কলা কখন খাওয়া উচিত | কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা - Time Of BD - Education Blog

হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২৩ ভিজিটর বন্ধুরা। দোয়া করি, এই বছরের প্রতিটি মুহুর্ত যেনো সকলের অনেক আনন্দে কাটে।

কলা কখন খাওয়া উচিত | কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা

 


কলা কখন খাওয়া উচিত , কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা, কলা খেলে কি ওজন কমে, কলা খেলে কি উপকার হয় , কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা, দুধ কলা,



আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি আজ আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম কলা কখন খাওয়া উচিত , কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা, কলা খেলে কি ওজন কমে, কলা খেলে কি উপকার হয় , কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা, দুধ কলা,


কলা কখন খাওয়া উচিত


বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের ফলমূল রয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি এমন একটি ফল যার অনেক গুণাগুণ রয়েছে এবং এটি অনেক পুষ্টিসমৃদ্ধ যা আমাদের দেশের জন্য অনেক উপকারী এতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম এবং মিনারেলস এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী খালি পেটে কলা খেলে এটি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে যেহেতু ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম থাকে যা দেহের ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়ামের ক্ষতি করে এবং রক্তের ধমনীর ক্ষতিসাধন করে থাকে এজন্য খালি পেটে কলা খাওয়া উচিত নয় বরং খাবারের পর অর্থাৎ ভরা পেটে কলা খাওয়া বেশি উত্তম এতে আমাদের স্বাস্থ্যের উপকার হয়।কলা খেলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় কলা খেলে অ্যানিমিয়ার মত রোগ দূরীভূত হয় কলা খেলে আরও আমাদের অনেক উপকার হয়পুষ্টির ঘাটতি দূর হয় ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে তাই কল আমাদের দেশের জন্য অনেক উপকারী এবং এর উপকারিতা তখনই পাওয়া যায় যখন আমরা এটা ঠিক সময়ে খেতে পারি অর্থাৎ সকালে না খেয়ে খালি পেটে না খেয়ে এটা আমরা ভরা পেটে খেতে পারি এতে আমাদের স্বাস্থ্যের বেশি উপকার হয়।




কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা


কলার খােসাকলার নানা পুষ্টিগুণের কথা সবাই জানেন, কিন্তু কলার খােসা কি কোনাে কাজে লাগে? কলা খাওয়ার পর এর খােসা যেখানে-সেখানে ফেললে নানা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু জানেন কি? কলা যেমন উপকারী, এর খােসার উপকারিতাও কিন্তু কম নয়। কলার খােসাকে আপনি নানা কাজে ব্যবহার করতে পারেন। তবে রাসায়নিকমুক্ত কলা হলে তা ভালাে কাজে দেবে। কলার খােসা কেন ফেলে দেবেন না তা নিয়ে হেলথডাইজেস্ট নামের স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইট প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

ঝকঝকে সাদা দাঁতের জন্য

প্রাকৃতিক উপায়ে সাদা ঝকঝকে দাঁতের জন্য কলার খােসা ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই দাঁত থেকে হলদে ভাবটা

কিছুতেই ওঠাতে পারেন না। কলার খােসার ভেতরের দিকটা দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁত মাজুন। দাঁতে ব্যথা কমাতেও কলার খােসা ভালাে কাজ করে। দাঁতে পাকা কলার খােসা প্রতিদিন ঘষে টানা এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে তা ভালাে কাজে দেবে।

ব্রণ দূর করতে

মুখের ব্রণ দূর করতে কলার খােসা উপকারী। এর মাধ্যমে একবার সেরে গেলে ব্রণ আর ফিরে আসে না। মুখে ভালাে করে ঘষে সারারাত রেখে দিলে ব্রণের সমস্যা কাটবে।

 এভাবে কলা সৌন্দর্য রক্ষায় সহায়তা করে। কলার অনেক উপকারী তার মধ্যে এটি একটি এটি রূপচর্চায় অনেক সহায়তা করে যা আপনাদের অনেক কাজে লাগতে পারে।



কলা খেলে কি ওজন কমে 

বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের ফলের মধ্যে কলা একটি ফল । কলায় থাকে সর্কারা যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য কলা খুবই পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার যেখানে যেখানে একটি আপেলে 760 কিলো ক্যালরি শর্করা থাকে সেখানে একটি কলায় 130 কিলো ক্যালরি থাকে। পুষ্টিবিদদের মতে যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য খুবই উপকারী । এছাড়া এতে রয়েছে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং  ভিটামিন বি,সি যা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী।তাই যারা জানেন না তাদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য আপনাদের অনেক উপকারে লাগবে যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী। যারা কলা খেতে পছন্দ করেন তারা অন্যান্য খাবারের পরিবর্তে কলা খেতে পারেন পুষ্টিবিদদের মতে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কলা খেলে কি উপকার হয়

মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমে : শরীরে ট্রাইপটোফিন

 নামক একটি উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে,

 যার প্রভাবে ফিল গুড হরমোনের ক্ষরণ এত মাত্রায়

 বেড়ে যায় যে স্ট্রেস লেভেল তো কমেই, সেই সঙ্গে

 মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমতেও সময় লাগে না।


শরীর বিষ মুক্ত হয় : শরীরের ক্ষতিকর টক্সিক

 উপাদানদের বের করে দেওয়ার মধ্যে দিয়ে দেহের

 প্রতিটি অঙ্গকে চাঙ্গা রাখতে কলার কোনও বিকল্প হয়

 না বললেই চলে। এই ফলটিতে আছে প্রেকটিন নামক

 একটি উপাদান, শরীরের প্রবেশ করা মাত্র ক্ষতিকর

 উপাদানদের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করে। ফলে

 রোগমুক্ত শরীরের অধিকারী হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণ হতে

 সময় লাগে না।


ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : কলার শরীরে পটাশিয়াম

 ছাড়াও রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, যা অনেকক্ষণ

 পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে খাওয়ার পরিমাণ কমতে শুরু

 করে। আর কম খেলে যে ওজনও কমে, সে কথা কার

 না আজানা বলুন! ফাইবার কনস্টিপেশনের মতো রোগ

 সারাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।


ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় : কলা খাওয়ার পর যদি কলার

 খোসা মুখে লাগাতে পারেন, তাহলে একাদিক যেমন

 ত্বকের রোগের প্রকোপ কমে, তেমনি স্কিনের হারিয়ে

 যাওয়া ঔজ্জ্বল্য ফিরে আসে। আসলে কলার খোসার

 অন্দরে থাকা একাধিক উপাকারি উপাদান এক্ষেত্রে

 বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কলার খোসায় থাকা

 উপকারি ফ্যাটি অ্যাসিডও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা

 পালন করে থাকে।

অ্যানিমিয়ার মতো রোগের প্রকোপ কমে : কলায় রয়েছে

 বিপুল পরিমাণে আয়রন, যা শরীরে লহিত রক্ত কণিকার

 মাত্রা বৃদ্ধি করার মধ্যে দিয়ে অ্যানিমিয়ার প্রকোপ

 কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যারা

 এমন রোগে ভুগছেন, তারা আয়রন ট্য়াবলেটের

 পাশাপাশি যদি নিয়ম করে কলা খেতে পারেন, তাহলে

 কিন্তু দারুন উপকার মিলতে পারে।

হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে কলার

 ভেতরে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা পাচক রসের

 ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হজম

 প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটে। তাই পুজার পর থেকে যদি পেটটা

 ঠিক না যায়, তাহলে আজ থেকেই নিয়মিত কলা খাওয়া

 শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : কলায় উপস্থিত

 পটাশিয়াম শরীরে লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতে

 বিশেষ ভূমিকা নেয়। ফলে নিয়মিত কলা খেলে দেহ

 নুনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সুযোগ পায় না। ফলে

 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার কোনও

 আশঙ্কাই থাকে না।

পুষ্টির ঘাটতি দূর হয় : শরীরের সচলতা বজায় রাখতে

 প্রতিদিন নির্দিষ্ট মাত্রায় ভিটামিন এবং মিনারেলের

 প্রয়োজন পরে শরীরের। আর এইসব উপাদানের

 যোগান শরীর পায় খাবারের মাধ্যমে। সমস্যাটা হল

 আজকের প্রজন্ম এতটাই ব্যস্ত যে তাদের হাতে ঠিক

 মতো খাওয়া-দাওয়া করার সময় নেই। ফলে যা হওয়ার

 তাই হয়, পুষ্টির ঘাটতি হওয়ার কারণে নানাবিধ রোগ

 এসে বাসা বাঁধে শরীরে। এমন পরিস্থিতি কলা কিন্তু

 দারুন কাজে আসতে পারে। এই ফলটির শরীরে রয়েছে

 প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন এবং মিনারেল। সেই সঙ্গে রয়েছে

 পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং

 ফলেটের মতো উপাদান, যা শরীরকে চাঙ্গা রাখতে

 বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।


কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা


সর্ব ঘটে কাঁঠালি কলা’ এই প্রবাদ বাক্যটি আমাদের মধ্যে সকলেরই প্রায় জানা। আমাদের জীবনে কলার ভূমিকা কিন্তু ঠিক এতটাই, যতটা প্রবাদ বাক্যে মজা করে বলা হয়ে থাকে। স্বাস্থ্য রক্ষায় হোক কিংবা ত্বক ও চুলের যত্নে, প্রত্যেক ক্ষেত্রে কলার ভূমিকা অনস্বীকার্য। এমনকি আমাদের রোজকার জীবনের অধিক ব্যবহৃত ফল গুলির মধ্যে অন্যতম হল কলা। কলার অনেক গুনাগুন রয়েছে, যেগুলি খানিকটা জানলেও অনেকটাই হয়তো আমাদের অজানা।কলা এমন একটি ফল যাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেলস পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম এটি আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কলাম রূপচর্চায় ব্যবহৃত হয় এবং কলা খালি পেটে খাওয়ার চেয়ে খাবারের পরে অর্থাৎ ভরা পেটে খাওয়া বেশি উত্তম এতে আমাদের দেশের অনেক উপকার হয় যা হয়তো আমাদের অনেকেরই অজানা।

দুধ কলা


কল আমাদের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য এবং একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী আমরা সবাই কমবেশি কলা পছন্দ করি কিন্তু অনেকেই হয়ত জানেন না এর গুনাগুন কি যাদের ঘুমের সমস্যা তারা ঘুমানোর আগে একটি কলা খেতে পারেন এবং খাওয়ার পরে কলা এবং এক গ্লাস দুধ খেলে একটি এটি হজমে সাহায্য করে আযমকে ত্বরান্বিত করতে কলা খুবই উপকারী একটি খাদ্য এবং কার্যকরী সুতরাং ভারী খাবার খাওয়ার পরে কলা খেলে এটি হজমে সাহায্য করে তাই যাঁদর হজমে কোন প্রকার সমস্যা হয় তারা খাওয়ার পরে এটি খেতে পারেন এটা আমাদের শরীরের জন্য আশা করছি খুবই উপকারী হবে।

Tag: কলা কখন খাওয়া উচিত , কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা, কলা খেলে কি ওজন কমে, কলা খেলে কি উপকার হয় , কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা, দুধ কলা,

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

 আমাদের সাইটের সকল পিডিএফ এর পাসওয়ার্ড হচ্ছে timeofbd.com