বাংলা হাসির জোকস | Bangla ludicrous jokes
প্রিয় পাঠক-পাঠিকাবৃন্দ, আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। timeofbd.com এর পক্ষ থেকে সকলকে স্বাগতম।
সুস্থ ও খুশি থাকার জন্য সবচেয়ে বড় ঔষুধ হলো হাসি। হাসিখুশি থাকার জন্যই আমরা কতকিছু করে থাকি। কিন্তু কোনোকারণে প্রিয়জন থেকে দূরে থাকলে বা অন্য যেকোনো কারণে যদি আপনার মন খারাপ থাকে তাহলে আমরা আজ আপনার জন্য নিয়ে এলাম বাংলা হাসির জোকস, বাংলা jokes, বাংলা জোকস, জোকস বাংলা আমাদের এই সাইট থেকে আপনাদের পছন্দের বাংলা হাসির জোকস, বাংলা jokes, বাংলা জোকস, জোকস বাংলা নিজে পড়ুন এবং অন্যদের সাথেও শেয়ার করুন। আশাকরি এখান থেকে বাংলা হাসির জোকস, বাংলা jokes, বাংলা জোকস, জোকস বাংলা পড়ে আপনার ঠোঁটে আসবে হাসি এবং কেটে যাবে আপনার দুঃখ।
বাংলা হাসির জোকস | বাংলা jokes | বাংলা জোকস | জোকস বাংলা
নির্ভরযোগ্য প্রার্থী
ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রার্থীকে বলছেন কর্মকর্তা, ‘আমাদের এখানে কিন্তু আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করতে হবে।’ প্রার্থী: সে ক্ষেত্রে আমিই বোধহয় আপনার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রার্থী। কর্মকর্তা: কীভাবে? প্রার্থী: আমি গত চার মাসে ১০ বার চাকরিস্থল বদল করেছি।
খাবার ঠিকই আছে…তবে
পরিচিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে খদ্দের ওয়েটারকে ডেকে বলল, ‘তোমাদের আগের বাবুর্চিটা মারা গেছে, তাই না?’ ওয়েটার অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘আপনি কি করে জানলেন, স্যার? খাবার কি খারাপ হয়েছে?’ খদ্দের জবাব দেয়, ‘না…খাবার ঠিকই আছে…তবে আগে সাদা চুল পেতাম, ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি।’
পার্থক্য
: একতলা ও নয়তলা থেকে পড়ে যাওয়ার মধ্যে পার্থক্য কী? : নয়তলা থেকে পড়ে গেলে চিৎকার হয় এ রকম: ‘আ—আ—আ—আ—বুম!’ আর একতলা থেকে পড়ে গেলে: ‘বুম! Av@Av@Av@!’
প্রমাণট্রমাণ
ম্যানেজার : তুমি বলছ তুমি এ যাবৎ দু-তিনটা হোটেলে বেয়ারার কাজ করেছ। তা কোনো প্রমাণট্রমাণ আছে কি? বেয়ারা : স্যার, এই দেখুন, চারটা চামচ, তিনটা রুপার ডিশ, পাঁচটা এসট্রে আর একটা দামি তোয়ালে।
বয়স
সাংবাদিকঃ সেকি! আপনার মা যে বললেন আপনার বয়স ত্রিশ। নায়িকাঃ মা মিথ্যে বলেননি। তবে আমি গুনতে শিখেছিলাম ছয় বছর বয়সে।
বাইবেল
: বাইবেল পড়েছ? : না সিনেমা হলে দেখে নেব।
বাবার ইন্টারভিউ
ছোট্ট মেয়েটি এসে বাবাকে জিজ্ঞেস করল, ‘বাবা, আম্মু কি আমার যত্ন নেয়?’
চোখ বড় বড় করে বাবা খুব আদুরে গলায় বলল, ‘অবশ্যই! আম্মু তোমার অনেক যত্ন নেয়। তোমাকে খাইয়ে দেয়। অসুখ হলে তোমার সেবা-যত্ন করে। তোমাকে গান গেয়ে শোনায়।’
‘দাদুভাই কি আমার যত্ন নেয়?’
‘অবশ্যই! দাদুভাই তোমাকে গল্প শোনায়। তোমার জন্য সুন্দর সুন্দর গিফট, চকলেট নিয়ে আসে।’
‘আর দাদুমণি?’
‘দাদুমণিও।’
‘আর ফুপি?’
‘ফুপি তো তোমার জন্য পাগল। ছুটি পেলেই তোমাকে দেখতে চলে আসে।’
‘আ…র রহিমার মা?’
‘ও, ও তোমার অনেক যত্ন নেয়। তোমার কাপড় ধুয়ে দেয়, বিছানা ঠিক করে দেয়, ঘুম পাড়িয়ে দেয়।’
সবকিছু শুনে ছোট্ট মেয়েটি সন্তুষ্ট হয়ে বলবে, ‘তাহলে তো আম্মু ঠিকই বলেছে। এ বাসায় একমাত্র তুমিই কোনো কাজের না।’
বিমানবাহিনী পছন্দের কারণ
বিমানবাহিনীতে একটি ইন্টারভিউ। –সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনী- এই তিনটির মধ্যে বিমানবাহিনীকে পছন্দ করলে কেন? –একমাত্র বিমানবাহিনীর যোদ্ধারাই পালানোর সময় ঘন্টায় ৫০০ মাইল বেগে পালাতে পারে।
বিশ্বমান
বাংলাদেশের গাড়িগুলোকে বিশ্বমানে পৌঁছে দিতে হলে কী করতে হবে? -বিশ্বমানকে বাংলাদেশের মানে নামিয়ে আনতে হবে।
বীজই লাগাতে ভুলে গেছি
সোভিয়েত যুগের কথা। পরীক্ষা হচ্ছে যৌথ খামারের পরিচালকদের। -আপনি যৌথ খামারের পরিচালক। আপনার জমিগুলোতে এবার ফলন হয়নি। কী কারণে এটা হতে পারে বলে আপনি মনে করেন? -আবহাওয়া ভালো ছিল না, ফলনের উপযুক্ত পরিবেশ ছিল না। -নতুন কিছু ভাবুন, জনাব ডিরেক্টর। -হতে পারে, বীজই লাগাতে ভুলে গেছি।
ভুল করে
: ভুল করে সবচেয়ে বেশি কী খোলা হয়, জানো? : মুখ। সহিদ, নিউমার্কেট, খুলনা সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯
মঞ্চে পার্ট
: তোমার পূর্বপুরুষদের মধ্যে কেউ কি কখনো মঞ্চে উঠেছে বা ফিল্মে পার্ট করেছে। : আমার এক খুড়ো একবার মঞ্চে উঠেছিলেন, ঐ অনুষ্ঠানে তিনিই ছিলেন মুখ্য ভুমিকায়, তবে সে যাত্রা মঞ্চটা ধসে পড়ে! : সে কী! তোমার খুড়ো মাটিতে পড়ে গেলেন ? : ঠিক তা নয়, গলায় বাঁধা দড়িটা ত্তঁকে পড়তে দেয় নি।
যোগ্যতা
: নাইট র্গাড হিসেবে আপনার বিশেষ যোগ্যতা কি? : আমি স্যার অল্প গোলমালেই জেগে উঠতে পারি।
শিশু সম্পর্কে অভিজ্ঞতা
—আপনি যে আমার শিশু পরিচর্যার কাজ করবেন বলছেন, আপনার কি শিশু সম্পর্কে কোনো অভিজ্ঞতা আছে? —অফকোর্স, আমি নিজেই তো একসময় শিশু ছিলাম!
হাতি কখনো হারায় না
: বলো তো হাতি কোথায় খুঁজে পাওয়া যায়? : হাতি কখনো খুঁজতে হয় না। হাতি এত বড় যে কখনো হারায় না।
উপস্থিত
উকিলঃ দেখুন তো, এই ছবিটা চিনতে পারেন কি না? সাক্ষীঃ আরে, এটা তো আমার ছবি। উকিলঃ আচ্ছা, এবার বলুন, এই ছবিটা যখন তোলা হয় তখন কি আপনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন?
একটু বর্ণনা
উকিলঃ তার মানে আপনি বলতে চাইছেন, ওটা কী জিনিস আপনি তা জানেন না? সাক্ষীঃ হ্যাঁ। উকিলঃ এমনকি ওটা দেখতে কেমন তাও জানেন না? সাক্ষীঃ হ্যাঁ। উকিলঃ তাহলে ওটা সম্পর্কে একটু বর্ণনা দিন তো।
কখন ঘড়িটি দিলেন
উকিল: আচ্ছা, আপনি ওই লোকের ঘড়ি চুরি করলেন কেন? মক্কেল: না! আমি তো চুরি করিনি। তিনি নিজেই আমাকে ঘড়িটি দিয়েছেন। উকিল: কী বলছেন! তিনি কখন আপনাকে ঘড়িটি দিলেন? মক্কেল: কেন? আমি যখন আমার বন্দুকটি দেখালাম!
কটা কিছু বলতেই হবে
হন্তদন্ত হয়ে মহিলা ছুটে এলেন : আমি কিছু শুনতে চাই না ডাক্তার সাহেব আপনি আমার সমস্যাটা মোটেই গুরুত্ব দিচ্ছে না, আজ আপনাকে একটা কিছু বলতেই হবে। : একটা না আমি তিনটা কথা বলব। এক, আপনি অত্যধিক মোটা একজন মহিলা; দুই, আপনার বাস্তব বুদ্ধি কম; তিন, ডাক্তার সাহেব পাশের রুমে বসেন। আমি একজন উকিল।
কারণ জানতাম
উকিল: দুর্ঘটনার সময় আপনি কি সেখানে উপস্থিত ছিলেন? প্রত্যক্ষদর্শী: হ্যাঁ। উকিল: দুর্ঘটনাস্থল থেকে আপনি ঠিক কতটুকু দূরে ছিলেন? প্রত্যক্ষদর্শী: ৪০ ফুট সাড়ে ছয় ইঞ্চি। উকিল: হুমম্। এত নিশ্চিত হয়ে বললেন কী করে? প্রত্যক্ষদর্শী: গজ ফিতা দিয়ে মেপে রেখেছিলাম। উকিল: কেন? প্রত্যক্ষদর্শী: কারণ, জানতাম, আপনার মতো কোনো একজন আমাকে এই প্রশ্নটা করবে!
কিছু বলার আছে
উকিল: মাননীয় আদালত, সব তথ্যের ভিত্তিতে এটা নিঃসন্দেহে প্রমাণিত যে, আমার মক্কেল জনাব ছক্কু সম্পূর্ণ নির্দোষ। ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে তিনি কোনোভাবেই জড়িত নন। অতএব, তাঁকে বেকসুর খালাস দেওয়া হোক। বিচারক: তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে জনাব ছক্কুকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো। জনাব ছক্কু, আপনার কি কিছু বলার আছে? ছক্কু: আমাকে কি ব্যাংকের টাকাগুলো ফেরত দিতে হবে?
কী কী ভুলে গেছেন
উকিলঃ তাহলে মাথায় আঘাত পেয়ে আপনার স্মৃতিশক্তির ক্ষতি হয়েছিল? সাক্ষীঃ হ্যাঁ। উকিলঃ কী ধরনের ক্ষতি হয়েছিল তা বলতে পারবেন? সাক্ষীঃ আমি ভুলে গেছি•••। উকিলঃ আপনি ভুলে গেছেন? আচ্ছা, কী কী ভুলে গেছেন সেটা একটু বলতে পারবেন?
গরু চুরির মামলা
উকিলবাবু : তোমার তাহলে চুরির মামলা? কিন্তু মামলার খরচ চালাবে কী করে? মক্কেল : হুজুর টাকাপয়সা নেই। তবে একটা গরু আছে। উকিলবাবুন : ঠিক আছে। তাহলে গরু বেচেই আমার ফি দেবে। তা পুলিশ তোমার নামে কোন জিনিস চুরির মামলা দিয়েছে। মক্কেল : ওই গরু চুরির মামলা হুজুর।
চলে যাওয়ার আগ পর্যন্ত
উকিলঃ আপনি সেখান থেকে কখন গিয়েছিলেন? সাক্ষীঃ রাত আটটার দিকে। উকিলঃ তার মানে, আপনি চলে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন, ঠিক কি না? সাক্ষীঃ হ্যাঁ, তাই তো!
চোরের মা’র ৫০০ সাক্ষী
উকিল বলছেন চোরকে, ‘তুমি বলছ তুমি নিরপরাধ, অথচ পাঁচজন সাক্ষী বলছে তারা তোমাকে দোকান থেকে ঘড়িটা চুরি করতে দেখেছে।’ চোর: হুজুর, আমি এমন ৫০০ জনকে হাজির করতে পারব, যারা আমাকে চুরি করতে দেখেনি!
ছবিটা তোলার সময় উপস্থিত
উকিল: দেখুন তো, এই ছবিটা কি আপনার? বাদী: জি। উকিল: ছবিটা তোলার সময় কি আপনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন?
জন্মদিন
উকিলঃ আপনার জন্ম দিন কবে? সাক্ষীঃ ১৫ জুলাই। উকিলঃ কোন বছর? সাক্ষীঃ প্রতিবছর।
টাকা দিয়ে জলদি কেটে পড়ুন
নতুন এক মক্কেল বিখ্যাত এক উকিলের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন— মক্কেল: আচ্ছা, আপনার ফি কত? উকিল: আমি প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে ১৫ হাজার টাকা নিই। মক্কেল: কেন, আপনি এত বেশি টাকা নেন কেন? উকিল: এটাই তো আমার ন্যায্য পারিশ্রমিক। হাতে সময় কম। এবার আপনার তিন নম্বর প্রশ্নটি বলে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে জলদি কেটে পড়ুন!
ডিভোর্স করার গ্রাউন্ড
ভদ্রলোক : আমি আপনার কাছে জানতে এসেছি আমার ডিভোর্স করার গ্রাউন্ড আছে কি না? উকিল : আপনি কি বিবাহিত? ভদ্রলোক : অবশ্যই। উকিল : তা হলে গ্রাউন্ড আছে।
দুটো রুমালই চুরি গেছে
উকিল : কী করে বুঝলেন আসামির পকেটে পাওয়া রুমালটি আপনারই? বাদী : ওটার কোনায় ‘পি’ লেখা ছিল। উকিল : হাহ! আমার পকেটেও একটা ‘পি’ লেখা রুমাল আছে। বাদী : ঠিক আছে। আমার তবে দুটো রুমালই চুরি গেছে।
দুর্ঘটনাটা কোথায় হয়েছিল
উকিলঃ তাহলে বলুন, দুর্ঘটনাটা কোথায় হয়েছিল? সাক্ষীঃ ৪৯৯ মাইলফলকের কাছে। উকিলঃ ৪৯৯ মাইলফলকটা কোথায়? সাক্ষীঃ সম্ভবত ৪৯৮ আর ৫০০ মাইলফলকের মাঝামাঝি।
দূরে থাকার চেষ্টা
উকিল বলছেন আসামিকে, ‘এবারের মতো তোমাকে বেকসুর খালাস পাইয়ে দিলাম। কিন্তু এখন থেকে পাজি লোকজনের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবে।’ আসামি: অবশ্যই স্যার। আমি অবশ্যই আপনার কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করব।
পাগল-ছাগলের প্রলাপ
এক প্রখ্যাত উকিল বিচারকের চাকরি পেয়েও ফিরিয়ে দিলেন। তার যুক্তি- ‘ঘন্টার পর ঘন্টা জুড়ে আমি পাগল-ছাগলের প্রলাপ শুনতে রাজি নই।’
পুরুষ না মহিলা
উকিলঃ লোকটা দেখতে কেমন ছিল সেটা বলতে পারবেন? সাক্ষীঃ সে ছিল মাঝারি গড়নের আর তার মুখে দাড়ি ছিল। উকিলঃ আচ্ছা। এবার বলুন, সে পুরুষ না মহিলা?
প্রথম কথা
উকিলঃ সকালে জেগে উঠে আপনার স্বামী প্রথম কোন কথাটা বলেছিল? সাক্ষীঃ সে বলল, ‘আমি কোথায়, ক্যাথি?’ উকিলঃ কিন্তু এতে দুঃখ পাওয়ার কী আছে? সাক্ষীঃ কারণ আমার নাম তো সুসান!
বয়স কত
উকিলঃ আপনার সঙ্গে যে ছেলেটি থাকে তার বয়স কত হবে? সাক্ষীঃ ৩৮ বা ৩৫ বছর হবে, সঠিক বলতে পারছি না। উকিলঃ সে আপনার সঙ্গে কত দিন বসবাস করছে? সাক্ষীঃ ৪৫ বছর ধরে।
ভদ্রলোকের সামনে গালাগালি
উকিল : এই লোকটা কি আপনাকে জঘন্য গালাগালি করেছে? বাদী : জি, স্যার ! আমাকে ও যে সব গালাগালি দিয়েছে তা ভদ্রলোকের সামনে বলার না। উকিল : ঠিক আছে, আমরা সবাই আদালত কক্ষ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছি, আপনি ওই গালাগালিগুলো জজ সাহেবকে শুনিয়ে দিন।
ভালো করে ভেবে দেখুন
এক ভদ্রলোকঃ আমি আমার বউকে ডিভোর্স দিতে চাই। আইনজীবীঃ কারণ কী? ভদ্রলোকঃ আমার বউ আমার সঙ্গে গত ছয় মাস কোনো কথা বলেনি। আইনজীবীঃ ব্যাপারটা ভালো করে ভেবে দেখুন। এ রকম নীরব স্ত্রী কিন্তু খুব একটা সহজে পাওয়া যায় না। হিমা জাহান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯
ভুলে যাওয়ার উদাহরণ
উকিল: আপনি বলতে চাইছেন, আপনার ভুলে যাওয়া রোগ আছে? বিবাদী: জি। উকিল: এমন কিছুর উদাহরণ দিতে পারেন, যা আপনি ভুলে গেছেন!
মগজ ছাড়া বাঁচতে পারত
উকিলঃ আচ্ছা ডাক্তার সাহেব, ময়নাতদন্তের আগে আপনি কি তার পালস পরীক্ষা করেছিলেন? সাক্ষীঃ না। উকিলঃ আপনি কি তার রক্তচাপ পরীক্ষা করেছিলেন? সাক্ষীঃ না। উকিলঃ তার শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা করেছিলেন? সাক্ষীঃ না। উকিলঃ তাহলে তো ময়নাতদন্তের সময় রোগী বেঁচেও থাকতে পারত, তাই না? সাক্ষীঃ না। উকিলঃ আপনি কীভাবে এত নিশ্চিত হলেন? সাক্ষীঃ কারণ তার মগজ আমার টেবিলে […]
ময়নাতদন্ত
উকিলঃ আচ্ছা, ডাক্তার সাহেব, আপনি কতগুলো মৃত মানুষের ময়নাতদন্ত করেছেন? সাক্ষীঃ সবগুলোই তো মৃত। জীবিত মানুষের ময়নাতদন্তে অনেক ঝামেলা।
ময়নাতদন্ত করছি কেন
উকিলঃ আপনি কি বলতে পারবেন, ঠিক কখন আপনি লাশটির পরীক্ষা শুরু করেছিলেন? সাক্ষীঃ রাত সাড়ে আটটার দিকে আমি ময়নাতদন্তের কাজ শুরু করি। উকিলঃ আক্কাস সাহেব কি তখন মারা গিয়েছিলেন? সাক্ষীঃ না, তিনি টেবিলে বসে বসে অবাক হয়ে ভাবছিলেন, আমি ময়নাতদন্ত করছি কেন।
মিথ্যা বলে লাভ কী
বিচারের সময় জজ আসামিকে বললেন, তুমি মিথ্যা কথা বলছ। আসামি বলল, না হুজুর, আমার মিথ্যা বলে লাভ কী? আমি তো উকিল নই।
মুখে বলবে
উকিলঃ আমার সব প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই মুখে বলবে, ঠিক আছে? সাক্ষীঃ আচ্ছা। উকিলঃ এবার বলো, তুমি কোন স্কুলে পড়তে? সাক্ষীঃ মুখে•••।
মুখোশের নিচে
উকিলঃ যে লোকটা আপনার ওপর হামলা চালিয়েছিল সে দেখতে কেমন ছিল সেটা বলতে পারবেন? সাক্ষীঃ না, সে মুখোশ পরে ছিল। উকিলঃ মুখোশের নিচে কী ছিল? সাক্ষীঃ আ••• তার মুখ।
রতনে রতন চেনে, উকিলে চেনে উকিল
রতনে রতন চেনে, উকিলে চেনে উকিল আদালতে দুই পক্ষের উকিলে ঝগড়া বেঁধেছে । প্রথম উকিল : আপনি মিথ্যাবাদী, জোচ্চোর । দ্বিতীয় উকিল : মুখ সামলে কথা বল । তুমি তো ধাপাবাজ, নচ্ছার । বিচারক : আঃ এত গোলমাল কিসের । আপনারা দুজনকেই তো দেখছি বেশ ভাল ভাবেই চিনে নিয়েছেন, এখন মামলার কথা বলুন ।
রিভলবারের সামনে মেয়ে-মানুষ
উকিল : তা হলে ঐ ভদ্রলোক যখন রিভলবার হাতে আপনার দিকে এগিয়ে আসছিলেন তখন আপনার হাতে কিছুই ছিল না? মক্কেল : ছিল, ঐ ভদ্রলোকের স্ত্রীই ছিল আমার হাতে কিন্তু রিভলবারের সামনে মেয়ে-মানুষ আর কী কাজে আসবে বলুন।
স্বামীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার
উকিল প্রশ্ন করছেন এক ভদ্রমহিলাকে, ‘যেদিন আপনার স্বামীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হলো, সেদিন সকালে ঘুম ভেঙে তিনি প্রথম কী বলেছিলেন?’ ভদ্রমহিলা: বলেছিলেন, ‘শুভ সকাল, ফারাহ।’ উকিল: উত্তরে আপনি কী বললেন? ভদ্রমহিলা: বললাম, আমার নাম ফারাহ নয়, আমার নাম তন্বী!
হাতে কি কিছুই ছিল না
আদালতে আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন উকিল- : কিন্তু ওই ভদ্রলোক যখন রিভলবার হাতে আপনার দিকে এগিয়ে আসে, তখন আপনার হাতে কি কিছুই ছিল না?
১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই
মিস্টার রবার্ট আর মিসেস রবার্ট দুজন প্রায়ই একটি বেসরকারি বিমানবন্দরে বেড়াতে যান। সুন্দর, ছোট্ট বিমানগুলো দেখে রবার্ট মাঝেমধ্যে স্ত্রীকে বলেন, ‘আমরা যদি একদিন এমন একটি বিমানে ঘুরে বেড়াতে পারতাম!’‘ মাথা খারাপ! অমন একটা বিমানে চড়তে ১০০ ডলার লাগে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’ স্বামীকে বোঝান মিসেস রবার্ট।
এভাবে এক দিন, দুই দিন, তিন দিন…প্রতিদিন মিস্টার রবার্টের একই আবদার। মিসেস রবার্টেরও একই কথা, ‘…১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
অবশেষে একদিন একজন বৈমানিক তাঁদের প্রতি সদয় হলেন। বললেন, ‘আমি তোমাদের বিনা মূল্যে আকাশটা ঘুরিয়ে আনতে পারি এক শর্তে। তোমরা একটা টুঁ শব্দ করতে পারবে না। যদি করো, তাহলে ১০০ ডলার দিতে হবে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
মিস্টার আর মিসেস রবার্টকে নিয়ে বিমান আকাশে উড়ল। তাঁদের ভয় দেখানোর জন্য বৈমানিক আকাশে বেশ কয়েকবার ডিগবাজি খেলেন, মাটির খুব কাছাকাছি দিয়ে ছুটে গেলেন, প্রচণ্ড ঝাঁকি দিলেন। পেছনে টুঁ শব্দটাও হলো না। নিচে নেমে বৈমানিক বললেন, ‘কীভাবে পারলেন আপনারা?’
রবার্ট বললেন, ‘আমার স্ত্রী যখন জানালা দিয়ে পড়ে গেল, তখন একবার কথা বলব ভেবেছিলাম। কিন্তু চুপ মেরে গেছি। মুখ খুললেই তো ১০০ ডলার! আর আপনি তো জানেন, ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
আশাবাদী-নিরাশাবাদী-কৃপণ
আশাবাদীরা বলে, ‘গ্লাসটি অর্ধেক পানিতে পূর্ণ।’ নিরাশাবাদীরা বলে, ‘গ্লাসটি অর্ধেক খালি।’ কৃপণেরা বলে, ‘গ্লাসটি যতটুকু হওয়া উচিত ছিল, তার চেয়ে দ্বিগুণ বড়। কী দরকার ছিল এই বাড়তি খরচটুকু করার!’
কৃপণের দান
ভীষণ কৃপণ বলে পরিচিত এক লোকের কাছে গিয়ে কিছু দান করতে বলল অনাথ আশ্রমের দু’জন লোক। লোকটি বলল, আচ্ছা যান, আগামীকাল আমি পাঠিয়ে দেব। পরদিন লোকটি রাস্তা থেকে ধরে এনে কয়েকটা অনাথ বালককে আশ্রমে পাঠিয়ে দিল।
কৃপণের হাত
জয়নাল সাহেব বেজায় কৃপণ। একদিন তিনি গাড়িতে করে যাওয়ার সময় হঠাৎ বিশাল একটা ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে গেল। গাড়িটা দুমড়েমুচড়ে গেলেও প্রাণে বাঁচলেন জয়নাল। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দেখল, জয়নাল সাহেব গাড়ির পাশে বসে হাউমাউ করে কাঁদছেন, আর বলছেন, ‘আমার এত দামি গাড়িটার কী হলো গো…’
পুলিশ: আপনি তো ভাই অদ্ভুত লোক! গাড়ি না হয় গেছে, কিন্তু আপনার হাতটা যে ভেঙেছে, সে খেয়াল আছে?
এতক্ষণে হাতের দিকে খেয়াল হলো জয়নাল সাহেবের। এবার আরও জোরে হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলেন, আর বললেন, ‘ও খোদা গো! আমার এত সাধের দামি রোলেক্স ঘড়িটা…’
খরচ বাঁচানো
দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে। ১ম বন্ধু: হেঃ হেঃ…জানিস, আমার মাথায় কত বুদ্ধি? বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায় বউকে সঙ্গে না নিয়ে আমি একাই গেছি। ব্যস, অর্ধেক খরচ বেঁচে গেছে! ২য় বন্ধু: এ আর এমন কী? আমি তো পুরো খরচই বাঁচিয়েছি! ১ম বন্ধু: কীভাবে? ২য় বন্ধু: মধুচন্দ্রিমায় আমি না গিয়ে বউকে তার এক বন্ধুর সঙ্গে পাঠিয়েছি!
চিরুনির শেষ কাঁটা
এক কিপটে গেছে চিরুনি কিনতে। কিপটে: ভাই সাহেব, আমার একটা নতুন চিরুনি দরকার। পুরোনোটার একটা কাঁটা ভেঙে গেছে কিনা…। দোকানদার: একটা কাঁটা ভেঙে গেছে বলে আবার নতুন চিরুনি কিনবেন কেন? ওতেই তো চুল আঁচড়ে নেওয়া যায়। কিপটে: না রে, ভাই, ওটাই আমার চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল যে!
ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও
রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে। রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত? বিক্রেতা: তিন টাকা। রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো? বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা। রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও!
টাকা বাঁচানো
ছেলে: বাবা, তুমি কি কিছু টাকা বাঁচাতে চাও? বাবা: নিশ্চই চাই। ছেলে: তাহলে আমাকে একটা বাইক কিনে দাও। জুতার ক্ষয় কম হবে, আমাকে জুতা কিনে দেওয়ার টাকাটা তোমার বেঁচে যাবে।
ঠান্ডা, না গরম?
হরিপদ বেজায় কৃপণ। একদিন তাঁর বাড়িতে হাজির হলেন তাঁর বন্ধু শশধর।
শশধর: কিরে হরিপদ, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?
হরিপদ: কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?
শশধর: নিয়ে আয়। ঠান্ডা গরম দুটাই খাব।
হরিপদ হাঁক ছাড়লেন, ‘কই রে জগাই, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!’
বাঙালী যুবকের ফ্ল্যাটে আইরিশ ভদ্রলোক
আইরিশেদের কৃপণ বলে বদনাম আছে। তেমন এক ভদ্রলোকের ছেলে পানিতে ডুবতে বসেছিল ডোভার উপকূলে । সেই সময় একটি প্রবাসী বাঙালী যুবক-জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে কোন মতে উদ্ধার করে। পরদিন বাঙালী যুবকের লণ্ডনের ফ্ল্যাটে আইরিশ ভদ্রলোক চলে এলেন । এসে বললেন, আচ্ছা, আপনি কি গতকাল আমার ডুবন্ত ছেলেকে জল থেকে উদ্ধার করেছিলেন ?
বাঙালী যুবক (বিনীত ভাবে) বলেন, জ্বী হ্যাঁ। আপনি কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছেন তার কোন দরকার ছিল না। একজন সাঁতার জানা মানুষ হিসাবে আমি ঐ কাজটা করেছি, হাততালি পাবার লোভে নয়।
আইরিশ ভদ্রলোক (ইতঃস্তত করে ) না, মানে—ঠিক কৃতজ্ঞতা জানাতে আসিনি। ডুবে যাওয়ার আগে আমার ছেলের হাতে যে ঘড়িটা ছিল সেটা কিন্তু মশাই ফেরত পাইনি। সেটা নেবার জন্যেই এসেছি ।
বাড়িতে অজগর
অফিসে দুই সহকর্মীর মধ্যে কথা হচ্ছে। প্রথম সহকর্মী বলছে, ‘বুঝলেন ইদ্রিস সাহেব, বুদ্ধি থাকলে সবই হয়। আমার বুদ্ধি আছে বলেই বড় খরচের হাত থেকে বেঁচে গেলাম।’
দ্বিতীয় সহকর্মী এতক্ষণ কাজে ডুবে থাকলেও যখন খরচ থেকে বেঁচে যাওয়ার কথা শুনল তখন কান খাড়া করল, ‘কী রকম?’
প্রথম সহকর্মী আবার বলতে শুরু করল, ‘সেদিন আমার ছোট ছেলেটা চিড়িয়াখানায় যাওয়ার জন্য বায়না ধরল। অনেক করে বোঝালাম। কিন্তু কে শোনে কার কথা। চিড়িয়াখানায় সে যাবেই। অজগর সে দেখবেই। এরপর আমি বুদ্ধি করে বাড়িতে বসিয়েই অজগর দেখিয়ে দিলাম।’
দ্বিতীয় সহকর্মী বেশ অবাক হলেন, ‘বলেন কী! বাড়িতে অজগর পেলেন কোথায়?’
প্রথম সহকর্মী হাসতে হাসতে বললেন, ‘একটা কেঁচো ধরে আনলাম। তারপর একটা আতশী কাঁচ দিয়ে এই কেঁচোটাই দেখিয়ে বললাম, এই দেখো অজগর।’
বাস আর ট্যাক্সিক্যাবের ফারাক
যাত্রীছাউনিতে বসে যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছে এক প্রেমিক। পাশেই বসে আছে তার প্রেমিকা। প্রেমিক তার চেহারায় গুরুগম্ভীর ভাব এনে বলল, মিতু, তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করি। খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা।
প্রেমিকা ধরে নিল, এখন খুবই দার্শনিক টাইপের একটা কথা হবে। তাই সে সিরিয়াসলি বলল, হ্যাঁ, বলো।
প্রেমিক বলতে শুরু করল, মিতু, পৃথিবীতে চলতে হলে আমাদের অনেক কিছুরই ফারাক বুঝতে হয়, চিনতে হয়। আচ্ছা, তুমি আমাকে বলো তো, তুমি কি পাবলিক বাস আর ট্যাক্সিক্যাবের ফারাক বোঝো?
প্রেমিকা মাথা নাড়াতে নাড়াতে বলল, না, বুঝি না।
প্রেমিক এবার লাফ দিয়ে বসা থেকে উঠে বলল, তাহলে ক্যাবে যাওয়ার দরকার নেই। পাবলিক বাসেই চলো।
বিজ্ঞপ্তি
এক কৃপণ গেছে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে।
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
আপেলে কি কীটনাশক
শফিক সাহেব গেছেন দোকানে ফল কিনতে। শফিক: ভাই, অফিসের বদমেজাজি বসের জন্য আপেল নেব। আপনার আপেলে কি কীটনাশক দেওয়া আছে? দোকানদার: (ফিসফিস করে) আমার আপেলে তো কীটনাশক দেওয়া নাই। তবে পাশের দোকানে কীটনাশক পাওয়া যায়! ঢাইলা দিমু এক শিশি?
এক ফুট পর্দা
ক্রেতা গেছেন পর্দার দোকানে। ক্রেতা: ভাই, আমাকে একটা পর্দা দিন তো। বিক্রেতা: কয় গজ? ক্রেতা: আরে গজ না! এক ফুট দিলেই হবে। বিক্রেতা: এক ফুট পর্দা কোন জানালায় লাগাবেন?? ক্রেতা: কেন! আমার কম্পিউটারের ‘উইন্ডোজ’-এ!
বিবাহিত?
রাত তখন ১১টা। বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। এমন সময় খাবারের দোকানে খেতে এলেন ইদ্রিস সাহেব। দোকানদার: কিছু মনে করবেন না স্যার, আপনি কি বিবাহিত? ইদ্রিস সাহেব: তো তোমার কী মনে হয়? আমি কি আমার মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে এই ঝড়ের রাতে বাইরে খেতে এসেছি?
১০০ রান করতে দেব না
সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন অধিনায়ক। সাংবাদিক: আজকে আপনাদের পরিকল্পনা কী? অধিনায়ক: যে করেই হোক, বিপক্ষ দলকে আজ আমরা ১০০ রান করতে দেব না। সাংবাদিক: এত নিশ্চিত হচ্ছেন কী করে? অধিনায়ক: কারণ, আমরা আজকে আগে ব্যাট করব এবং ১০০ রানের নিচে অলআউট হয়ে যাব।
অভিনন্দন আম্পায়ারকে
এক দেশের ক্রীড়ামন্ত্রী আর ক্রিকেট বোর্ডের প্রধানের মধ্যে কথা হচ্ছে। ক্রীড়ামন্ত্রী: ক্রিকেট ম্যাচ জেতায় আপনাদের অভিনন্দন। বোর্ডপ্রধান: অভিনন্দন পলকে দিন। সে আমাদের পরাজয় থেকে বাঁচিয়েছে। ত্রীড়ামন্ত্রী: সে আমাদের ব্যাটসম্যান, নাকি বোলার? বোর্ডপ্রধান: সে একজন আম্পায়ার!
আউট হলাম কী করে
ব্যাটসম্যানের কবজির একটু ওপরে বল লেগে ক্যাচ উঠল। ফিল্ডার বল ধরতেই আম্পায়ার এক আঙুল তুলে ঘোষণা দিলেন, আউট! ব্যাটসম্যান: সে কী! বল তো আমার হাতে লাগেনি! আউট হলাম কী করে? আম্পায়ার: আগামীকালের খেলার খবর পাতা দেখে নিয়ো!
আম্পায়ার ব্যাটাকে দু চোখে দেখতে পারি
আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরছিল ব্যাটসম্যান। ক্ষুব্ধ দর্শক চিৎকার করে তাকে গালিগালাজ করছিল। ব্যাটসম্যান দর্শকদের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘ঠিক বলেছ, তোমাদের মতো আমিও ওই আম্পায়ার ব্যাটাকে দু চোখে দেখতে পারি না!’
আম্পায়ারিং
ম্যাচ শেষে দলের অধিনায়ক বলছেন আম্পায়ারকে, ‘স্যার, ক্রিকেট সম্পর্কে আপনাকে আমার এমন কিছু কথা বলার আছে, যা আপনি জানেন না।’ আম্পায়ার: বলুন। অধিনায়ক: ক্রিকেট হচ্ছে একটি খেলা। এ খেলা দুটি দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দলেই ১১ জন খেলোয়াড় থাকে। খেলা হয় বল আর ব্যাট দিয়ে…
কোন ব্যাটটা দিয়ে মারব
খেলার খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আহত হলেন একজন ব্যাটসম্যান। ফিজিও: কী সমস্যা বোধ করছ? ব্যাটসম্যান: আমি সবকিছু তিনটা দেখতে পাচ্ছি! ফিজিও: সমস্যা নেই। তিনটা বলের মধ্যে তুমি শুধু মাঝখানের বলটা মারবে। পরের বলেই আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরল ব্যাটসম্যান। ফিজিও: কী ব্যাপার? তুমি মাঝখানের বলটা খেলোনি? ব্যাটসম্যান: খেলেছি। কিন্তু কোন ব্যাটটা দিয়ে মারব, ঠিক বুঝতে পারছিলাম না!
ক্রিকেট জ্ঞান
বোলারের বেশ কয়েকটি আপিল নাকোচ করে দেওয়ার পর বোলার বললেন আম্পায়ারকে, ‘তোমার কি এক মিনিট সময় হবে?’ আম্পায়ার: হ্যাঁ। বোলার: ঠিক আছে। এখন ঝটপট আমাকে বলো তো, ক্রিকেট সম্পর্কে তুমি কী কী জানো?!
ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা
শিক্ষক ক্লাসের সবাইকে একটি ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে বললেন। সর্দার ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আর সর্দার লিখলঃ “বৃষ্টির কারনে কোন ক্রিকেট ম্যাচ হয়নি!!”
গরম রুটি
শীতের মাঝ রাতে হোটেলে রুটি আর মাংস খেতে খেতে.. ভদ্রলোক: বাহ, এই মাঝ রাতেও তোমাদের রুটি দেখি বেশ গরম। ওয়েটার: হবে না স্যার, বিড়ালটাতো রুটিটার উপরেই বসা ছিল।
গাধার অযোগ্য খাদ্য
এক ভদ্রলোক হোটেলে খেতে বসে বিরক্ত হয়ে বেয়ারাকে ডাকলেন ভদ্রলোকঃ এই যে, শোন এ কি খাবার দিয়েছ ? বেয়ারাঃ কেন স্যার! কোন গোলমাল হয়েছে? ভদ্রলোকঃ গোলমাল মানে ! আরে এ খাবার তো একেবারে গাধার খাদ্যের অযোগ্য !! বেয়ারাঃ গাধার যোগ্য খাদ্য তো এই হোটেলে পাবেন না স্যার । আপনাকে না দিতে পাবার জন্য দুঃখিত।
খেলার হাইলাইটস দেখতে
মোকলেস বহু সাধ-সাধনা করে এসেছে ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলা দেখতে। মোকলেসকে অনেকক্ষণ ধরে স্টেডিয়ামে বসে থাকা দেখে এক নিরাপত্তাকর্মী বললেন, ‘কী ভাই, ম্যাচ তো অনেক আগেই শেষ হয়েছে। আপনি খালি খালি স্টেডিয়ামে বসে আছেন কেন?’ মোকলেস বলল, ‘আমি তো খেলার হাইলাইটস দেখতে বসে আছি।’
গেটটা খোলাই থাক
এক দুর্দান্ত ফাস্ট বোলারের সামনে কোনো ব্যাটসম্যানই টিকতে পারছিল না। সাত নম্বর ব্যাটসম্যান মাঠের দিকে যাবার সময় প্যাভিলিয়নের গেট দিয়ে বেরিয়ে আবার গেটটাকে আটকাতে যাচ্ছিল, তখন ভিড়ের ভেতর থেকে একজনের জোর গলার মন্তব্য, খামোখা কষ্ট করছেন কেন দাদা? একটু পরেই তো ফিরবেন, তখন না হয় আটকে দেবেন!
ঘুষ দেওয়ার লোভ
ক্রিকেটপাগল স্বামী প্রতি ছুটির দিনেই ক্রিকেট খেলতে মাঠে ছোটেন। স্ত্রী: আমার মনে হয়, যে ছুটির দিনে তুমি বাসায় থাকবে, সেদিন আমি খুশিতে মারাই যাব। স্বামী: আমাকে ঘুষ দেওয়ার লোভ দেখিয়ে লাভ হবে না!
ছক্কার প্রতি দুর্বলতা
এক ব্যাটসম্যানকে কোনো বোলারই আউট করতে পারছিল না। অধিনায়ক বল তুলে দিল এক তরুণ বোলারের হাতে— বোলার: চিন্তা কোরো না। আমি এই ব্যাটসম্যানের দুর্বলতা কোথায়, জানি। তরুণ বোলারের প্রথম তিন বলেই ছক্কা হাঁকাল ব্যাটসম্যান। অধিনায়ক: হুম্ম! ওর যে ‘ছক্কা’র প্রতি দুর্বলতা আছে, তুমি তাহলে আগেই জানতে!
টসে তো জিতেছিলে
দশ উইকেটে হেরে দলটি ফিরে এল ক্লাবে। ক্লাব ম্যানেজার উৎসাহ যোগাতে চাইলেন খেলোয়াড়দের। : নো চিন্তা, ডু ফুর্তি। হেরেছ তো কী হয়েছে? টসে তো জিতেছিলে।
টিকিট প্লিজ
১৯৯১ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ব্যাটিং করছিলেন জাভেদ মিয়াদাঁদ। বোলার ছিলেন মার্ভ হিউজ। খেলার ফাঁকে হিউজকে ‘মোটু বাস কন্ডাক্টর’ বলে খ্যাপাচ্ছিলেন মিয়াদাঁদ। কিছুক্ষণ পরই হিউজের বলে আউট হয়ে মিয়াদাঁদ যখন প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেন, মুচকি হেসে হিউজ বলেছিলেন, ‘টিকিট প্লিজ!’
টিভির বিজ্ঞাপন
ক্রিকেটারের ছেলে বলছে, ‘মা! মা! দেখে যাও! বাবা একের পর এক ছক্কা হাঁকাচ্ছে!’ ক্রিকেটারের স্ত্রী বলল, ‘গিয়ে ভালো করে দেখ্ গাধা! ওটা নিশ্চয় কোনো টিভির বিজ্ঞাপন!’
তুমি ‘কেন’ খেলো
বারবার খারাপ খেলে ভীষণ মুষড়ে পড়েছে একজন ব্যাটসম্যান। ক্লাব কর্মকর্তা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন। কর্মকর্তা: তুমি যখনই ব্যাট করতে নামো, আমি অবাক হয়ে তোমাকে দেখি। বিশ্বাস করো! খেলোয়াড়: জানি। আপনি নিশ্চয়ই ভাবেন, আমি কেমন করে খেলি। কর্মকর্তা: না। আমি ভাবি, তুমি ‘কেন’ খেলো?
তুমি তো জানো বলটা দেখতে কেমন
একবার শন পোলকের বলে নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন রিকি পন্টিং। বল হাতে বাঁকা হাসি হেসে পোলক বললেন, ‘তুমি ক্রিকেট বল চেনো তো? এটা লাল, গোলাকার, ওজন পাঁচ আউন্সের কাছাকাছি।’ পরের বলেই ছক্কা হাঁকালেন পন্টিং। পোলকের কাছে গিয়ে বললেন, ‘তুমি তো জানো বলটা দেখতে কেমন। যাও, খুঁজে নিয়ে এসো!’
নামের পাশে ১০০ কিংবা তারও বেশি রান
প্রবীণ ক্রিকেটার বলছে এক নবীন ক্রিকেটারকে, ‘জানো, আমি যখন খেলতাম, তখন প্রতি ম্যাচেই স্কোরবোর্ডে আমার নামের পাশে ১০০ কিংবা তারও বেশি রান থাকত।’ নবীন ক্রিকেটার: জানি। এবং এ-ও জানি, আপনি ছিলেন একজন বোলার!
পরবর্তী ম্যাচের পরিকল্পনা
এক ফাস্ট বোলারের দুর্দান্ত বলে আহত হলেন বিপক্ষ দলের বেশ কয়েকজন ব্যাটসম্যান। খেলা শেষে বিপক্ষ দলের এক ব্যাটসম্যান ক্রিজে এসে মনোযোগ দিয়ে কিছু দেখছিলেন। আম্পায়ার: বাহ্! তুমি নিশ্চয়ই পরবর্তী ম্যাচের পরিকল্পনা ঠিক করছ? ব্যাটসম্যান: না। আমি আসলে আমার দাঁতটা খুঁজছিলাম!
ফায়ার ব্রিগেডে খবর
টেস্ট ম্যাচে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যাটিং করে যাচ্ছেন এক ব্যাটসম্যান। গ্যালারি থেকে বিপক্ষ দলের এক দর্শক চিৎকার করে বললেন, ‘কেউ ফায়ার ব্রিগেডে খবর দাও। ওকে মাঠ থেকে বের করতে হবে!’
বাতাসে উড়ে বেল পড়ে গেছে
বোল্ড! ব্যাটসম্যান: সে কী! আমি এ আউট মানি না। বল তো উইকেট স্পর্শই করেনি। সম্ভবত বাতাসে উড়ে বেল পড়ে গেছে। আম্পায়ার: তোমার বাতাসকে বলো, তোমাকেও যেন উড়িয়ে মাঠের বাইরে নিয়ে ফেলে।
বাতাসে বেল পড়ে গেছে
ডব্লিউ জি গ্রেস একবার বোল্ড আউট হলেন। বিস্মিত হয়ে তিনি আম্পায়ারকে বলছিলেন, ‘বল উইকেটে লাগেনি, স্যার। বাতাসে বেল পড়ে গেছে।’ আম্পায়ার বললেন, ‘যে বাতাস বেল ফেলে দিতে পারে, আশা করি, সেই বাতাস আপনাকে প্যাভিলিয়নে পৌঁছে দিতেও সাহায্য করবে।’
বিতর্কিত রানআউট
একটা বিতর্কিত রানআউটের পর আউট হয়ে যাওয়া ব্যাটসম্যান প্যভিলিয়নের দিকে ফিরে যাচ্ছিল, আম্পায়ারের পাশ দিয়ে যাবার সময় সে বলল, দেখুন, আমি কিন্তু সত্যি সত্যি আউট ছিলাম না! আম্পায়ার বলল, বটে! সত্যি নাকি মিথ্যা, সেটা কালকের পত্রিকাতেই জানতে পারবে!
ব্যাটিংটা মিস করি আর কি
ডাক্তারঃ আপনি বলছেন আপনি সারারাত ধরে ক্রিকেট খেলার স্বপ্ন দেখেন? রোগীঃ হ্যাঁ। ডাক্তারঃ কতদিন ধরে এটা চলছে? রোগীঃ প্রায় এক বছর। ডাক্তারঃ হুঁ, কিন্তু আপনার অন্য কোনো স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে না? যেমন ধরুন- খাবারদাবার বা বেড়াতে যাওয়া…? রোগীঃ হুঁ, ওসব করতে গিয়ে আমি আমার ব্যাটিংটা মিস করি আর কি।
ভাগেরটা খেয়ে শেষ
ছক্কা মেরে ব্যাটসম্যান বলছে বোলারকে, ‘বাউন্ডারির বাইরে অনেক কচি ঘাস আছে। যাও, গিয়ে চরে খাও!’ ‘বাহ্! তুমি তোমার ভাগেরটা খেয়ে শেষ করেছ দেখছি!’ পিচের দিকে ইঙ্গিত করে বলল বোলার।
ভারতীয় ক্রিকেট টিমের সঙ্গে থাকতে চাই
এক দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেল। তাদের নাবালক মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি কার সঙ্গে থাকতে চাও, মায়ের সঙ্গে? মেয়েটি বলল, না, মা বড্ড পেটায়! তাহলে বাবার সঙ্গে? না, বাবাও ভীষণ পেটায়! তাহলে কার সঙ্গে থাকতে চাও? ভারতীয় ক্রিকেট টিমের সঙ্গে। ওরা ভারী ভালোমানুষ, চাইলেও পেটাতে পারে না!
ভালো কিছু করার চেষ্টা করো
নেটে অনুশীলনের সময় কোচ দেখলেন, কোনো ব্যাটসম্যানই ফাস্ট বোলারদের সামলাতে পারছেন না। খেপে গিয়ে তিনি নিজেই ব্যাট হাতে দাঁড়ালেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি নিজেও প্রথম বলে আউট হয়ে গেলেন। এরপর তিনি ব্যাটসম্যানদের উদ্দেশে চেঁচিয়ে বললেন, ‘ঠিক এভাবেই তোমরা ব্যাট করছিলে। এবার ভালো কিছু করার চেষ্টা করো।’
মনে মনে খারাপ কথা
আম্পায়ারকে বলছেন একজন খেলোয়াড়, ‘স্যার, আমি যদি মনে মনে বলি, আপনাকে একটা খারাপ কথা বলি—তাহলে কি আমার সাজা হবে?’ একটুখানি ভেবে নিয়ে আম্পায়ার বললেন, ‘না তো।’ খেলোয়াড়: ও। বাঁচলাম।
মনোযোগ নেই
খেলার মাঝপথে এক ফিল্ডারকে বললেন আম্পায়ার, ‘অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করছি। এখন আর না বলে পারছি না। তুমি ব্যাটসম্যানকে ভেংচি কেটে বিরক্ত করছ কেন?’ ফিল্ডার: আমিও অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করছি। এখন আর না বলে পারছি না। ক্রিজে কী হচ্ছে, সেদিকে আপনার একেবারেই মনোযোগ নেই!
যা বলতে চাইছিলাম
ক্যাপ্টেন বলছেন দলের একজন খেলোয়াড়কে, ‘পরবর্তী ম্যাচটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এমন কাউকে প্রয়োজন, যে খুবই শক্ত মনের অধিকারী এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। তাই তোমাকে ডেকেছি। যাহোক, যা বলতে চাইছিলাম, তুমি পরের ম্যাচটা খেলছ না!’
রাজকার্যে মনোনিবেশ
রাজা নেমেছেন ক্রিকেট খেলতে। অন্য রাজ্যের এক অতিথি হলেন বোলার। বোলার বল ছুড়লেন, বল লাগল রাজার পায়ে। চিৎকার করে উঠলেন বোলার, ‘হাউজ দ্যাট!’ আম্পায়ার: জাহাঁপনা, আমার মনে হয়, এই মুহূর্তে প্রাসাদের অভ্যন্তরে গিয়ে রাজকার্যে মনোনিবেশ করা আপনার জন্য একান্ত জরুরি। রাজা: কী বলছ, ঠিক বুঝতে পারছি না। সহজ করে বলো। আম্পায়ার: জাহাঁপনা আপনি আউট!
ট্যাগঃ বাংলা হাসির জোকস, বাংলা jokes, বাংলা জোকস, জোকস বাংলা।