আশ শুরা | সূরা শুয়ারা বাংলা উচ্চারণ | সূরা আশ শুয়ারা আয়াত ৮০

Sadia
0

 

আশ শূরা সূরা, আশ শুরা, সূরা শুয়ারা বাংলা উচ্চারণ , সূরা আশ শুয়ারা আয়াত ৮০ , সূরা শুয়ারা আয়াত ৮০

    আশ শূরা

    প্রিয় পাঠকবৃন্দ টাইম অফ বিডি এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও সালাম আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু।কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি । আপনারা অনেকেই হয়তো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সূরা আশ শুরা বিভিন্ন আয়াতগুলো খুঁজছেন। আর তাই আজকে আমরা আমাদের পোষ্ট টি তৈরি করেছে আমাদের এই পোস্টটা আজকের সূরা আশ শুরা সম্পর্কে যা যা থাকছেঃ সেগুলো হলোআশ শূরা সূরা, আশ শুরা, সূরা শুয়ারা বাংলা উচ্চারণ , সূরা আশ শুয়ারা আয়াত ৮০ , সূরা শুয়ারা আয়াত ৮০ ।আশা করছি আপনারা পুরো পোস্টটি ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন এবং সঠিক তথ্যটি পাবেন।

     সূরা আশ শুরা

    بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ
      طسم
     ত্বা, সীন, মীম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১ ] 

     تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْمُبِينِ

     এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২ ] 

     لَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَّفْسَكَ أَلَّا يَكُونُوا مُؤْمِنِينَ

     Tara বিশ্বাস করে না বলে আপনি হয়তো মর্মব্যথায় আত্নঘাতী হবেন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩ ] 

     إِن نَّشَأْ نُنَزِّلْ عَلَيْهِم مِّن السَّمَاء آيَةً فَظَلَّتْ أَعْنَاقُهُمْ لَهَا خَاضِعِينَ

     আমি যদি ইচ্ছা করি, তবে আকাশ থেকে তাদের কাছে কোন নিদর্শন নাযিল করতে পারি। অতঃপর তারা এর সামনে নত হয়ে যাবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪ ] 

     وَمَا يَأْتِيهِم مِّن ذِكْرٍ مِّنَ الرَّحْمَنِ مُحْدَثٍ إِلَّا كَانُوا عَنْهُ مُعْرِضِينَ 

     যখনই তাদের কাছে রহমান এর কোন নতুন উপদেশ আসে, তখনই তারা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫ ] 

     فَقَدْ كَذَّبُوا فَسَيَأْتِيهِمْ أَنبَاء مَا كَانُوا بِهِ يَسْتَهْزِئُون 

     অতএব তারা তো মিথ্যারোপ করেছেই; সুতরাং যে বিষয় নিয়ে তারা ঠাট্টা-বিদ্ রুপ করত, তার যথার্থ স্বরূপ শীঘ্রই তাদের কাছে পৌছবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬ ] 

     أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الْأَرْضِ كَمْ أَنبَتْنَا فِيهَا مِن كُلِّ زَوْجٍ كَرِيمٍ 

     তারা কি ভুপৃষ্ঠের প্রতি দৃষ্টিপাত করে না? আমি তাতে সর্বপ্রকার বিশেষ-বস্তু কত উদগত করেছি। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৭ ] 

     إِنَّ فِي ذَلِكَ لَآيَةً وَمَا كَانَ أَكْثَرُهُم مُّؤْمِنِينَ 

     নিশ্চয় এতে নিদর্শন আছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসী নয়। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৮ ] 

     وَإِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيزُ الرَّحِيمُ 

     আপনার পালনকর্তা তো পরাক্রমশালী পরম দয়ালু। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৯ ] 

     وَإِذْ نَادَى رَبُّكَ مُوسَى أَنِ ائْتِ الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ 

     যখন আপনার পালনকর্তা মূসাকে ডেকে বললেনঃ তুমি পাপিষ্ঠ সম্প্রদায়ের নিকট যাও; [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১০ ] 

     قَوْمَ فِرْعَوْنَ أَلَا يَتَّقُونَ 

     ফেরাউনের সম্প্রদায়ের নিকট; তারা কি ভয় করে না? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১১ ] 

     قَالَ رَبِّ إِنِّي أَخَافُ أَن يُكَذِّبُونِ 

     সে বলল, হে আমার পালনকর্তা, আমার আশংকা হচ্ছে যে, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলে দেবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১২ ] 

     وَيَضِيقُ صَدْرِي وَلَا يَنطَلِقُ لِسَانِي فَأَرْسِلْ إِلَى هَارُونَ 

     এবং আমার মন হতবল হয়ে পড়ে এবং আমার জিহবা অচল হয়ে যায়। সুতরাং হারুনের কাছে বার্তা প্রেরণ করুন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৩ ] 

     وَلَهُمْ عَلَيَّ ذَنبٌ فَأَخَافُ أَن يَقْتُلُونِ 

     আমার বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ আছে। অতএব আমি আশংকা করি যে, তারা আমাকে হত্যা করবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৪ ] 

     قَالَ كَلَّا فَاذْهَبَا بِآيَاتِنَا إِنَّا مَعَكُم مُّسْتَمِعُونَ 

     আল্লাহ বলেন, কখনই নয় তোমরা উভয়ে যাও আমার নিদর্শনাবলী নিয়ে। আমি তোমাদের সাথে থেকে শোনব। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৫ ] 

     فَأْتِيَا فِرْعَوْنَ فَقُولَا إِنَّا رَسُولُ رَبِّ الْعَالَمِينَ 

     অতএব তোমরা ফেরআউনের কাছে যাও এবং বল, আমরা বিশ্বজগতের পালনকর্তার রসূল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৬ ] 

     أَنْ أَرْسِلْ مَعَنَا بَنِي إِسْرَائِيلَ 

     যাতে তুমি বনী-ইসরাঈলক ে আমাদের সাথে যেতে দাও। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৭ ] 

     قَالَ أَلَمْ نُرَبِّكَ فِينَا وَلِيدًا وَلَبِثْتَ فِينَا مِنْ عُمُرِكَ سِنِينَ 

     ফেরাউন বলল, আমরা কি তোমাকে শিশু অবস্থায় আমাদের মধ্যে লালন-পালন করিনি? এবং তুমি আমাদের মধ্যে জীবনের বহু বছর কাটিয়েছ। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৮ ] 

     وَفَعَلْتَ فَعْلَتَكَ الَّتِي فَعَلْتَ وَأَنتَ مِنَ الْكَافِرِينَ 

     তুমি সেই-তোমরা অপরাধ যা করবার করেছ। তুমি হলে কৃতঘ্ন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:১৯ ] 

     قَالَ فَعَلْتُهَا إِذًا وَأَنَا مِنَ الضَّالِّينَ 

     মূসা বলল, আমি সে অপরাধ তখন করেছি, যখন আমি ভ্রান্ত ছিলাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২০ ] 

     فَفَرَرْتُ مِنكُمْ لَمَّا خِفْتُكُمْ فَوَهَبَ لِي رَبِّي حُكْمًا وَجَعَلَنِي مِنَ الْمُرْسَلِينَ 

     অতঃপর আমি ভীত হয়ে তোমাদের কাছ থেকে পলায়ন করলাম। এরপর আমার পালনকর্তা আমাকে প্রজ্ঞা দান করেছেন এবং আমাকে পয়গম্বর করেছেন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২১ ] 

     وَتِلْكَ نِعْمَةٌ تَمُنُّهَا عَلَيَّ أَنْ عَبَّدتَّ بَنِي إِسْرَائِيلَ 

     আমার প্রতি তোমার যে অনুগ্রহের কথা বলছ, তা এই যে, তুমি বনী-ইসলাঈলক ে গোলাম বানিয়ে রেখেছ। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২২ ] 

     قَالَ فِرْعَوْنُ وَمَا رَبُّ الْعَالَمِينَ 

     ফেরাউন বলল, বিশ্বজগতের পালনকর্তা আবার কি? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৩ ] 

     قَالَ رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا إن كُنتُم مُّوقِنِينَ 

     মূসা বলল, তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা যদি তোমরা বিশ্বাসী হও। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৪ ] 

     قَالَ لِمَنْ حَوْلَهُ أَلَا تَسْتَمِعُونَ 

     ফেরাউন তার পরিষদবর্গকে বলল, তোমরা কি শুনছ না? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৫ ] 

     قَالَ رَبُّكُمْ وَرَبُّ آبَائِكُمُ الْأَوَّلِينَ 

     মূসা বলল, তিনি তোমাদের পালনকর্তা এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদেরও পালনকর্তা। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৬ ] 

     قَالَ إِنَّ رَسُولَكُمُ الَّذِي أُرْسِلَ إِلَيْكُمْ لَمَجْنُونٌ 

     ফেরাউন বলল, তোমাদের প্রতি প্রেরিত তোমাদের রসূলটি নিশ্চয়ই বদ্ধ পাগল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৭ ] 

     قَالَ رَبُّ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ وَمَا بَيْنَهُمَا إِن كُنتُمْ تَعْقِلُونَ 

     মূসা বলল, তিনি পূর্ব, পশ্চিম ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সব কিছুর পালনকর্তা, যদি তোমরা বোঝ। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৮ ] 

     قَالَ لَئِنِ اتَّخَذْتَ إِلَهًا غَيْرِي لَأَجْعَلَنَّكَ مِنَ الْمَسْجُونِينَ 

     ফেরাউন বলল, tumi যদি আমার পরিবর্তে অন্যকে উপাস্যরূপে গ্রহণ কর তবে আমি অবশ্যই তোমাকে কারাগারে নিক্ষেপ করব। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:২৯ ] 

     قَالَ أَوَلَوْ جِئْتُكَ بِشَيْءٍ مُّبِينٍ 

     মূসা বলল, আমি তোমার কাছে কোন স্পষ্ট বিষয় নিয়ে আগমন করলেও কি? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩০] 

     قَالَ فَأْتِ بِهِ إِن كُنتَ مِنَ الصَّادِقِينَ 

     ফেরাউন বলল, তুমি সত্যবাদী হলে তা উপস্থিত কর। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩১ ] 

     فَأَلْقَى عَصَاهُ فَإِذَا هِيَ ثُعْبَانٌ مُّبِينٌ 

     অতঃপর তিনি লাঠি নিক্ষেপ করলে মুহূর্তের মধ্যে তা সুস্পষ্ট অজগর হয়ে গেল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩২ ] 

     وَنَزَعَ يَدَهُ فَإِذَا هِيَ بَيْضَاء لِلنَّاظِرِينَ 

     আর তিনি তার হাত বের করলেন, তৎক্ষণাৎ তা দর্শকদের কাছে সুশুভ্র প্রতিভাত হলো। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৩ ] 

     قَالَ لِلْمَلَإِ حَوْلَهُ إِنَّ هَذَا لَسَاحِرٌ عَلِيمٌ 

     ফেরাউন তার পরিষদবর্গকে বলল, নিশ্চয় এ একজন সুদক্ষ জাদুকর। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৪ ] 

     يُرِيدُ أَن يُخْرِجَكُم مِّنْ أَرْضِكُم بِسِحْرِهِ فَمَاذَا تَأْمُرُونَ 

     সে তার জাদু বলে তোমাদেরকে তোমাদের দেশ থেকে বহিস্কার করতে চায়। অতএব তোমাদের মত কি? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৫ ] 

     قَالُوا أَرْجِهِ وَأَخَاهُ وَابْعَثْ فِي الْمَدَائِنِ حَاشِرِينَ 

     তারা বলল, তাকে ও তার ভাইকে কিছু অবকাশ দিন এবং শহরে শহরে ঘোষক প্রেরণ করুন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৬ ] 

     يَأْتُوكَ بِكُلِّ سَحَّارٍ عَلِيمٍ 

     তারা যেন আপনার কাছে প্রত্যেকটি দক্ষ জাদুকর কে উপস্থিত করে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৭ ] 

     فَجُمِعَ السَّحَرَةُ لِمِيقَاتِ يَوْمٍ مَّعْلُومٍ 

     অতঃপর এক নির্দিষ্ট দিনে জাদুকরদেরকে একত্রিত করা হল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৮ ] 

     وَقِيلَ لِلنَّاسِ هَلْ أَنتُم مُّجْتَمِعُونَ 

     এবং জনগণের মধ্যে ঘোষণা করা হল, তোমরাও সমবেত হও। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৩৯ ] 

     لَعَلَّنَا نَتَّبِعُ السَّحَرَةَ إِن كَانُوا هُمُ الْغَالِبِينَ 

     যাতে আমরা জাদুকরদের অনুসরণ করতে পারি-যদি তারাই বিজয়ী হয়। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪০ ] 

     فَلَمَّا جَاء السَّحَرَةُ قَالُوا لِفِرْعَوْنَ أَئِنَّ لَنَا لَأَجْرًا إِن كُنَّا نَحْنُ الْغَالِبِينَ 

     যখন যাদুকররা আগমণ করল, তখন ফেরআউনকে বলল, যদি আমরা বিজয়ী হই, তবে আমরা পুরস্কার পাব তো? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪১ ] 

     قَالَ نَعَمْ وَإِنَّكُمْ إِذًا لَّمِنَ الْمُقَرَّبِينَ 

     ফেরাউন বলল, হঁ্যা এবং তখন তোমরা আমার নৈকট্যশীলদের অন্তর্ভুক্ত হবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪২ ] 

     قَالَ لَهُم مُّوسَى أَلْقُوا مَا أَنتُم مُّلْقُونَ 

     মূসা (আঃ) তাদেরকে বললেন, নিক্ষেপ কর তোমরা যা নিক্ষেপ করবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৩ ] 

     فَأَلْقَوْا حِبَالَهُمْ وَعِصِيَّهُمْ وَقَالُوا بِعِزَّةِ فِرْعَوْنَ إِنَّا لَنَحْنُ الْغَالِبُونَ 

     অতঃপর তারা তাদের রশি ও লাঠি নিক্ষেপ করল এবং বলল, ফেরাউনের ইযযতের কসম, আমরাই বিজয়ী হব। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৪ ] 

     فَأَلْقَى مُوسَى عَصَاهُ فَإِذَا هِيَ تَلْقَفُ مَا يَأْفِكُونَ 

     অতঃপর মূসা তাঁর লাঠি নিক্ষেপ করল, হঠাৎ তা তাদের অলীক কীর্তিগুলোকে গ্রাস করতে লাগল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৫ ] 

     فَأُلْقِيَ السَّحَرَةُ سَاجِدِينَ 

     তখন জাদুকররা সেজদায় নত হয়ে গেল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৬ ] 

     قَالُوا آمَنَّا بِرَبِّ الْعَالَمِينَ 

     তারা বলল, আমরা রাব্বুল আলামীনের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করলাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৭ ] 

     رَبِّ مُوسَى وَهَارُونَ 

     যিনি মূসা ও হারুনের রব। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৮ ] 

     قَالَ آمَنتُمْ لَهُ قَبْلَ أَنْ آذَنَ لَكُمْ إِنَّهُ لَكَبِيرُكُمُ الَّذِي عَلَّمَكُمُ السِّحْرَ فَلَسَوْفَ تَعْلَمُونَ لَأُقَطِّعَنَّ أَيْدِيَكُمْ وَأَرْجُلَكُم مِّنْ خِلَافٍ وَلَأُصَلِّبَنَّكُمْ أَجْمَعِينَ 

     ফেরাউন বলল, আমার অনুমতি দানের পূর্বেই তোমরা কি তাকে মেনে নিলে? নিশ্চয় সে তোমাদের প্রধান, যে তোমাদেরকে জাদু শিক্ষা দিয়েছে। শীঘ্রই তোমরা পরিণাম জানতে পারবে। আমি অবশ্যই তোমাদের হাত ও পা বিপরীত দিক থেকে কর্তন করব। এবং তোমাদের সবাইকে শূলে চড়াব। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৪৯ ] 

     قَالُوا لَا ضَيْرَ إِنَّا إِلَى رَبِّنَا مُنقَلِبُونَ 

     তারা বলল, কোন ক্ষতি নেই। আমরা আমাদের পালনকর্তার কাছে প্রত্যাবর্তন করব। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫০ ] 

     إِنَّا نَطْمَعُ أَن يَغْفِرَ لَنَا رَبُّنَا خَطَايَانَا أَن كُنَّا أَوَّلَ الْمُؤْمِنِينَ 

     আমরা আশা করি, আমাদের পালনকর্তা আমাদের ক্রটি-বিচ্য ুতি মার্জনা করবেন। কারণ, আমরা বিশ্বাস স্থাপনকারীদের মধ্যে অগ্রণী। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫১ ] 

     وَأَوْحَيْنَا إِلَى مُوسَى أَنْ أَسْرِ بِعِبَادِي إِنَّكُم مُّتَّبَعُونَ 

     আমি মূসাকে আদেশ করলাম যে, আমার বান্দাদেরকে নিয়ে রাত্রিযোগে বের হয়ে যাও, নিশ্চয় তোমাদের পশ্চাদ্ধাবন করা হবে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫২ ] 

     فَأَرْسَلَ فِرْعَوْنُ فِي الْمَدَائِنِ حَاشِرِينَ 

     অতঃপর ফেরাউন শহরে শহরে সংগ্রাহকদেরকে প্রেরণ করল, [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৩ ] 

     إِنَّ هَؤُلَاء لَشِرْذِمَةٌ قَلِيلُونَ 

     নিশ্চয় এরা (বনী-ইসরাঈলরা) ক্ষুদ্র একটি দল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৪ ] 

     وَإِنَّهُمْ لَنَا لَغَائِظُونَ 

     এবং তারা আমাদের ক্রোধের উদ্রেক করেছে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৫ ] 

     وَإِنَّا لَجَمِيعٌ حَاذِرُونَ 

     এবং আমরা সবাই সদা শংকিত। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৬ ] 

     فَأَخْرَجْنَاهُم مِّن جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ 

     অতঃপর আমি ফেরআউনের দলকে তাদের বাগ-বাগিচা ও ঝর্ণাসমূহ থেকে বহিষ্কার করলাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৭ ] 

     وَكُنُوزٍ وَمَقَامٍ كَرِيمٍ 

     এবং ধন-ভান্ডার ও মনোরম স্থানসমূহ থেকে। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৮ ] 

     كَذَلِكَ وَأَوْرَثْنَاهَا بَنِي إِسْرَائِيلَ 

     এরূপই হয়েছিল এবং বনী-ইসলাঈলক ে করে দিলাম এসবের মালিক। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৫৯ ] 

     فَأَتْبَعُوهُم مُّشْرِقِينَ 

     অতঃপর সুর্যোদয়ের সময় তারা তাদের পশ্চাদ্ধাবন করল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬০ ] 

     فَلَمَّا تَرَاءى الْجَمْعَانِ قَالَ أَصْحَابُ مُوسَى إِنَّا لَمُدْرَكُونَ 

     যখন উভয় দল পরস্পরকে দেখল, তখন মূসার সঙ্গীরা বলল, আমরা যে ধরা পড়ে গেলাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬১ ] 

     قَالَ كَلَّا إِنَّ مَعِيَ رَبِّي سَيَهْدِينِ 

     মূসা বলল, কখনই নয়, আমার সাথে আছেন আমার পালনকর্তা। তিনি আমাকে পথ বলে দেবেন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬২ ] 

     فَأَوْحَيْنَا إِلَى مُوسَى أَنِ اضْرِب بِّعَصَاكَ الْبَحْرَ فَانفَلَقَ فَكَانَ كُلُّ فِرْقٍ كَالطَّوْدِ الْعَظِيمِ 

     অতঃপর আমি মূসাকে আদেশ করলাম, তোমার লাঠি দ্বারা সমূদ্রকে আঘাত কর। ফলে, তা বিদীর্ণ হয়ে গেল এবং প্রত্যেক ভাগ বিশাল পর্বতসদৃশ হয়ে গেল। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৩ ] 

     وَأَزْلَفْنَا ثَمَّ الْآخَرِينَ 

     আমি সেথায় অপর দলকে পৌঁছিয়ে দিলাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৪ ] 

     وَأَنجَيْنَا مُوسَى وَمَن مَّعَهُ أَجْمَعِينَ 

     এবং মূসা ও তাঁর সংগীদের সবাইকে বাঁচিয়ে দিলাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৫ ] 

     ثُمَّ أَغْرَقْنَا الْآخَرِينَ 

     অতঃপর অপর দলটিকে নিমজ্জত কললাম। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৬ ] 

     إِنَّ فِي ذَلِكَ لَآيَةً وَمَا كَانَ أَكْثَرُهُم مُّؤْمِنِينَ 

     নিশ্চয় এতে একটি নিদর্শন আছে এবং তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসী ছিল না। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৭ ] 

     وَإِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيزُ الرَّحِيمُ 

     আপনার পালনকর্তা অবশ্যই পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৮ ] 

     وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ إِبْرَاهِيمَ 

     আর তাদেরকে ইব্রাহীমের বৃত্তান্ত শুনিয়ে দিন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৬৯ ] 

     إِذْ قَالَ لِأَبِيهِ وَقَوْمِهِ مَا تَعْبُدُونَ 

     যখন তাঁর পিতাকে এবং তাঁর সম্প্রদায়কে বললেন, তোমরা কিসের এবাদত কর? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৭০ ] 

     قَالُوا نَعْبُدُ أَصْنَامًا فَنَظَلُّ لَهَا عَاكِفِينَ 

     তারা বলল, আমরা প্রতিমার পূজা করি এবং সারাদিন এদেরকেই নিষ্ঠার সাথে আঁকড়ে থাকি। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৭১ ] 

     قَالَ هَلْ يَسْمَعُونَكُمْ إِذْ تَدْعُونَ 

     ইব্রাহীম (আঃ) বললেন, তোমরা যখন আহবান কর, তখন তারা শোনে কি? [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৭২ ] 

     أَوْ يَنفَعُونَكُمْ أَوْ يَضُرُّونَ 


     সূরা শুয়ারা বাংলা উচ্চারণ

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম


    ১. হা-মীম।


    ২. ‘আইূন ছীন কাফ।


    ৩. কাযা-লিকা ইউহীইলাইকা ওয়া ইলাল্লাযীনা মিন কাবলিকাল্লা-হুল ‘আঝীঝুল হাকীম।


    ৪. লাহূমা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদি ওয়াহুয়াল ‘আলিইয়ুল ‘আজীম।


    ৫. তাকা-দুছছামা-ওয়া-তুইয়াতাফাত্তারনা মিন ফাওকিহিন্না ওয়াল মালাইকাতুইউছাব্বিহূনা বিহামদি রাব্বিহিম ওয়া ইয়াছতাগফিরূনা লিমান ফিল আরদি আলাইন্নাল্লা-হা হুওয়াল গাফূরুর রাহীম।


    ৬. ওয়াল্লাযীনাত্তাখাযূমিন দূ নিহীআওলিয়াআল্লা-হু হাফীজুন ‘আলাইহিম ওয়ামা আনতা ‘আলাইহিম বিওয়াকীল।


    ৭. ওয়া কাযা-লিকা আওহাইনাইলাইকা কুরআ-নান ‘আরাবিইইয়াল লিতুনযিরা উম্মাল কুরা-ওয়া মান হাওলাহা-ওয়া তুনযিরা ইয়াওমাল জাম‘ই লা-রাইবা ফীহি ফারীকুন ফিল জান্নাতি ওয়া ফারীকুন ফিছ ছা‘ঈর।


    ৮. ওয়ালাও শাআল্লা-হু লাজা‘আলাহুম উম্মাতাওঁ ওয়া-হিদাতাওঁ ওয়ালা-কিইঁ ইউদ খিলুমাইঁ ইয়াশাউ ফী রাহমাতিহী ওয়াজ্জা-লিমূনা মা-লাহুম মিওঁ ওয়ালিইয়িওঁ ওয়ালা-নাসীর।


    ৯. আমিত্তাখাযূমিন দূ নিহীআওলিয়াআ ফাল্লা-হু হুওয়াল ওয়ালিইয়ুওয়া হুওয়া ইউহয়িল মাওতা- ওয়া হুওয়া ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীর।


    ১০. ওয়ামাখ তালাফতুম ফীহি মিন শাইয়িন ফাহুকমুহূইলাল্লা-হি যা-লিকুমুল্লা-হু রাববী ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া ইলাইহি উনীব।


    ১১. ফা-তিরুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি জা‘আলা লাকুম মিন আনফুছিকুম আঝওয়া-জাওঁ ওয়া মিনাল আন‘আ-মি আঝওয়া-জাইঁ ইয়াযরাঊকুম ফীহি লাইছা কামিছলিহী শাইউওঁ ওয়া হুওয়াছ ছামী‘উল বাসীর


    ১২. লাহূমাকা-লীদুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ইয়াবছুতু র রিঝকা লিমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াকদিরু ইন্নাহূবিকুল্লি শাইয়িন ‘আলীম।


    ১৩. শারা‘আ লাকুম মিনাদ্দীনি মা-ওয়াসসা-বিহী নূহাওঁ ওয়াল্লাযীআওহাইনাইলাইকা ওয়ামা-ওয়াসসাইনা-বিহীইবরা-হীমা ওয়া মূছা-ওয়া ‘ঈছাআন আকীমুদ্দীনা ওয়া লাতাতাফাররাকূফীহি কাবুরা ‘আলাল মুশরিকীনা মা-তাদ‘ঊহুম ইলাইহি আল্লা-হু ইয়াজতাবীইলাইহি মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াহদীইলাইহি মাইঁ ইউনীব।


    ১৪. ওয়ামা-তাফাররাকূইল্লা-মিম বা‘দি মা-জাআহুমুল ‘ইলমুবাগইয়াম বাইনাহুম ওয়া লাওলা-কালিমাতুন ছাবাকাত মির রাব্বিকা ইলাআজালিম মুছাম্মাল লাকুদিয়া বাইনাহুম ওয়া ইন্নাল্লাযীনা ঊরিছুল কিতা-বা মিম বা‘দিহিম লাফী শাক্কিম মিনহু মুরীব।


    ১৫. ফালিযা-লিকা ফাদ‘উ ওয়াছতাকিম কামাউমিরতা ওয়ালা-তাত্তাবি‘ আহওয়াআহুম ওয়া কুল আ-মানতুবিমাআনঝালাল্লা-হু মিন কিতা-বিওঁ ওয়া উমিরতুলিআ‘দিলা বাইনাকুম আল্লা-হু রাব্বুনা-ওয়া রাব্বাকুম লানাআ‘মা-লুনাওয়ালাকুম আ‘মা-লুকুম লা-হুজ্জাতা বাইনানা-ওয়া বাইনাকুম আল্লা-হু ইয়াজমা‘উ বাইনানা- ওয়া ইলাইহিল মাসীর।


    ১৬. ওয়াল্লাযীনা ইঊহাজ্জূনা ফিল্লা-হি মিম বা‘দি মাছতুজীবা লাহূহুজ্জাতুহুম দা-হিদাতুন ‘ইনদা রাব্বিহিম ওয়া ‘আলাইহিম গাদাবুওঁ ওয়া লাহুম ‘আযা-বুন শাদীদ।


    ১৭. আল্লা-হুল্লাযীআনঝালাল কিতা-বা বিলহাক্কিওয়াল মীযা-না ওয়ামা ইউদরীকা লা‘আল্লাছছা-‘আতা কারীব।


    ১৮. ইয়াছতা‘জিলূবিহাল্লাযীনা লা-ইউ’মিনূনা বিহা- ওয়াল্লাযীনা আ-মানূমুশফিকূনা মিনহা- ওয়া ইয়া‘লামূনা আন্নাহাল হাক্কু আলাইন্নাল্লাযীনা ইউমা-রূনা ফিছছা‘আতি লাফী দালা-লিম বা‘ঈদ।


    ১৯. আল্লা-হু লাতীফুম বি‘ইবা-দিহী ইয়ারঝুকুমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া হুওয়াল কাবিইয়ুল ‘আঝীঝ।


    ২০. মান কা-না ইউরীদুহারছাল আ-খিরাতি নাঝিদ লাহূফী হারছিহী ওয়ামান কা-না ইউরীদুহারছাদ্দুনইয়া-নু’তিহী মিনহা-ওয়ামা-লাহূফিল আ-খিরাতি মিন নাসীব।


    ২১. আম লাহুম শুরাকাউ শারা‘ঊ লাহুম মিনাদ্দীনি মা -লাম ইয়া’যাম বিহিল্লা-হু ওয়া লাওলা-কালিমাতুল ফাসলি লাকুদিয়া বাইনাহুম ওয়া ইন্নাজ্জা-লিমীনা লাহুম ‘আযা-বুন আলীম।


    ২২. তারাজ্জা-লিমীনা মুশফিকীনা মিম্মা-কাছাবূওয়া হুওয়া ওয়া-কি‘উম বিহিম ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফী রাওদা-তিল জান্না-তি লাহুম মাইয়াশাঊনা ‘ইনদা রাব্বিহিম যা-লিকা হুওয়াল ফাদলুল কাবীর।


    ২৩. যা-লিকাল্লাযী ইয়ুবাশশিরুল্লা-হু ‘ইবা-দাহুল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি কুল লাআছআলুকুম ‘আলাইহি আজরান ইল্লাল মাওয়াদ্দাতা ফিল কুরবা- ওয়া মাইঁ ইয়াকতারিফ হাছানাতান নাঝিদ লাহূফীহা-হুছনান ইন্নাল্লা-হা গাফূরুন শাকূর।


    ২৪. আম ইয়াকূলূনাফ তারা-‘আলাল্লা-হি কাযিবান ফাইয়ঁইয়াশাইল্লা-হু ইয়াখতিম ‘আলাকালবিকা ওয়া ইয়ামহুল্লা-হুল বা-তিলা ওয়া ইউহিক্কুল হাক্কা বিকালিমা-তিহী ইন্নাহূ‘আলীমুম বিযা-তিসসুদূ র।


    ২৫. ওয়া হুওয়াল্লাযীইয়াকবালুত্তাওবাতা ‘আন ‘ইবা-দিহী ওয়া ইয়া‘ফূ‘আনিছ ছাইয়িআ-তি ওয়া ইয়া‘লামুমা-তাফ‘আলূন।


    ২৬. ওয়া ইয়াছতাজীবুল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ওয়া ইয়াঝীদুহুম মিন ফাদলিহী ওয়াল কা-ফিরূনা লাহুম ‘আযা-বুন শাদীদ।


    ২৭. ওয়ালাও বাছাতাল্লা-হুর রিঝকালি‘ইবা-দিহী লাবাগাও ফিল আরদিওয়ালা-কিইঁ ইউনাঝঝিলুবিকাদারিম মা-ইয়াশাউ ইন্নাহূবি‘ইবা-দিহী খাবীরুম বাসীর।


    ২৮. ওয়া হুওয়াল্লাযী ইউনাঝঝিলুল গাইছা মিম বা‘দি মা-কানাতূওয়া ইয়ানশুরু রাহমাতাহূ ওয়া হুওয়াল ওয়ালিইয়ুল হামীদ।


    ২৯. ওয়া মিন আ-য়া-তিহী খালকুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ালআরদিওয়ামা-বাছছা ফীহিমা-মিন দাব্বাতিওঁ ওয়া হুওয়া ‘আলা-জাম‘ইহিম ইযা-ইয়াশাউ কাদীর।


    ৩০. ওয়ামাআসা-বাকুম মিম মুসীবাতিন ফাবিমা-কাছাবাত আইদীকুম ওয়া ইয়া‘ফূ‘আন কাছীর।


    ৩১. ওয়ামাআনতুম বিমু‘জিঝীনা ফিল আরদি ওয়ামা-লাকুম মিন দূ নিল্লা-হি মিওঁ ওয়ালিইয়িওঁ ওয়ালা-নাসীর।


    ৩২. ওয়া মিন আ-য়া-তিহিল জাওয়া-রি ফিল বাহরি কালআ‘লা-ম।


    ৩৩. ইয়ঁইয়াশা’ ইউছকিনিররীহা ফাইয়াজলালনা রাওয়া-কিদা ‘আলা-জাহরিহী ইন্না ফী যা-লিকা লাআ-য়া-তিল লিকুল্লি সাব্বা-রিন শাকূর।


    ৩৪. আও ইঊবিকহুন্না বিমা-কাছাবূওয়া ইয়া‘ফু‘আন কাছীর।


    ৩৫. ওয়া ইয়া‘লামাল্লাযীনা ইউজা-দিলূনা ফীআ-য়া-তিনা- মা-লাহুম মিম মাহীস।


    ৩৬. ফামাঊতীতুম মিন শাইয়িন ফমাতা-‘উল হায়া-তিদ্দুনইয়া- ওয়ামা-‘ইনদাল্লা-হি খাইরুওঁ ওয়া আব কা-লিল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আলা-রাব্বিহিম ইয়াতাওয়াক্কালূন।


    ৩৭. ওয়াল্লাযীনা ইয়াজতানিবূনা কাবাইরাল ইছমি ওয়াল ফাওয়া-হিশা ওয়া ইযা- মাগাদিবূহুম ইয়াগফিরূন।


    ৩৮. ওয়াল্লাযীনাছ তাজা-বূলিরাব্বিহিম ওয়া আকা-মুসসালা-তা ওয়া আমরুহুম শূরাবাইনাহুম ওয়া মিম্মা-রাঝাকনা-হুম ইউনফিকূন।


    ৩৯. ওয়াল্লাযীনা ইযাআসা-বাহুমুল বাগইউহুম ইয়ানতাসিরূন।


    ৪০. ওয়া জাঝাউ ছাইয়িআতিন ছাইয়িআতুম মিছলুহা- ফামান ‘আফা-ওয়া আসলাহা ফাআজরুহূ‘আলাল্লা-হি ইন্নাহূলা-ইউহিবজ জা-লিমীন।


    ৪১. ওয়া লামানিন তাসারা বা‘দা জুলমিহী ফাউলাইকা মা-‘আলাইহিম মিন ছাবীল।


    ৪২. ইন্নামাছ ছাবীলু‘আলাল্লাযীনা ইয়াজলিমূনান্না-ছা ওয়া ইয়াবগূনা ফিল আরদিবিগাইরিল হাক্কি উলাইকা লাহুম ‘আযা-বুন আলীম।


    ৪৩. ওয়ালামান সাবারা ওয়া গাফারা ইন্না যা-লিকা লামিন ‘আঝমিল উমূর।


    ৪৪. ওয়া মাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফামা-লাহূমিওঁ ওয়ালিইয়িম মিম বা‘দিহী ওয়াতারাজ্জালিমীনা লাম্মা-রায়াউল ‘আযা-বা ইয়াকূলূনা হাল ইলা-মারাদ্দিম মিন ছাবীল।


    ৪৫. ওয়া তারা-হুম ইউ‘রাদূনা ‘আলাইহা-খা-শি‘ঈনা মিনাযযুলিল ইয়ানজু রূনা মিন তারফিন খাফীইয়িওঁ ওয়াকা-লাল্লাযীনা আমানূইন্নাল খা-ছিরীনাল্লাযীনা খাছিরূআনফুছাহুম ওয়া আহলীহিম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি আলাইন্নাজ্জা-লিমীনা ফী ‘আযা-বিম mukim।


    ৪৬. ওয়ামা-কা-না লাহুম মিন আওলিয়াআ ইয়ানসুরূনাহুম মিন দূ নিল্লা-হি ওয়া মাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু; ফামা-লাহূমিন ছাবীল।


    ৪৭. ইছতাজীবূলিরাব্বিকুম মিন কাবলি আইঁ ইয়া’তিয়া ইয়াওমুল্লা-মারাদ্দা লাহূমিনাল্লা-হি মালাকুম মিম মালজায়িইঁ ইয়াওমায়িযিওঁ ওয়ামা-লাকুম মিন নাকীর।h


    ৪৮. ফাইন আ‘রাদূফামাআরছালনা-কা ‘আলাইহিম হাফীজান ইন ‘আলাইকা ইল্লাল বালা-গু ওয়া ইন্নাইযাআযাকনাল ইনছা-না মিন্না-রাহমাতান ফারিহা বিহা- ওয়া ইন তুসিবহুম ছাইয়িআতুম বিমা-কাদ্দামাত আইদীহিম ফাইন্নাল ইনছা-না কাফূর।


    ৪৯. লিল্লা-হি মুলকুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ইয়াখলুকুমা-ইয়াশাউ ইয়াহাবু লিমাইঁ ইয়াশাউ ইনা-ছাওঁ ওয়া ইয়াহাবুলিমাইঁ ইয়াশাউযযুকূর।


    ৫০. আও ইউঝাওবিজুহুম যুকরা-নাওঁ ওয়া ইনা-ছাওঁ ওয়া ইয়াজ‘আলুমাইঁ ইয়াশাউ ‘আকীমান ইন্নাহূ‘আলীমুন কাদীর।


    ৫১. ওয়ামা-কা-না লিবাশারিন আইঁ ইউকালিলমাহুল্লা-হু ইল্লা-ওয়াহইয়ান আও মিওঁ ওয়ারাই হিজা-বিন আও ইউরছিলা রাছূলান ফাইঊহিয়া বিইযনিহী মা ইয়াশাউ ইন্নাহূ ‘আলিইয়ুন হাকীম।


    ৫২. ওয়া কাযা-লিকা আওহাইনাইলাইকা রূহাম মিন আমরিনা- মা-কুনতা তাদরী মাল কিতা-বুওয়ালাল ঈমা-নুওয়ালা-কিন জা‘আলনা-হু নূরান নাহদী বিহী মান নাশাউ মিন ‘ইবা-দিনা- ওয়া ইন্নাকা লা তাহদীইলা সিরা-তিম মুছতাকীম।


    ৫৩. সিরাতিল্লা-হিল্লাযী লাহূমা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি আলাইলাল্লা-হি তাসীরুল উমূর।


     সূরা আশ শুয়ারা আয়াত ৮০ 

    وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ 

     যখন ami রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৮০ ] 

    সূরা শুয়ারা আয়াত ৮০ 

    وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ 

     যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান koren। [ সুরা শু’য়ারা ২৬:৮০ ] 

    Tag:আশ শূরা সূরা, আশ শুরা, সূরা শুয়ারা বাংলা উচ্চারণ , সূরা আশ শুয়ারা আয়াত ৮০ , সূরা শুয়ারা আয়াত ৮০ 

    Post a Comment

    0Comments

    প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনায় কাজে নিয়ে নেবো। ধন্যবাদ

    Post a Comment (0)