সূরা আন নূর বাংলা উচ্চারণ ও তাফসির | সূরা আন নূর আয়াত ৩০ ৩২ ৪০ ৬৩

Sadia
0

 

সূরা আন-নূর কাকে বলে , সূরা আন  নূর বাংলা উচ্চারণ, সূরা আন নূর তাপসীর, সূরা আন নূর আয়াত ৩০,  সূরা আন নূর আয়াত ৩২, সূরা নূর আয়াত ৪০, সূরা নূর আয়াত ৬৩

    সূরা আন-নূর কাকে বলে

    প্রিয় পাঠকবৃন্দ টাইম অফ বিডি এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও সালাম আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু।কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি । আপনারা অনেকেই হয়তো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সূরা আন নূর বিভিন্ন আয়াতগুলো খুঁজছেন। আর তাই আজকে আমরা আমাদের পোষ্ট টি তৈরি করেছে আমাদের এই পোস্টটা আজকের সূরা আন নূর সম্পর্কে যা যা থাকছেঃ সেগুলো হলোসূরা আন-নূর কাকে বলে , সূরা আন নূর বাংলা উচ্চারণ, সূরা আন নূর তাপসীর, সূরা আন নূর আয়াত ৩০, সূরা আন নূর আয়াত ৩২, সূরা নূর আয়াত ৪০, সূরা নূর আয়াত ৬৩ ।
    আশা করছি আপনারা পুরো পোস্টটি ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন এবং সঠিক তথ্যটি পাবেন।

     সূরা আন  নূর বাংলা উচ্চারণ

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম


    ১. ছূরাতুন আনঝালনা-হা-ওয়া ফারাদনা-হা-ওয়া আনঝালনা-ফীহাআ-য়া-তিম বাইয়িনাতিল লা‘আল্লাকুম তাযাক্কারূন।


    ২. আঝঝা-নিয়াতুওয়াঝঝা-নী ফাজলিদূকুল্লা ওয়াহিদিম মিনহুমা-মিআতা জালদাতিওঁ ওয়ালা-তা’খুযকুম বিহিমা-রা’ফাতুন ফী দীনিল্লা-হি ইন কুনতুম তু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়াল ইয়াশহাদ ‘আযা-বাহুমা-তাইফাতুম মিনাল মু’মিনীন।


    ৩. আঝঝা-নী লা-ইয়ানকিহুইল্লা-ঝা-নিইয়াতান আও মুশরিকাতাওঁ ওয়াঝঝা-নিয়াতুলাইয়ানকিহুহাইল্লা-ঝা-নিন আও মুশরিকুওঁ ওয়া হুররিমা যা-লিকা ‘আলাল মু’মিনীন।


    ৪. ওয়াল্লাযীনা ইয়ারমূনাল মুহসানা-তি ছুম্মা লাম ইয়া’তূবিআরবা‘আতি শুহাদাআ ফাজলিদূ হুম ছামা-নীনা জালদাতাওঁ ওয়ালা-তাকবালূলাহুম শাহা-দাতান আবাদা- ওয়া উলাইকা হুমুল fa-sikun।


    ৫. ইল্লাল্লাযীনা তা-বূমিম বা‘দি যা-লিকা ওয়া আসলাহূ ফাইন্নাল্লা-হা গাফূরুর rahim।


    ৬. ওয়াল্লাযীনা ইয়ারমূনা আঝওয়া-জাহুম ওয়ালাম ইয়াকুল লাহূম শুহাদাউ ইল্লাআনফুছুহুম ফাশাহা-দাতুআহাদিহিম আরবা‘উ শাহা-দা-তিম বিল্লা-হি ইন্নাহূলামিনাসসা-দিকীন।


    ৭. ওয়াল খা-মিছাতুআন্না লা‘নাতাল্লা-হি ‘আলাইহি ইন কা-না মিনাল কা-যিবীন।


    ৮. ওয়া ইয়াদরাউ ‘আনহাল ‘আযা-বা আন তাশহাদা আরবা‘আ শাহা-দা-তিম বিল্লা-হি ইন্নাহূ লামিনাল কা-যিবীন।


    ৯. ওয়াল খা-মিছাতা আন্না গাদাবাল্লা-হি ‘আলাইহাইন কা-না মিনাসসা-দিকীন।


    ১০. ওয়া লাওলা- ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুমওয়ারাহমাতুহূওয়া আন্নাল্লা-হা তাওওয়া-বুন হাকীম।


    ১১. ইন্নাল্লাযীনা জাঊ বিলইফকি ‘উসবাতুম মিনকুম লা তাহছাবূহু শাররাল্লাকুম বাল হুওয়া খাইরুল লাকুম লিকুল্লিমরিয়িম মিনহুম মাকতাছাবা মিনাল ইছমি ওয়াল্লাযী তাওয়াল্লা-কিবরাহূমিনহুম লাহূ‘আযা-বুন ‘আজীম।


    ১২. লাওলাইযছামি‘তুমূহু জান্নাল মু’মিনূনা ওয়াল মু’মিনা-তুবিআনফুছিহিম খাইরাওঁ ওয়া কা-লূহা-যাইফকুম মুবীন।


    ১৩. লাওলা-জাঊ ‘আলাইহি বিআরবা‘আতি শুহাদাআ ফাইযলাম ইয়া’তূ বিশশুহাদাই ফাউলাইকা ‘ইনদাল্লা-হি হুমুল কা-যিবূন।


    ১৪. ওয়া লাওলা- ফাদলুল্লা-হি আলাইকুমওয়ারাহমাতুহূফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি লামছছাকুম ফী মাআফাদতুম ফীহি ‘আযা-বুন ‘আজীম।


    ১৫. ইযতালাক্কাওনাহূবিআলছিনাতিকুম ওয়া তাকূলূনা বিআফওয়া-হিকুম মা-লাইছা লাকুম বিহী ‘ইলমুওঁ ওয়া তাহছাবূনাহূহাইয়িনাওঁ ওয়া হুওয়া ‘ইনদাল্লা-হি ‘আজীম।


    ১৬. ওয়া লাওলাইযছামি‘তুমূহু কুলতুম মা-ইয়াকূনুলানাআন নাতাকাল্লামা বিহা-যা- ছুবহা-নাকা হা-যা-বুহতা-নুন ‘আজীম।


    ১৭. ইয়া‘ইজু কুমুল্লা-হু আন তা‘ঊদূলিমিছলিহীআবাদান ইন কুনতুম মু’মিনীন।


    ১৮. ওয়া ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।


    ১৯. ইন্নাল্লাযীনা ইউহিববূনা আন তাশী‘আল ফা-হিশাতুফিল্লাযীনা আ-মানূলাহুম ‘আযা-বুন আলিমুন ফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া ল্লা-হু ইয়া‘লামুওয়া আনতুম লাতা‘লামূন।


    ২০. ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুহূওয়া আন্নাল্লা-হা রাঊফুর রাহীম।


    ২১. ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাবি‘উ খুতুওয়া-তিশশাইতা-নি ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাবি’ খুতুওয়া-তিশশাইতা-নি ফাইন্নাহূইয়া’মরু বিল ফাহশাই ওয়াল মুনকারি ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুহূমা-ঝাকা-মিনকুম মিন আহাদিন আবাদাওঁ ওয়ালা-কিন্নাল্লা-হা ইউঝাক্কী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়াল্লা-হু ছামী‘উন ‘আলীম।


    ২২. ওয়ালা-ইয়া’তালি উলুল ফাদলি মিনকুম ওয়াছছা‘আতি আইঁ ইউ’তূউলিল কুরবা-ওয়াল মাছা-কীনা ওয়ালমুহা-জিরীনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়ালইয়া‘ফূওয়ালইয়াসফাহূ আলা-তুহিববূনা আইঁ ইয়াগফিরাল্লা-হু লাকুম ওয়াল্লা-হু গাফরুর রাহীম।


    ২৩. ইন্নাল্লাযীনা ইয়ারমূনাল মুহসানা-তিল গা-ফিলা-তিল মু’মিনা-তি লু‘ইনূফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া লাহুম ‘আযা-বুন ‘আজীম।


    ২৪. ইয়াওমা তাশহাদু‘আলাইহিম আলছিনাতুহুম ওয়া আইদীহিম ওয়া আরজুলুহুম বিমা-কা-নূ ইয়া‘মালূন।


    ২৫. ইয়াওমায়িযিইঁ ইউওয়াফফীহিমুল্লা-হু দীনাহুমুলহাক্কাওয়াইয়া‘লামূনা আন্নাল্লা-হা হুওয়াল হাক্কুল মুবীন।


    ২৬. আলখাবীছা-তুলিলখাবীছীনা ওয়াল খাবীছূনা লিলখাবীছা-তি ওয়াততাইয়িবা-তু লিততাইয়িবীনা ওয়াততাইয়িবূনা লিততাইয়িবা-ত উলাইকা মুবাররাঊনা মিম্মাইয়াকূলূনা লাহুম মাগরিফাতুওঁ ওয়ারিঝকুন কারীম।


    ২৭. ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা তাদখুলূবুয়ূতান গাইরা বুয়ূতিকুম হাত্তা-তাছতা’নিছূওয়া তুছালিলমূ‘আলাআহলিহা- যা-লিকুম খাউরুল্লাকুম লা‘আল্লাকুম তাযাক্কারূন।


    ২৮. ফাইল লাম তাজিদূফীহাআহাদান ফালা-তাদখুলূহা-হাত্তা-ইউ’যানা লাকুম ওয়া ইন কীলা লাকুমুর জি‘ঊ ফারজি‘ঊ হুওয়া আঝকা-লাকুম ওয়াল্লা-হু বিমা-তা‘মালূনা ‘আলীম।


    ২৯. লাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তাদখুলূবুয়ূতান গাইরা মাছকূনাতিন ফীহা-মাতা-‘উল লাকুম ওয়াল্লা-হু ইয়া‘লামুমা-তুবদূ না ওয়ামা-তাকতুমূন।


    ৩০. কুল লিলমু’মিনীনা ইয়াগুদদূ মিন আবসা-রিহিম ওয়া ইয়াহফাজূ’ ফুরূজাহুম যালিকা আঝকা-লাহুম ইন্নাল্লা-হা খাবীরুম বিমা ইয়াসনা‘ঊন।


    ৩১. ওয়া কুল লিলমু’মিনা-তি ইয়াগদুদনা মিন আবসা-রিহিন্না ওয়া ইয়াহফাজনা ফুরূজাহুন্না ওয়ালা-ইউবদীনা ঝীনাতাহুন্না ইল্লা-মা-জাহারা মিনহা-ওয়াল ইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না ‘আলা-জুয়ূবিহিন্না ওয়ালা-ইউবদীনা ঝীনাতাহুন্না ইল্লা-লিবু‘উলাতিহিন্না আও আবাইহিন্না আও আ-বাই বু‘উলাতিহিন্না আও আবনাইহিন্না আও আবনাই বু‘উলাতিহিন্না আও ইখওয়া-নিহিন্না আও বানীইখওয়া-নিহিন্না আও বানীআখাওয়া-তিহিন্না আও নিছাইহিন্না আও মা-মালাকাত আইমা-নুহুন্না আবিত তা-বি‘ঈনা গাইরি ঊলিল ইরবাতি মিনার রিজা-লি আবিততিফলিল্লাযীনা lam ইয়াজহারূ‘আলা-‘আওরাতিননিছাই ওয়ালা-ইয়াদরিবনা বিআরজুলিহিন্না লিইউ‘লামা মা-ইউখফীনা মিন ঝীনাতিহিন্না ওয়াতূবূইলাল্লা-হি জামী‘আন আইয়ুহাল মু’মিনূনা লা‘আল্লাকুম তুফলিহূন।


    ৩২. ওয়া আনকিহুল আয়া-মা-মিনকুম ওয়াসসা-লিহীনা মিন ‘ইবা-দিকুম ওয়াইমাইকুম ইয়ঁইয়াকূনূফুকারাআ ইউগনিহিমুল্লা-হু মিন ফাদলিহী ওয়াল্লা-হু ওয়া-ছি‘উন ‘alim।


     সূরা আন নূর তাপসীর

    ব্যভিচারী পুরুষ কেবল ব্যভিচারিণী nari অথবা মুশরিকা নারীকেই বিয়ে করে এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক পুরুষই বিয়ে করে এবং এদেরকে মুমিনদের জন্যে হারাম করা হয়েছে।

    সূরা আন-নূর:3

    তাফসির

    اَلزَّانِیۡ لَا یَنۡکِحُ اِلَّا زَانِیَۃً اَوۡ مُشۡرِکَۃً ۫ وَّ الزَّانِیَۃُ لَا یَنۡکِحُہَاۤ اِلَّا زَانٍ اَوۡ مُشۡرِکٌ ۚ وَ حُرِّمَ ذٰلِکَ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿۳﴾

    ব্যভিচারী কেবল ব্যভিচারিণী অথবা অংশীবাদিনীকেই বিবাহ করবে এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা অংশীবাদীই বিবাহ করবে। বিশ্বাসীদের জন্য এ বিবাহ অবৈধ। [১] [১] এ ব্যাপারে ব্যাখ্যাকারিগণের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, অধিক সময় এ রকমই ঘটে থাকে বলে এ রকম বলা হয়েছে। আয়াতের অর্থ হল, সাধারণতঃ ব্যভিচারী ব্যক্তি বিবাহের জন্য নিজের মত ব্যভিচারিণীর দিকেই রুজু করে থাকে। সেই জন্য দেখা যায় অধিকাংশ ব্যভিচারী নারী-পুরুষ তাদেরই অনুরূপ ব্যভিচারী নারী-পুরুষের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক কায়েম করতে পছন্দ করে। আর এ কথা বলার আসল লক্ষ্য হল, মু'মিনদেরকে সতর্ক করা যে, যেমন ব্যভিচার একটি জঘন্যতম কর্ম ও মহাপাপ, তেমনি ব্যভিচারী ব্যক্তির সাথে বিবাহ ও দাম্পত্য জীবনের সম্পর্ক গড়াও অবৈধ। ইমাম শাওকানী (রঃ) এই মতটিকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। এবং হাদীসসমূহে এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার যে কারণ বলা হয়েছে, তাতেও উক্ত মতের সমর্থন হয়। যে কোন এক সাহাবী নবী (সাঃ)-এর কাছে (আনাক বা উম্মে মাহযূল নামক) ব্যভিচারিণীকে বিবাহ করার অনুমতি চাইলে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়। অর্থাৎ, তাঁদেরকে এ রকম করতে নিষেধ করা হল। এখান হতে দলীল গ্রহণ করে উলামাগণ বলেছেন যে, কোন পুরুষ কোন মহিলার সাথে বা কোন মহিলা কোন পুরুষের সাথে ব্যভিচার করে বসলে তাদের আপোসে বিবাহ হারাম। তবে তারা যদি বিশুদ্ধভাবে তওবা করে নেয়, তাহলে বিবাহ বৈধ। (তাফসীর ইবনে কাসীর) আবার কেউ কেউ বলেন, এখানে نِكاح বলতে বিবাহ উদ্দেশ্য noy। বরং তা মিলন বা সঙ্গম (মূল) অর্থে ব্যবহার হয়েছে। উদ্দেশ্য হল, ব্যভিচার ও যিনার নিকৃষ্টতা ও জঘন্যতা বর্ণনা করা। আর আয়াতের অর্থ এই যে, ব্যভিচারী ব্যক্তি নিজ যৌনকামনা চরিতার্থ করার জন্য অবৈধ রাস্তা অবলম্বন করে ব্যভিচারিণী মহিলার প্রতি রুজু করে থাকে, অনুরূপ ব্যভিচারিণী মহিলাও ব্যভিচারী পুরুষের প্রতি রুজু করে। কিন্তু মু'মিনদের জন্য এ রকম করা হারাম। অর্থাৎ, ব্যভিচার হারাম। এখানে ব্যভিচারীর সাথে মুশরিক নারী-পুরুষের আলোচনা এই জন্য করা হয়েছে যে, শিরকের সাথে ব্যভিচারের বেশ সামঞ্জস্য আছে। একজন মুশরিক যেরূপ আল্লাহকে ছেড়ে দিয়ে অন্যের নিকট মাথা নত করে, অনুরূপ akjon ব্যভিচারী পুরুষ নিজের স্ত্রীকে বাদ দিয়ে বা একজন ব্যভিচারিণী নিজের স্বামীকে ছেড়ে অন্যের সাথে যৌনমিলন করে নিজের মুখে কালিমা লেপন করে। এইভাবে মুশরিক ও ব্যভিচারীর মাঝে এক ধরনের নৈতিক সামঞ্জস্য pawa যায়।

     সূরা আন নূর আয়াত ৩০ 

    قُل لِّلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ذَلِكَ أَزْكَى لَهُمْ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ


     মুমিনদেরকে bolun, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন। [ সুরা নুর ২৪:৩০ ] 

     সূরা আন নূর আয়াত ৩২ 


     وَأَنكِحُوا الْأَيَامَى مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ إِن يَكُونُوا فُقَرَاء يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ

     Tomader মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ। [ সুরা নুর ২৪:৩২ ]

    সূরা নূর আয়াত ৪০ 


     أَوْ كَظُلُمَاتٍ فِي بَحْرٍ لُّجِّيٍّ يَغْشَاهُ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِ سَحَابٌ ظُلُمَاتٌ بَعْضُهَا فَوْقَ بَعْضٍ إِذَا أَخْرَجَ يَدَهُ لَمْ يَكَدْ يَرَاهَا وَمَن لَّمْ يَجْعَلِ اللَّهُ لَهُ نُورًا فَمَا لَهُ مِن نُّورٍ


     অথবা (তাদের কর্ম) প্রমত্ত সমুদ্রের বুকে গভীর অন্ধকারের ন্যায়, যাকে উদ্বেলিত করে তরঙ্গের উপর তরঙ্গ, jar উপরে ঘন কালো মেঘ আছে। একের উপর এক অন্ধকার। যখন সে তার হাত বের করে, তখন take একেবারেই দেখতে পায় না। আল্লাহ যাকে জ্যোতি দেন না, তার কোন জ্যোতিই নেই। [ সুরা নুর ২৪:৪০ ] 

    সূরা নূর আয়াত ৬৩ 


     لَا تَجْعَلُوا دُعَاء الرَّسُولِ بَيْنَكُمْ كَدُعَاء بَعْضِكُم بَعْضًا قَدْ يَعْلَمُ اللَّهُ الَّذِينَ يَتَسَلَّلُونَ مِنكُمْ لِوَاذًا فَلْيَحْذَرِ الَّذِينَ يُخَالِفُونَ عَنْ أَمْرِهِ أَن تُصِيبَهُمْ فِتْنَةٌ أَوْ يُصِيبَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ


     রসূলের আহবানকে tomra তোমাদের একে অপরকে আহ্বানের মত গণ্য করো na। আল্লাহ তাদেরকে জানেন, যারা তোমাদের মধ্যে চুপিসারে সরে পড়ে। অতএব যারা তাঁর আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে, তারা এ বিষয়ে সতর্ক হোক যে, বিপর্যয় তাদেরকে স্পর্শ করবে অথবা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি তাদেরকে গ্রাস করবে। [ সুরা নুর ২৪:৬৩ ] 

    Tag:সূরা আন-নূর কাকে বলে , সূরা আন  নূর বাংলা উচ্চারণ, সূরা আন নূর তাপসীর, সূরা আন নূর আয়াত ৩০,  সূরা আন নূর আয়াত ৩২, সূরা নূর আয়াত ৪০, সূরা নূর আয়াত ৬৩ 

    Post a Comment

    0Comments

    প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

    Post a Comment (0)