯০ এর ডিসেম্বরে তাদের প্রকাশিত এক প্রস্তাবনায় তারা উল্লেখ করেন, হাইপারটেক্সট-কে লিংক ও ওয়েব হতে নানবিধ তথ্যের সংগ্রহের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে একজন ব্যাবহারকারি তার

    মর্জিমাফিক ওয়েব পরিভ্রমণ করতে পারবে।

    বর্তমান ইন্টারনেট সংযােগের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে, অন্যান্য ওয়েব সাইট তৈরি হয়েছিল, সারা বিশ্বব্যাপী, ডােমেইন এর নাম ও এইচটিএমল এর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান স্থাপিত হয়েছিল। তখন থেকেই বার্নাস লি ওয়েব স্টান্ডার্ড এর ব্যাপারে তার সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন(যেমন, ওয়েব পেইজ তৈরীতে কোন মার্কআপ ভাষা ব্যবহার করা হবে)। সাম্প্রতিক কালে তিনি আওয়াজ তুলেছেন Semantic ওয়েব এর ব্যাপারে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব সহজে ব্যবহার যােগ্য ও সাবলীল পক্রিয়ায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য সমূহের প্রসার বা বিস্তৃতি ঘটিয়েছে। আর এভাবেই তারা ইন্টারনেটকে জনপ্রিয় করতে গুরুত্ববহ ভূমিকা রেখেছেন। অনেক সময় সাধারণত এদের অর্থকে গুলিয়ে ফেলা হয় যদিও ইন্টারনেট কখনই ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের প্রতিশব্দ নয়। ওয়েব হল মূলত ইন্টারনেটের উপর ভিত্তিকরে গড়ে ওঠা একটা এপ্লিকেশন মাত্র

     www এর ইতিহাস 

    ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী টিমথি বার্নার্স-লি সুইজারল্যান্ডের জেনেভার সার্ন সংস্থার একটি প্রকল্প হিসেবে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উদ্ভাবন করেন। তিনি বেশ কিছু বিদ্যমান ধারণাকে একটিমাত্র ব্যবস্থাতে সংযুক্ত করেন, যাতে পদার্থবিজ্ঞানীরা ইন্টারনেটে আরও সহজে তথ্য ব্যবহার করতে পারেন। বার্নার্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান হল তিনি পূর্বতন গােফার সেবায় ব্যবহৃত হাইপারলিংকের ধারণার সাথে মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির (অর্থাৎ ছবি অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষমতা) সমন্বয় ঘটান। বার্নার্স-লি ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকেই হাইপারটেক্সট নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। ওয়েবের একটি শুরুর দিকের প্রােটোটাইপ রূপ ১৯৮৯ সাল থেকে সার্নে ব্যবহৃত হতে শুরু করে। বার্নার্সের এই উদ্ভাবন দ্রুত বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ে।

    ইউনিভার্সিটি অভ ইলিনয় অ্যাট আর্বানা শ্যাম্পেইনের অধীন ন্যাশনাল সেন্টার ফর সুপারকম্পিউটিং অ্যাপ্লিকেশসের কিছু দল ওয়েব প্রযুক্তির উন্নয়ন সাধন করে। তারা ১৯৯৩ সালে ওয়েবের জন্য প্রথন ব্রাউজার সফটওয়্যার নির্মাণ করে, যার নাম ছিল মােজাইক। এর বছর খানেকের মধ্যেই কম্পিউটার প্রােগ্রামার মার্ক অ্যান্ডারসেন নেটস্কেপ কমিউনিকেশন্স কর্পোরেশন নামের একটি বাণিজ্যিক কোম্পানি শুরু করেন, যার উদ্দেশ্য ছিল ওয়েব প্রযুক্তি নির্মাণ করা ও এগুলি বিক্রি করা

    Tag:www এর জনক কে, www এর প্রতিষ্ঠাতা কে, www এর অর্থ কি , www এর সূচনা হয় কোথায়, www এর কাজ কি, www এর ইতিহাস