অমৃত , বেদ , সত্য , অমূল্য বাণী

 

অমৃত বাণী, বেদ বাণী, সত্য বাণী ,অমর বাণী, অমূল্য বাণী , বাণী কথা



আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। টাইম অফ বিডি এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা এবং স্বাগতম। আপনারা সবাই আশা করি অনেক ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছি। আপনারা অনেকে বিভিন্ন বাণী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাই আমরা আমাদের এই পোস্টে বিভিন্ন বাণী নিয়ে আলোচনা করেছি পুরো পোস্টটি আপনারা ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আমরা এই পোস্টটি আপনাদের জন্য যে বাণীগুলো সাজিয়েছি তা হলো অমৃত বাণী, বেদ বাণী, সত্য বাণী ,অমর বাণী, অমূল্য বাণী , বাণী কথা

অমৃত বাণী

গীতার কিছু অমৃত বাণী। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে একটু ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন।

হে কৌন্তেয় !! ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে বিষয়ের সংযোগের ফলে অনিত্য সুখ ও দুঃখের অনুভব হয়।সেগুলি ঠিক যেন শীত ও গ্রীষ্ম ঋতুর গমনাগমনের মত ,, অস্থায়ী।সেই ইন্দ্রিয়জাত অনুভূতির দ্বারা প্রাভাবিত না হয়ে সেগুলি সহ্য করার চেষ্টা কর।কর্মেই কেবল তোমার অধিকার আছে কিন্তু কোন কর্মফলে তোমার অধিকার নেই।অতএব কর্ম কর। কিন্তু কর্মফলে যেন কখনও তোমার আসক্তি না হয় কারণ কর্মফলের তৃষ্ণাইকর্মফল-প্রাপ্তির হেতু হয়।সুতরাং কখনও নিজেকে কর্মফলের হেতু বলে মনে করো না এবং তোমার কর্তব্য কর্ম আচরণ না করার প্রতিও আসক্ত হয়ো না।

হে অর্জুন !!ফলভোগের কামনা ত্যাগ করে যোগস্থ হয়ে এবং কর্মের সিদ্ধি ও অসিদ্ধির প্রতি সম বুদ্ধি সম্পন্ন হয়ে নিজের অবশ্য কর্তব্য কর্ম করে যাও।কর্মের প্রতি এই সমবুদ্ধিই যোগ।সমবুদ্ধিযুক্ত পুরুষ পাপ ও পুণ্য উভয় হতেই ইহলোকে মুক্তিলাভ করেন।তুমি এই সমত্বযোগের আশ্রয় নাও।যোগঃ কর্মসু কৌশলম্ !! অর্থাৎ কর্মের কৌশলই যোগ।

ইন্দ্রিয়ের বিষয়সমূহ সম্পর্কে চিন্তা করতে করতে মানুষের তাতে আসক্তি জন্মায় ,,আসক্তি থেকে কামনা উৎপন্ন হয় এবং কামনা থেকে ক্রোধ উৎপন্ন হয়।ক্রোধ থেকে বিবেকনাশ হয় ,, বিবেক নাশ হলে স্মৃতিবিভ্রম ঘটে ,, স্মৃতি বিভ্রম থেকে বুদ্ধিনাশ এবং বুদ্ধিনাশ হওয়ার ফলে সর্বনাশ হয়।

বিষয়কামী ব্যক্তি কখনও শান্তি লাভ করে না।জলরাশি যেমন সদা পরিপূর্ণ এবং স্থির সমুদ্রে প্রবেশ করেও তাকে বিচলিত করতে পারে না,কামনা সমূহও তেমন স্থিতপ্রজ্ঞ ব্যক্তিতে প্রবিষ্ট হয়েও তাকে বিক্ষুব্ধ করতে পারে না ,, তিনিই পরম শান্তি লাভ করেন।


কাম ,, ক্রোধ ও লোভ এই তিনটি নরকের দরজা ,, অতএব এই তিনটি সর্বদাই পরিত্যাগ করবে।


মানুষের কর্তব্য তার মনের দ্বারা নিজেকে জড় জগতের বন্ধন থেকে উদ্ধার করা ,,মনের দ্বারা নিজের আত্মাকে অধঃপতিত করা কখনই উচিত নয়।মনই জীবের অবস্থা ভেদে বন্ধু ও শত্রু হয়ে থাকে।


চঞ্চল ও অস্থির মন যে যে বিষয়ে ধাবিত হয় সেই সেই বিষয় থেকে নিবৃত্ত করে আত্মার বশে আনতে হবে।যে নিজের মনকে জয় করেছে ,,মন তাঁর পরম বন্ধু ,, কিন্তু যিনি তা করতে অক্ষম ,,মনই তাঁর পরম শত্রু।তাই মন জয়ী ও প্রশান্তচিত্ত ব্যক্তি পরমাত্মাকে উপলব্ধি করতে পারেন।তার কাছে শীত ও উষ্ণ ,, সুখ ও দুঃখ এবং সম্মান ও অপমান সবই সমান।


 বেদ বাণী

অনেক হিন্দু ভাই বোন বেদবানী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আমরা এখানে কিছু বেদ বাণী নিয়ে আলোচনা করলাম।

ধর্ম কি সেটা তো বেদ বলেছেই। পরে শ্রীকৃষ্ণ এসে গীতার উপদেশ দিলেন কেন? এতো অবতার কেন? একবার এসে ঈশ্বর পথ তো দেখিয়েছেন । বারবার আসার দরকার কি? শ্রীকৃষ্ণ হয়ে বললেন "যুদ্ধ করো",  বুদ্ধ রূপে দিলেন অহিংসার উপদেশ। শংকরাচার্য হয়ে জ্ঞানের কথা, শ্রীচৈতন্য অবতারে ভক্তি। এই নানারকম উপদেশে আমি তো বিভ্রান্ত! ঈশ্বর এই জগতে এসে এক-একবার এক-রকম কথা বলেন কেন? 


*উত্তরটা দিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ। বললেনঃ  নবাবি আমলের টাকা এ-যুগে চলেনা।* অর্থাৎ সত্য এক হলেও তার প্রয়োগ করতে হবে ঐ বিশেষ যুগের উপযোগী করে। যুগ-সংকটের সমাধান দেখান অবতার। 

অসুখটা কি আগে বোঝো। তারপর তো ওসুধের কথা আসবে। তাছাড়া একই ওসুধ সবাইকে দেবার সময় ডোজ বিচার করো। রোগীকে দেখে ডোজ ঠিক করো। 


*ঠাকুর* তো দিয়ে গেলেন বর্তমান যুগ-সংকটের মন্ত্র। সমাজে কিভাবে ঐ মন্ত্রের প্রয়োগ করতে হবে সেটা দেখালেন *স্বামীজি।* আর ব্যক্তিজীবনে কিভাবে ঐ মন্ত্রকে কিভাবে রূপ দিতে হবে সেটা দেখিয়ে গেলেন *শ্রীমা।* 


বেদান্তের যে বাণী দিব্যত্রয়ীর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেটা আজকের যুগ-সংকটে কোন সমাধান  দিচ্ছে? তাদের বাণীকে কিভাবে রাখবো সমাজের কাছে? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে যুগ-সংকটকে তো বুঝতে হবে। কি এই সংকট? কোন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে?


(1) সবরকম authority ভেঙে পড়ছে সমাজে। মানুষ কারোর উপর বিশ্বাস রাখতে পারছে না। অভিভাবক- শিক্ষক- ধর্মগুরু- রাজনেতা- বুদ্ধিজীবী কেউ আর আগের মতো নির্ভরযোগ্য নন তরুণ প্রজন্মের কাছে। এক অদ্ভুত শূন্যতা চারদিকে! 

     বেদান্ত জোর দেয় inner authority-র উপরে। *স্বামীজি বলেছিলেনঃ বলে 'একে বিশ্বাস করো, ওকে বিশ্বাস করো; আমি বলি "প্রথমে নিজেকে বিশ্বাস করো দেখি, তোমার মধ্যেই তো অনন্ত শক্তি লুকিয়ে আছে, আত্মবিশ্বাসী হও।*

     বেদান্তের এই আত্মবিশ্বাস ও ধ্যান, এই দুটির উপর তিনি জোর দিয়েছিলেন। ধ্যানের মাধ্যমে নিজের মধ্যে স্থিরতা খুঁজে পাওয়া ও আত্মশক্তির প্রকাশ দেয় সংকটের সমাধান। 


(2) মূল্যবোধ ভেঙে যাচ্ছে। নীতিবাদে মানুষ আস্থা হারাচ্ছে। সততা দিয়ে কি জীবনের উচ্চাকাংখা পূর্ণ করা সম্ভব? এটাই প্রশ্ন করছে তরুণ প্রজন্ম।

     সমাজে মানুষ নানান সম্পর্কে জড়িয়ে আছে। স্বামী-স্ত্রী, অভিভাবক-সন্তান, শিক্ষক-ছাত্র, বন্ধু, মালিক-কর্মী, আত্মীয়, নেতা-জনতা ইত্যাদি। আর প্রতিটি সম্পর্কই দাঁড়িয়ে আছে পারস্পরিক বিশ্বাসের উপর। এই বিশ্বাস ভেঙে গেলে সেই সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়, ভেঙে যায়। ••• আর আমার বিশ্বাসযোগ্যতা নির্ভর করে আমার সততার উপর।

     *স্বামীজির কথাঃ পরের উপকারে নিজেরই উপকার।* আমার কাজে যত বেশি রোগী উপকৃত হবে, ডাক্তার হিসেবে আমি ততই সফল হবো। গ্রাহকদের সন্তুষ্ট করতে পারলে তবেই ব্যবসায়ী বেশি লাভ করতে পারবেন। পাঠকেরা আমার বই পড়ে উপকৃত হলে তখনই আমার পক্ষে সম্ভব বিখ্যাত লেখক হওয়া। নাম তো হবেই, রয়ালটি থেকে টাকাও বেশি পাবো।

     অতএব সুখী ও সমৃদ্ধিশালী জীবনের অধিকারী হতে গেলে সততা ও পরোপকারী হওয়া দরকার, নীতিবাদি হতে হবে, মূল্যবোধ প্রয়োজন ।


 সত্য বাণী 

আজকে আমরা জানব বাবা লোকনাথের এমন কিছু বাণী যা জীবনে চলার পথে আমাদের কাজে লাগে –

১) যাহারা আমার নিকট আসিয়া, আমার আশ্রয় গ্রহণ করে তাহাদের দুঃখে আমার হৃদয় আদ্র হয়, এই আদ্রতাই আমার দয়া ইহাই আমার শক্তি যা তাদের উপর প্রসারিত হয় এবং তাহাদের দুঃখ দূর হয়।

২) অন্ধকার ঘরে থাকলে তোকে যদি কেহ জিজ্ঞাসা করে তুই কে, তুই বলিস আমি, আমাকে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করে আমি বলি আমি নামে নামে এত মিত্রতা হয় আর আমি যে আমি যে কি কোন আমি কোনো মিত্রতা হইতে পারে না।

৩) সত্য এর মত পবিত্র আর কিছু নেই, সত্যিই স্বর্গ গমন এর একমাত্র সোপান রূপ সন্দেহ নেই।

৪) যে ব্যক্তি সকলের সুহৃদ। আর যিনি কায়মনোবাক্যে সকলের কল্যাণ সাধন করেন তিনি যথার্থ জ্ঞানী।

৫) অর্থ উপার্জন করা, তা রক্ষা করা, আর তা ব্যয় করা, সময় বিশ্ব দুঃখ ভোগ করতে হয়। অর্থ সকল অবস্থাতেই মানুষকে কষ্ট দেয়, তাই অর্থব্যয় হলে বা চুরি হলে তার জন্য চিন্তা করে কোন লাভ নেই।

অমর বাণী 

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনারা হয়তো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় অমর বাণী সম্পর্কে খুঁজছেন তাই আমরা আপনাদের সুবিধার্থে বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের কিছু অমর বাণী নিয়ে হাজির হয়েছি আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।

একজন সুন্দর, আকর্ষণীয় রমণীর পাশে ২ ঘণ্টা বসে থাকুন, দেখবেন সময় উড়ে চলে গেছে!! এবার গ্রীষ্মের গরমের মাঝে রাস্তায় ২ মিনিট হাঁটুন, মনে হবে আপনি অনন্তকাল ধরে হাঁটছেন...

আমি সবসময়ই পরীক্ষার বিরােধীতা করি। পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের জানার আগ্রহকে মেরে ফেলে। শিক্ষার্থীর জীবনে কোন ভাবেই দুইটির বেশি পরীক্ষা দেওয়া উচিত নয়।

“ এই পৃথিবী কখনাে খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।".. 

পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস; কিন্তু আপনি টি মাছকে তার গাছ বেয়ে উঠার সামর্থ্যের উপর বিচার করেন তাহলে সে সারা জীবন নিজেকে শুধু অপদার্থই ভেবে যাবে।

যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে দিয়েছিল আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। কারন তাদের না এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি।৷" ...

স্কুলে যা শেখানাে হয়, তার সবটুকুই ভুলে যাবার পর যা থাকে; তাই হলাে শিক্ষা৷"

অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

"যেখানে বিজ্ঞান শেষ সেখানে দর্শন শুরু, যেখানে দর্শন শেষ সেখানে ধর্ম শুরু"

- আইনস্টাইন।

বাস্তবতা নিছক একটি বিভ্রম, যদিও এটি খুব স্থায়ী

- অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

সফল মানুষ হওয়ার চেষ্টা করার থেকে বরং মূল্যবােধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করাে।

- অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত স সৌন্দর্যময় জিনিসগুলাে হলাে শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব

যেকোন বুদ্ধিমান বােকা জিনিষকে বড় করতে পারে, আরাে জটিল, এবং আরও তীব্র। এটি একটি প্রতিভাকে স্পর্শ করে, এবং সাহস অনেকটা বিপরীত দিকে অগ্রসর হয়। ".

"যদি আমাকে একটি সমস্যা সমাধানের জন্য এক ঘন্টা বেঁধে দেয়া হয়, আমি ৫৫ মিনিট সমস্যাটা নিয়ে চিন্তা করি এবং বাকি ৫ মিনিট সমাধানটা নিয়ে চিন্তা করি". 

অমূল্য বাণী

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনারা অনেকেই অমূল্য বাণী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাই কিছু অমূল্য বাণী  হাজির করেছি আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।

অমূল্য বাণী সমগ্র।


১. "যদি আপনি মেধার দৌড়ে জিততে না পারেন, তবে পরিশ্রমের দৌড়ে জেতার চেষ্টা করুন। কেন না এর বিপরীতে প্রতিযোগীর সংখ্যা কম কিন্তু জয়ী হবার সম্ভাবনা বেশি।"

—স্টিফেন উইন


২. "জগতের সকল বিজয়ের মধ্যে সেরা হলো নিজেকে জয় করা। কেননা তুমি যদি নিজের কাছে পরাজিত হও তাহলে এর চেয়ে লজ্জাজনক আর কিছুই হতে পারে না। যে বিশ্ব জয় করবে, সে নিজের কাছে পরাজিত হতে পারেনা।"


৩. "তিনিই বুদ্ধদেব বসু, যিনি দিনে ষোলো থেকে আঠারো ঘন্টা পর্যন্ত পড়াশুনা এবং লেখালেখিতে ডুবে থাকতেন।"


৪. "যে ব্যাক্তি কখনো আশা ছাড়ে না তাকে হারানো সবচেয়ে কঠিন।"


৫. "মন ভালো করার জন্যে খুব বেশী কিছু দরকার হয় না। প্রিয় মানুষ গুলোর একটু হাসিই যথেষ্ট।"


৬. হোম কোয়ারান্টাইন হলো পড়াশোনার "গোল্ডেন টাইম!"


৭. "হোম কোয়ারেন্টাইনকে ব্যপক পড়াশোনার মাধ্যমে স্বরণীয় করে রাখো। 


 বাণী কথা 

আপনারা হয়তো সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্টে বাণী কথা খোঁজাখুঁজি করছেন তাই আপনাদের সুবিধার্তে কিছু বাণী কথা নিয়ে আমরা আমাদের এই পোস্টটি হাজির করেছি আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

পা পিছলে পড়ে যাওয়া লজ্জার কথা নয়। বরং যথা সময়ে উঠে না দাঁড়ানােই লজ্জার ব্যাপার।


তর্কে জেতা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং বুদ্ধিমানের কাজ হল তর্কে না জড়ানাে।


তুমি যতটা মূল্যবান ততটা সমালােচনার পাত্র হবে।


বুদ্ধির সীমা আছে কিন্তু বােকামীর কোন সীমা নেই।


জ্ঞানী মূর্খকে চিনতে পারে কেননা সে জ্ঞানী। পক্ষান্তরে মূর্খ জ্ঞানীকে চিনতে পারে না, কেননা সে মূর্খ।


আহমকের সাথে তর্ক কর না। কারণ,মানুষ হয়ত দুজনের মাঝে পার্থক্য করতে ভূল করবে।


ভূল করা দোষের কথা নয় বরং ভূলের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকা দোষণীয়।


মানুষের সাথে বন্ধুত্ব ছিন্ন করে অর্থ উপার্জন করতে যেও না। কারণ, বন্ধুত্ব স্থাপনই অর্থাপর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।


বন্ধুত্ব একটি ছাতার ন্যায়। বৃষ্টি যতই প্রবল হয় ছাতার ততই প্রয়াজন হয়।


মানুষের সাথে সে রূপ আচরণ কর যেমন তারা পছন্দ করে। নিজের পছন্দ মাফিক আচরণ কর না।


Tag:অমৃত বাণী, বেদ বাণী, সত্য বাণী ,অমর বাণী, অমূল্য বাণী , বাণী কথা